বৃষ্টি হলেই আমরা যে যার মতো মনের সুখে তা উপভোগ করে থাকি। কিন্তু মুসলিম হিসেবে আমাদের এই সময়ে কী করনীয় তা একটু শিখে নেই চলুন, তাহলে বৃষ্টি উপভোগ করাটাও সুন্নাহর সাওয়াব মিলবে ইনশাআল্লাহ।
রাসুল সাঃ উম্মতকে ঝড়-বৃষ্টির সময়ে কী করতে হয়, তা শিখিয়েছেন।
আয়েশা রাঃ থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুল সাঃ যখন বৃষ্টি দেখতেন তখন বলতেন,
আল্লাহুম্মা সায়্যিবান নাফিআ
হে আল্লাহ, এ যেন হয় কল্যাণকর বৃষ্টি।
(বুখারি, হাদিস : ১০৩২)
হালকা বৃষ্টিতে শরীরের কিছু অংশ ভেজানো স্বাস্থ্যের জন্য যেমন উপকারী, তেমনি ইসলামের দৃষ্টিতেও এটি নবীজির সাঃ একটি সুন্নতের অনুসরণ।
হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘একবার আমরা রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে ছিলাম; তখন আমাদেরকে বৃষ্টি পেল। তিনি বলেন, তখন রাসুল (সা.) তার গায়ের পোশাকের কিছু অংশ সরিয়ে নিলেন যাতে করে গায়ে বৃষ্টি লাগে। তখন আমরা বললাম, ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনি কেন এমনটি করলেন? তিনি বললেন, কারণ বৃষ্টি তার প্রতিপালকের কাছ থেকে সদ্য আগত।’ (মুসলিম, হাদিস : ৮৯৮)
রাসুল সাঃ উম্মতকে ঝড়-বৃষ্টির সময়ে কী করতে হয়, তা শিখিয়েছেন।
আয়েশা রাঃ থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুল সাঃ যখন বৃষ্টি দেখতেন তখন বলতেন,
আল্লাহুম্মা সায়্যিবান নাফিআ
হে আল্লাহ, এ যেন হয় কল্যাণকর বৃষ্টি।
(বুখারি, হাদিস : ১০৩২)
হালকা বৃষ্টিতে শরীরের কিছু অংশ ভেজানো স্বাস্থ্যের জন্য যেমন উপকারী, তেমনি ইসলামের দৃষ্টিতেও এটি নবীজির সাঃ একটি সুন্নতের অনুসরণ।
হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘একবার আমরা রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে ছিলাম; তখন আমাদেরকে বৃষ্টি পেল। তিনি বলেন, তখন রাসুল (সা.) তার গায়ের পোশাকের কিছু অংশ সরিয়ে নিলেন যাতে করে গায়ে বৃষ্টি লাগে। তখন আমরা বললাম, ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনি কেন এমনটি করলেন? তিনি বললেন, কারণ বৃষ্টি তার প্রতিপালকের কাছ থেকে সদ্য আগত।’ (মুসলিম, হাদিস : ৮৯৮)