- Views: 890
- Replies: 2
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দেহাবয়ব ছিল-
১). মধ্যম গড়নের (লম্বাও না এবং খাটও না) অতীব সুন্দর ও সুঠাম এবং গায়ের রং ছিল উজ্জ্বল ও গৌরবর্ণের লাবণ্যময় (ধবধবে সাদাও না আবার শ্যাম বর্ণও না) এবং লাল মিশ্রিত।[১]
২). মুখমগুল ছিল প্রশস্ত [২], সুর্য ও চন্দ্রের মত, চেহারা ছিল গোলগাল[৩] এবং চক্ষুর পুতুলি ছিল ঘোর কাল ও বড়।[৪]
৩). মাথার চুল খুব বেশী কোঁকড়ানো না এবং সোজাও না। মাথার চুল উভয় কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত পৌঁছত (অন্য বর্ণনায় দুই কানের লতি পর্যন্ত পৌঁছত) এবং কাঁধের মাঝামাঝি ছিল। চুল ও দাড়িতে বিশটি চুলও সাদা ছিল না[৫], মাথার এবং দাড়ির অগ্রভাবে সামান্য কিছু শুভ্রতা দেখা দিয়েছিল। যখন তিনি তাতে তৈল লাগাতেন, তখন তা প্রকাশ পেত না। আর যখন কেশরাজি বিক্ষিপ্ত হত তখন তা প্রকাশ পেত। তাঁর দাড়ি ছিল খুব বেশী[৬] এবং ঘন।[৭] ঠোটের নিচের পশমে, চোখ এবং কানের মধ্যবর্তী পশমে শুভ্রতা ছিল।[৮]
৪). মাথা ছিল বড়, উভয় পা এবং উভয় হাত ছিল মাংসে পরিপূর্ণ।[৯] তবে পায়ের গোড়ালীতে স্বল্প মাংস ছিল।[১০]
৫). উভয় কাঁধের মধ্যবর্তী স্থান বেশ প্রশস্ত ছিল।[১১]
৬). হাড়ের জোড়াসমূহ ছিল মোটা। বক্ষের উপরে নাভি পর্যন্ত পশমের সরু একটি রেখা ছিল। চলার সময় সম্মুখের দিক ঝুঁকে চলতেন, যেন তিনি কোন উচ্চস্থান হতে নিচের দিকে নামছেন।[১২]
৭). তাঁর উভয় কাঁধের মধ্যস্থলে বাম কাঁধের উপরিভাগে গোলাকার[১৩] কবুতের ডিমের ন্যায় মোহরে নবুঅতও ছিল; যার বর্ণ ছিল তাঁর গায়ের রঙের সদৃশ।[১৪] এবং তার উপরে আঁচিল (স্তনের বোটা)-এর মত অনেকগুলো তিল ছিল।[১৫]
৮). হাতের তালু ছিল রেশম বস্ত্র অপেক্ষাও অধিকতর কোমল।[১৬] তাঁর হাত সুগন্ধিময় থাকত, যেন তা কোন আতরের ডিব্বা হতে বের করার ন্যায়।[১৭]
৯). তাঁর ঘাম ছিল মুক্তার ন্যায় এবং শরীরের সুগন্ধি ছিল কস্তুরী বা মেশকে আম্বরের ঘ্রাণ অপেক্ষাও অধিকতর সুগন্ধিময়।[১৮] ছাহাবীরা তাঁর ঘামগুলো একত্রিত করে আতর বা সুগন্ধির মধ্যে মিশ্রিত করতেন[১৯] এবং তা বাচ্চাদের ব্যবহারের মাধ্যমে বরকতের আশা করতেন। কারণ তা ছিল সর্বোত্তম সুগন্ধি।[২০]
১০). তিনি কোন ব্যাপারে আনন্দিত হলে তাঁর চেহারা উজ্জ্বল হয়ে উঠত। মনে হত যেন তাঁর মুখমণ্ডল চাঁদের টুকরা।[২১]
১১). তিনি কুমারী মেয়েদের চাইতেও বেশী লাজুক ছিলেন। যখন তিনি কোন কিছু অপসন্দ করতেন তখন তাঁর চেহারা দেখে বুঝা যেত।[২২] রাগান্বিত হলে তাঁর চেহারা পরিবর্তিত[২৩] ও লাল হয়ে যেত। যেন তাঁর দুই গালে ডালিমের রস নিংড়িয়ে দেয়া হয়েছে।[২৪]
১২). তিনি মুচকি হাসতেন।[২৫] যেমনটা আব্দুল্লাহ ইবনুল হারেস ইবনু জাযয়ি (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, مَا رَأَيْتُ أَحَدًا أَكْثَرَ تَبَسُّمًا مِنْ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ‘আমি রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর চাইতে অধিক মুচকি হাসির মানুষ কাউকেও দেখিনি’।[২৬]
১৩). শক্ত, সমর্থ এবং শক্তিশালী দেহ সৌষ্ঠবের অধিকারী মহান ও সুন্দর মানুষটির দেহ বৃদ্ধ বয়সে কিছুটা ভারি ও দুর্বল হয়ে গিয়েছিল।[২৭] যেমনটি আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, لَمَّا بَدَّنَ رَسُوْلُ اللهِ وَثَقُلَ كَانَ أَكْثَرُ صَلَاتِهِ جَالِسًا ‘যখন রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বয়স বেশী হল এবং শরীর ভারী হয়ে গেল, তখন তিনি তাঁর অধিকাংশ ছালাতই বসে আদায় করতেন’।[২৮]
