হাদীস দ্বারা প্রমাণিত যে, ইসরার রাতে বায়তুল মুকাদ্দাসে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নবীদের ইমামতি করেছেন (সহীহ মুসলিম, হা/১৭২)।
প্রথমত একজন মুসলিমের বিশ্বাস করতে হবে যে, মৃত্যু পরবর্তী জীবন আর দুনিয়ার জীবন এক নয়; দুটি ভিন্ন ভিন্ন জগত। উভয় জগতের নিয়ম-কানুন আলাদা। অতএব, এ বিষয়ে দুনিয়াবী কোন উপমা বা ধরন উল্লেখ ছাড়াই আমাদের বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে (আস-সিলসিলাতুছ সহীহা, ২য় খণ্ড, পৃ. ১২০)।
দ্বিতীয়ত রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পিছনে নবীগণ স্ব-শরীরে উপস্থিত ছিলেন না। বরং তাদের শারীরিক গঠনে তাদের রূহসমূহ আল্লাহ তা‘আলা উপস্থিত করেছিলেন (ইবনু হাজার আসক্বালানী, ফাতহুল বারী, ৭ম খণ্ড, পৃ. ২১০)।
প্রথমত একজন মুসলিমের বিশ্বাস করতে হবে যে, মৃত্যু পরবর্তী জীবন আর দুনিয়ার জীবন এক নয়; দুটি ভিন্ন ভিন্ন জগত। উভয় জগতের নিয়ম-কানুন আলাদা। অতএব, এ বিষয়ে দুনিয়াবী কোন উপমা বা ধরন উল্লেখ ছাড়াই আমাদের বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে (আস-সিলসিলাতুছ সহীহা, ২য় খণ্ড, পৃ. ১২০)।
দ্বিতীয়ত রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পিছনে নবীগণ স্ব-শরীরে উপস্থিত ছিলেন না। বরং তাদের শারীরিক গঠনে তাদের রূহসমূহ আল্লাহ তা‘আলা উপস্থিত করেছিলেন (ইবনু হাজার আসক্বালানী, ফাতহুল বারী, ৭ম খণ্ড, পৃ. ২১০)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: