উত্তরঃ শায়খুল ইসলাম ইবনু তায়মিয়াহ, আলবানী, শাওকানী, শায়খ বিন বায, উছায়মীন প্রমুখ বিদ্বান বমিকে ওযূ ভঙ্গের কারণ হিসাবে গণ্য না করে একে সাধারণভাবে পবিত্র বলেছেন (মাজমূ‘ ফাতাওয়া ২৫/২২২ ; ইরওয়া ১/১৪৮; তামামুল মিন্নাহ ১/৫৪; আস-সায়লুল জার্রার ১/৩০; মাজমূ‘ ফাতাওয়া ২২/৩৫২)।
বমি হলে অযু ভঙ্গ হবেনা।[ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ১/১৪৮, আলমুমতে’, শারহে ফিক্হ, ইবনে উষাইমীন ১/২২৪-২২৫]। উল্লেখ্য যে,একদা নবী (ﷺ) বমি করলে রোযা ভেঙ্গে ফেললেন। তারপর তিনি ওযু করলেন। মুসনাদে আহমাদ, মুসনাদ ৬/৪৪৯,এই হাদীসে তাঁর কর্মের পরস্পর অবস্থা বর্ণিত হয়েছে। বমি করলেন বলে ওযু ভেঙ্গে গিয়েছিল,তাই তিনি ওযু করেছিলেন -তা প্রমাণ হয় না। [ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ১/১৪৮, আলমুমতে’,শারহে ফিক্হ, ইবনে উষাইমীন (রহ) ১/২২৪-২২৫]
তথ্যসূত্রঃ মাসিক আত তাহরীক ও ইসলামকিউএবিডি.কম
বমি হলে অযু ভঙ্গ হবেনা।[ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ১/১৪৮, আলমুমতে’, শারহে ফিক্হ, ইবনে উষাইমীন ১/২২৪-২২৫]। উল্লেখ্য যে,একদা নবী (ﷺ) বমি করলে রোযা ভেঙ্গে ফেললেন। তারপর তিনি ওযু করলেন। মুসনাদে আহমাদ, মুসনাদ ৬/৪৪৯,এই হাদীসে তাঁর কর্মের পরস্পর অবস্থা বর্ণিত হয়েছে। বমি করলেন বলে ওযু ভেঙ্গে গিয়েছিল,তাই তিনি ওযু করেছিলেন -তা প্রমাণ হয় না। [ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ১/১৪৮, আলমুমতে’,শারহে ফিক্হ, ইবনে উষাইমীন (রহ) ১/২২৪-২২৫]
তথ্যসূত্রঃ মাসিক আত তাহরীক ও ইসলামকিউএবিডি.কম