[১]. ছহীহ বুখারী, হা/৩২৩৯, ৩৫৪৭, ৩৫৪৮, ৩৫৪৯, ৩৫৫১, ৫৮৪৮,৫৯০০, ৫৯০৫; ছহীহ মুসলিম, হা/১৬৫, ২৩৩০, ২৩৩৭, ২৩৪৭, ২৩৪০; মুসনাদে আহমাদ, হা/৯৪৬; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬৩১১; মিশকাত, হা/৫৭৮২, ৫৭৮৩, ৫৭৮৭, ৫৭৯০।
[২]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৩৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১০২৪; মিশকাত, হা/৫৭৮৪।
[৩]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১০৩৬; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬২৯৭; মিশকাত, হা/৫৭৭৯।
[৪]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৩৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১০২৪; মিশকাত, হা/৫৭৮৪।
[৫]. ছহীহ বুখারী, হা/৩২৩৯, ৩৫৪৭, ৩৫৪৮, ৩৫৪৯, ৩৫৫১, ৫৮৪৮, ৫৯০০, ৫৯০৫; ছহীহ মুসলিম, হা/১৬৫, ২৩৩৭, ২৩৪৭; মিশকাত, হা/৫৭৮২, ৫৭৮৩।
[৬]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১০৩৬; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬২৯৭; মিশকাত, হা/৫৭৭৯।
[৭]. মুসনাদে আহমাদ, হা/৭৪৬; মিশকাত, হা/৫৭৯০
[৮]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪১; মিশকাত, হা/৫৭৮৬।
[৯]. ছহীহ বুখারী, হা/৫৯০৬, ৫৯০৭, ৫৯০৯, ৫৯১০; মিশকাত, হা/৫৭৮২।
[১০]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৩৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১০২৪; মিশকাত, হা/৫৭৮৪।
[১১]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৫৫১, ৫৮৪৮, ৩২৩৯; ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৩৭; মিশকাত, হা/৫৭৮৩।
[১২]. তিরমিযী, হা/১৭৫৪; মুসতাদরাক হাকিম, হা/৪১৯৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/৭৪৬; মিশকাত, হা/৫৭৯০
[১৩]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪৬; মিশকাত, হা/৫৭৮০।
[১৪]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪৪; তিরমিযী, হা/৩৬৪৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১০৩৬; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬৩০১; মিশকাত, হা/৫৭৭৯।
[১৫]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪৬; মিশকাত, হা/৫৭৮০।
[১৬]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৫৪৭; ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৩০; মিশকাত, হা/৫৭৮৭
[১৭]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৫৫৬; ছহীহ মুসলিম, হা/২৭৬৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৭২২০; মুসতাদরাক হাকিম, হা/৪১৯৩; মিশকাত, হা/৫৭৯৮।
[২২]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৫৬২, ৬১০২, ৬১১৯; ছহীহ মুসলিম, হা/২৩২০; আদাবুল মুফরাদ, হা/৪৬৭; ইবনু মাজাহ, হা/৪১৮০; মুসনাদে আহমাদ, হা/১১৭০১; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬৩০৬; মিশকাত, হা/৫৮১৩।
[২৩]. দারেমী, হা/৪৪৩; মিশকাত, হা/১৯৪
[২৪]. তিরমিযী, হা/২১৩৩
[২৫]. ছহীহ বুখারী, হা/৬০৯২; ছহীহ মুসলিম, হা/৮৯৯; আদাবুল মুফরাদ, হা/২৫১; মিশকাত, হা/৫৮১৪।
[২৬]. তিরমিযী, হা/৩৬৪১।
[২৭]. ছহীহ বুখারী, হা/১৯৮, ৫৯০, ৬৬৫; ছহীহ মুসলিম, হা/৭৩২; মিশকাত, হা/১১৯৭।
