If you're in doubt ask الله.
Forum Staff
Moderator
Generous
ilm Seeker
Uploader
Exposer
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
প্রিয় ভ্রাতৃমণ্ডলী! একইভাবে প্রিয় নবী (ﷺ)-এর সুন্নাহ থেকে দূরে সরে যাওয়াও আমাদের যুবসমাজের অধঃপতনের অন্যতম বড় কারণ। মহান আল্লাহ বলেন,
হে আল্লাহর বান্দা! তুমি এমন মুমিনকে দেখে অবাক হবে, যে আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই এবং মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসূল বলে সাক্ষ্য দেয়, ইসলামের রুকনসমূহের হেফাযত করে এবং ভালো ভালো কাজে দৃশ্যত অগ্রণী থাকে সেই কি-না যখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর উপদেশ শুনতে পায়, আর তার মোকাবেলায় জনগণের শাসক কিংবা শায়খের কোন উপদেশ সামনে পায় তখন সে অবলীলায় নবী মুছত্বফা (ﷺ)-এর উপদেশ পিছনে ছুঁড়ে ফেলে এবং ঐ শাসক কিংবা শায়খের উপদেশ কবুল করে নেয়। অথচ নবী করীম (ﷺ) প্রবৃত্তির চাহিদা মতো কোন কথা বলেননি, যা বলেছেন তা অহি-র ভিত্তিতে বলেছেন। তিনি মানব জাতির জন্য রহমত, সৎপথের দিশারী এবং মুমিনদের প্রতি সদয়। তা সত্ত্বেও নবী মুছত্বফা (ﷺ)-এর উপদেশ ত্যাগ করে সে একজন সাধারণ মানুষের উপদেশ গ্রহণ করে, তাকেই সে দামী ভাবে।
ভাইয়েরা আমার! এমন অবস্থার প্রতিকার হিসাবে লোকেদের রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর উপদেশ অনুযায়ী আমলে আগ্রহী করে তুলতে হবে। যুবকরা যাতে জামা'আতের সাথে সম্পর্ক জোরদার করে মুমিনরা সেদিকে তৎপর হবে। বিদ্যমান শারঈ জামা'আত থেকে যেসব কারণে তারা ছিঁটকে পড়ে সেসব কারণের বিরুদ্ধে মুমিনদের সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে। এটাই হ'ল অবিচলতার ও স্থিরতার পথ। এটাই বিচ্যুতি ও অনুশোচনার হাত থেকে বাঁচার পথ।
وَمَنْ يُشَاقِقِ الرَّسُولَ مِنْ بَعْدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُ الْهُدَى وَيَتَّبِعْ غَيْرَ سَبِيْلِ الْمُؤْمِنِيْنَ نُوَلِّهِ مَا تَوَلَّى وَنُصْلِهِ جَهَنَّمَ وَسَاءَتْ مَصِيْرًا،
‘সুপথ স্পষ্ট হওয়ার পর যে ব্যক্তি রাসূলের বিরোধিতা করে এবং মুমিনদের বিপরীত পথে চলে, আমরা তাকে ঐদিকেই ফিরিয়ে দেই যেদিকে সে যেতে চায় এবং তাকে আমরা জাহান্নামে প্রবেশ করাব। আর সেটা হ’ল নিকৃষ্ট প্রত্যাবর্তনস্থল’ (নিসা ৪/১১৫)।হে আল্লাহর বান্দা! তুমি এমন মুমিনকে দেখে অবাক হবে, যে আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই এবং মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসূল বলে সাক্ষ্য দেয়, ইসলামের রুকনসমূহের হেফাযত করে এবং ভালো ভালো কাজে দৃশ্যত অগ্রণী থাকে সেই কি-না যখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর উপদেশ শুনতে পায়, আর তার মোকাবেলায় জনগণের শাসক কিংবা শায়খের কোন উপদেশ সামনে পায় তখন সে অবলীলায় নবী মুছত্বফা (ﷺ)-এর উপদেশ পিছনে ছুঁড়ে ফেলে এবং ঐ শাসক কিংবা শায়খের উপদেশ কবুল করে নেয়। অথচ নবী করীম (ﷺ) প্রবৃত্তির চাহিদা মতো কোন কথা বলেননি, যা বলেছেন তা অহি-র ভিত্তিতে বলেছেন। তিনি মানব জাতির জন্য রহমত, সৎপথের দিশারী এবং মুমিনদের প্রতি সদয়। তা সত্ত্বেও নবী মুছত্বফা (ﷺ)-এর উপদেশ ত্যাগ করে সে একজন সাধারণ মানুষের উপদেশ গ্রহণ করে, তাকেই সে দামী ভাবে।
ভাইয়েরা আমার! এমন অবস্থার প্রতিকার হিসাবে লোকেদের রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর উপদেশ অনুযায়ী আমলে আগ্রহী করে তুলতে হবে। যুবকরা যাতে জামা'আতের সাথে সম্পর্ক জোরদার করে মুমিনরা সেদিকে তৎপর হবে। বিদ্যমান শারঈ জামা'আত থেকে যেসব কারণে তারা ছিঁটকে পড়ে সেসব কারণের বিরুদ্ধে মুমিনদের সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে। এটাই হ'ল অবিচলতার ও স্থিরতার পথ। এটাই বিচ্যুতি ও অনুশোচনার হাত থেকে বাঁচার পথ।