(১). ইমাম মালেক ইবনে আনাস (রাহিমাহুল্লাহ)[জন্ম ৯৩ হি./৭১১ খ্রি. এবং মৃত্যু ১৭৯ হি./৭৯৫ খ্রি.] বলেছেন,
من أجاب في مسألة فينبغي من قبل أن يجيب فيها أن يعرض نفسه على الجنة أو النار وكيف يكون خلاصه في الآخرة
যে ব্যক্তি কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে চায়,সে যেন উত্তর দেওয়ার পূর্বে নিজেকে জান্নাত বা জাহান্নামের সামনে পেশ করে এবং ভেবে দেখে যে, এই ফাতওয়া তাকে কীভাবে আখেরাতে মুক্তি দিতে পারবে?।
(ইবনুল ক্বাইয়িম, বাদায়ে‘উল ফাওয়ায়েদ খন্ড: ৩ পৃষ্ঠা: ২৭৬)
(২). যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, মুফাসসিরকুল শিরোমণি, উম্মাহ’র শ্রেষ্ঠ ‘ইলমী ব্যক্তিত্ব, সাহাবী ‘আব্দুল্লাহ ইবনু ‘আব্বাস (রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহুমা) [মৃত: ৬৮ হি.] বলেছেন,
,إنَّ كُلَّ مَنْ أَفْتَى النَّاسَ فِي كُلِّ مَا يَسْأَلُوْنَهُ عَنْهُ لَمَجْنُونٌ-
'যে ব্যক্তি মানুষের সকল প্রশ্নের উত্তর দেয় বা ফাতওয়া দেয়, সে আস্ত একটা পাগল’।
[ইবনুল ক্বাইয়িম (রহঃ), ই‘লামুল মুওয়াক্কি‘ঈন খন্ড:১ পৃষ্ঠা :২৮]
من أجاب في مسألة فينبغي من قبل أن يجيب فيها أن يعرض نفسه على الجنة أو النار وكيف يكون خلاصه في الآخرة
যে ব্যক্তি কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে চায়,সে যেন উত্তর দেওয়ার পূর্বে নিজেকে জান্নাত বা জাহান্নামের সামনে পেশ করে এবং ভেবে দেখে যে, এই ফাতওয়া তাকে কীভাবে আখেরাতে মুক্তি দিতে পারবে?।
(ইবনুল ক্বাইয়িম, বাদায়ে‘উল ফাওয়ায়েদ খন্ড: ৩ পৃষ্ঠা: ২৭৬)
(২). যুগশ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, মুফাসসিরকুল শিরোমণি, উম্মাহ’র শ্রেষ্ঠ ‘ইলমী ব্যক্তিত্ব, সাহাবী ‘আব্দুল্লাহ ইবনু ‘আব্বাস (রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহুমা) [মৃত: ৬৮ হি.] বলেছেন,
,إنَّ كُلَّ مَنْ أَفْتَى النَّاسَ فِي كُلِّ مَا يَسْأَلُوْنَهُ عَنْهُ لَمَجْنُونٌ-
'যে ব্যক্তি মানুষের সকল প্রশ্নের উত্তর দেয় বা ফাতওয়া দেয়, সে আস্ত একটা পাগল’।
[ইবনুল ক্বাইয়িম (রহঃ), ই‘লামুল মুওয়াক্কি‘ঈন খন্ড:১ পৃষ্ঠা :২৮]