[২৮]. ছহীহ বুখারী, হা/৫৯০; ছহীহ মুসলিম, হা/৭৩২; মিশকাত, হা/১১৯৭।
১). মধ্যম গড়নের (লম্বাও না এবং খাটও না) অতীব সুন্দর ও সুঠাম এবং গায়ের রং ছিল উজ্জ্বল ও গৌরবর্ণের লাবণ্যময় (ধবধবে সাদাও না আবার শ্যাম বর্ণও না) এবং লাল মিশ্রিত।[১]
২). মুখমগুল ছিল প্রশস্ত [২], সুর্য ও চন্দ্রের মত, চেহারা ছিল গোলগাল[৩] এবং চক্ষুর পুতুলি ছিল ঘোর কাল ও বড়।[৪]
৩). মাথার চুল খুব বেশী কোঁকড়ানো না এবং সোজাও না। মাথার চুল উভয় কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত পৌঁছত (অন্য বর্ণনায় দুই কানের লতি পর্যন্ত পৌঁছত) এবং কাঁধের মাঝামাঝি ছিল। চুল ও দাড়িতে বিশটি চুলও সাদা ছিল না[৫], মাথার এবং দাড়ির অগ্রভাবে সামান্য কিছু শুভ্রতা দেখা দিয়েছিল। যখন তিনি তাতে তৈল লাগাতেন, তখন তা প্রকাশ পেত না। আর যখন কেশরাজি বিক্ষিপ্ত হত তখন তা প্রকাশ পেত। তাঁর দাড়ি ছিল খুব বেশী[৬] এবং ঘন।[৭] ঠোটের নিচের পশমে, চোখ এবং কানের মধ্যবর্তী পশমে শুভ্রতা ছিল।[৮]
৪). মাথা ছিল বড়, উভয় পা এবং উভয় হাত ছিল মাংসে পরিপূর্ণ।[৯] তবে পায়ের গোড়ালীতে স্বল্প মাংস ছিল।[১০]
৫). উভয় কাঁধের মধ্যবর্তী স্থান বেশ প্রশস্ত ছিল।[১১]
৬). হাড়ের জোড়াসমূহ ছিল মোটা। বক্ষের উপরে নাভি পর্যন্ত পশমের সরু একটি রেখা ছিল। চলার সময় সম্মুখের দিক ঝুঁকে চলতেন, যেন তিনি কোন উচ্চস্থান হতে নিচের দিকে নামছেন।[১২]
৭). তাঁর উভয় কাঁধের মধ্যস্থলে বাম কাঁধের উপরিভাগে গোলাকার[১৩] কবুতের ডিমের ন্যায় মোহরে নবুঅতও ছিল; যার বর্ণ ছিল তাঁর গায়ের রঙের সদৃশ।[১৪] এবং তার উপরে আঁচিল (স্তনের বোটা)-এর মত অনেকগুলো তিল ছিল।[১৫]
৮). হাতের তালু ছিল রেশম বস্ত্র অপেক্ষাও অধিকতর কোমল।[১৬] তাঁর হাত সুগন্ধিময় থাকত, যেন তা কোন আতরের ডিব্বা হতে বের করার ন্যায়।[১৭]
৯). তাঁর ঘাম ছিল মুক্তার ন্যায় এবং শরীরের সুগন্ধি ছিল কস্তুরী বা মেশকে আম্বরের ঘ্রাণ অপেক্ষাও অধিকতর সুগন্ধিময়।[১৮] ছাহাবীরা তাঁর ঘামগুলো একত্রিত করে আতর বা সুগন্ধির মধ্যে মিশ্রিত করতেন[১৯] এবং তা বাচ্চাদের ব্যবহারের মাধ্যমে বরকতের আশা করতেন। কারণ তা ছিল সর্বোত্তম সুগন্ধি।[২০]
১০). তিনি কোন ব্যাপারে আনন্দিত হলে তাঁর চেহারা উজ্জ্বল হয়ে উঠত। মনে হত যেন তাঁর মুখমণ্ডল চাঁদের টুকরা।[২১]
১১). তিনি কুমারী মেয়েদের চাইতেও বেশী লাজুক ছিলেন। যখন তিনি কোন কিছু অপসন্দ করতেন তখন তাঁর চেহারা দেখে বুঝা যেত।[২২] রাগান্বিত হলে তাঁর চেহারা পরিবর্তিত[২৩] ও লাল হয়ে যেত। যেন তাঁর দুই গালে ডালিমের রস নিংড়িয়ে দেয়া হয়েছে।[২৪]
১২). তিনি মুচকি হাসতেন।[২৫] যেমনটা আব্দুল্লাহ ইবনুল হারেস ইবনু জাযয়ি (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, مَا رَأَيْتُ أَحَدًا أَكْثَرَ تَبَسُّمًا مِنْ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ‘আমি রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর চাইতে অধিক মুচকি হাসির মানুষ কাউকেও দেখিনি’।[২৬]
১৩). শক্ত, সমর্থ এবং শক্তিশালী দেহ সৌষ্ঠবের অধিকারী মহান ও সুন্দর মানুষটির দেহ বৃদ্ধ বয়সে কিছুটা ভারি ও দুর্বল হয়ে গিয়েছিল।[২৭] যেমনটি আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, لَمَّا بَدَّنَ رَسُوْلُ اللهِ وَثَقُلَ كَانَ أَكْثَرُ صَلَاتِهِ جَالِسًا ‘যখন রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বয়স বেশী হল এবং শরীর ভারী হয়ে গেল, তখন তিনি তাঁর অধিকাংশ ছালাতই বসে আদায় করতেন’।[২৮]
[১]. ছহীহ বুখারী, হা/৩২৩৯, ৩৫৪৭, ৩৫৪৮, ৩৫৪৯, ৩৫৫১, ৫৮৪৮,৫৯০০, ৫৯০৫; ছহীহ মুসলিম, হা/১৬৫, ২৩৩০, ২৩৩৭, ২৩৪৭, ২৩৪০; মুসনাদে আহমাদ, হা/৯৪৬; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬৩১১; মিশকাত, হা/৫৭৮২, ৫৭৮৩, ৫৭৮৭, ৫৭৯০।
[২]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৩৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১০২৪; মিশকাত, হা/৫৭৮৪।
[৩]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১০৩৬; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬২৯৭; মিশকাত, হা/৫৭৭৯।
[৪]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৩৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১০২৪; মিশকাত, হা/৫৭৮৪।
[৫]. ছহীহ বুখারী, হা/৩২৩৯, ৩৫৪৭, ৩৫৪৮, ৩৫৪৯, ৩৫৫১, ৫৮৪৮, ৫৯০০, ৫৯০৫; ছহীহ মুসলিম, হা/১৬৫, ২৩৩৭, ২৩৪৭; মিশকাত, হা/৫৭৮২, ৫৭৮৩।
[৬]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১০৩৬; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬২৯৭; মিশকাত, হা/৫৭৭৯।
[৭]. মুসনাদে আহমাদ, হা/৭৪৬; মিশকাত, হা/৫৭৯০
[৮]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪১; মিশকাত, হা/৫৭৮৬।
[৯]. ছহীহ বুখারী, হা/৫৯০৬, ৫৯০৭, ৫৯০৯, ৫৯১০; মিশকাত, হা/৫৭৮২।
[১০]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৩৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১০২৪; মিশকাত, হা/৫৭৮৪।
[১১]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৫৫১, ৫৮৪৮, ৩২৩৯; ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৩৭; মিশকাত, হা/৫৭৮৩।
[১২]. তিরমিযী, হা/১৭৫৪; মুসতাদরাক হাকিম, হা/৪১৯৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/৭৪৬; মিশকাত, হা/৫৭৯০
[১৩]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪৬; মিশকাত, হা/৫৭৮০।
[১৪]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪৪; তিরমিযী, হা/৩৬৪৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১০৩৬; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬৩০১; মিশকাত, হা/৫৭৭৯।
[১৫]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪৬; মিশকাত, হা/৫৭৮০।
[১৬]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৫৪৭; ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৩০; মিশকাত, হা/৫৭৮৭
[১৭]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৫৫৬; ছহীহ মুসলিম, হা/২৭৬৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৭২২০; মুসতাদরাক হাকিম, হা/৪১৯৩; মিশকাত, হা/৫৭৯৮।
[২২]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৫৬২, ৬১০২, ৬১১৯; ছহীহ মুসলিম, হা/২৩২০; আদাবুল মুফরাদ, হা/৪৬৭; ইবনু মাজাহ, হা/৪১৮০; মুসনাদে আহমাদ, হা/১১৭০১; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬৩০৬; মিশকাত, হা/৫৮১৩।
[২৩]. দারেমী, হা/৪৪৩; মিশকাত, হা/১৯৪
[২৪]. তিরমিযী, হা/২১৩৩
[২৫]. ছহীহ বুখারী, হা/৬০৯২; ছহীহ মুসলিম, হা/৮৯৯; আদাবুল মুফরাদ, হা/২৫১; মিশকাত, হা/৫৮১৪।
[২৬]. তিরমিযী, হা/৩৬৪১।
[২৭]. ছহীহ বুখারী, হা/১৯৮, ৫৯০, ৬৬৫; ছহীহ মুসলিম, হা/৭৩২; মিশকাত, হা/১১৯৭।
[২৮]. ছহীহ বুখারী, হা/৫৯০; ছহীহ মুসলিম, হা/৭৩২; মিশকাত, হা/১১৯৭।