মহান আল্লাহ বলেন,
اِذۡ یُغَشِّیۡکُمُ النُّعَاسَ اَمَنَۃً مِّنۡہُ وَ یُنَزِّلُ عَلَیۡکُمۡ مِّنَ السَّمَآءِ مَآءً لِّیُطَہِّرَکُمۡ بِہٖ وَ یُذۡہِبَ عَنۡکُمۡ رِجۡزَ الشَّیۡطٰنِ وَ لِیَرۡبِطَ عَلٰی قُلُوۡبِکُمۡ وَ یُثَبِّتَ بِہِ الۡاَقۡدَامَ
‘স্মরণ কর, যখন তিনি তোমাদেরকে তন্দ্রায় আচ্ছন্ন করেন তাঁর পক্ষ থেকে নিরাপত্তাস্বরূপ এবং আকাশ হতে তোমাদের উপর বৃষ্টি বর্ষণ করেন, আর যাতে এর মাধ্যমে তিনি তোমাদেরকে পবিত্র করেন, আর তোমাদের থেকে শয়তানের কুমন্ত্রণা দূর করেন, তোমাদের অন্তরসমূহ দৃঢ় রাখেন এবং এর মাধ্যমে তোমাদের পাপসমূহ স্থির রাখেন’ (সূরা আল-আনফাল : ১১)। মহান আল্লাহ বলেন,
اِنَّا عَرَضۡنَا الۡاَمَانَۃَ عَلَی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ الۡجِبَالِ فَاَبَیۡنَ اَنۡ یَّحۡمِلۡنَہَا وَ اَشۡفَقۡنَ مِنۡہَا وَ حَمَلَہَا الۡاِنۡسَانُ اِنَّہٗ کَانَ ظَلُوۡمًا جَہُوۡلًا
‘নিশ্চয় আমরা আসমানসমূহ, যমীন ও পর্বতমালার প্রতি এ আমানত পেশ করেছি, অতঃপর তারা তা বহন করতে অস্বীকার করেছে এবং এতে ভীত হয়েছে। আর মানুষ তা বহন করেছে। নিশ্চয় সে ছিল অতিশয় যালিম, একান্তই অজ্ঞ’ (সূরা আল-আহযাব : ৭২)।
ক). আবূদ্দারদা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে পাঁচটি কাজ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (১) যে ব্যক্তি উত্তমরূপে ওযূ ও রুকূ‘-সিজদাহ সহকারে নির্ধারিত সময়ে ছালাত আদায় করবে, (২) রামাযান মাসের ছিয়াম পালন করবে, (৩) পথ খরচের সামর্থ্য থাকলে হজ্জ করবে, (৪) সন্তুষ্টচিত্তে যাকাত আদায় করবে এবং (৫) আমানত আদায় করবে’। লোকেরা বলল, হে আবূদ্দারদা! আমানত আদায়ের অর্থ কী? তিনি বললেন, অপবিত্র হলে গোসল করা।[১]
খ). বারা ইবনু আযেব (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি মহান আল্লাহর নিম্নোক্ত বাণী ‘নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দেন যে, তোমরা যেন প্রাপ্য আমানতসমূহ প্রাপকদের নিকট পৌঁছে দাও’ (সূরা আন-নিসা : ৫৮) উল্লেখ করে বলেন, ‘এই আমানত আদায় হবে, ছালাতে, নাপাকীর গোসল থেকে পবিত্রতা অর্জনে ও পরিমাপের ক্ষেত্রে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড়টি হল, কারো গচ্ছিত আমানত আদায় করা’। [২]
[১]. আবূ দাঊদ, হা/২৩৪; সনদ হাসান, ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/৩৬৯
[২]. মুছান্নাফে ইবনু আবী শায়বাহ, হা/৩৪৭৬৯, সনদ ছহীহ
اِذۡ یُغَشِّیۡکُمُ النُّعَاسَ اَمَنَۃً مِّنۡہُ وَ یُنَزِّلُ عَلَیۡکُمۡ مِّنَ السَّمَآءِ مَآءً لِّیُطَہِّرَکُمۡ بِہٖ وَ یُذۡہِبَ عَنۡکُمۡ رِجۡزَ الشَّیۡطٰنِ وَ لِیَرۡبِطَ عَلٰی قُلُوۡبِکُمۡ وَ یُثَبِّتَ بِہِ الۡاَقۡدَامَ
‘স্মরণ কর, যখন তিনি তোমাদেরকে তন্দ্রায় আচ্ছন্ন করেন তাঁর পক্ষ থেকে নিরাপত্তাস্বরূপ এবং আকাশ হতে তোমাদের উপর বৃষ্টি বর্ষণ করেন, আর যাতে এর মাধ্যমে তিনি তোমাদেরকে পবিত্র করেন, আর তোমাদের থেকে শয়তানের কুমন্ত্রণা দূর করেন, তোমাদের অন্তরসমূহ দৃঢ় রাখেন এবং এর মাধ্যমে তোমাদের পাপসমূহ স্থির রাখেন’ (সূরা আল-আনফাল : ১১)। মহান আল্লাহ বলেন,
اِنَّا عَرَضۡنَا الۡاَمَانَۃَ عَلَی السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضِ وَ الۡجِبَالِ فَاَبَیۡنَ اَنۡ یَّحۡمِلۡنَہَا وَ اَشۡفَقۡنَ مِنۡہَا وَ حَمَلَہَا الۡاِنۡسَانُ اِنَّہٗ کَانَ ظَلُوۡمًا جَہُوۡلًا
‘নিশ্চয় আমরা আসমানসমূহ, যমীন ও পর্বতমালার প্রতি এ আমানত পেশ করেছি, অতঃপর তারা তা বহন করতে অস্বীকার করেছে এবং এতে ভীত হয়েছে। আর মানুষ তা বহন করেছে। নিশ্চয় সে ছিল অতিশয় যালিম, একান্তই অজ্ঞ’ (সূরা আল-আহযাব : ৭২)।
ক). আবূদ্দারদা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে পাঁচটি কাজ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (১) যে ব্যক্তি উত্তমরূপে ওযূ ও রুকূ‘-সিজদাহ সহকারে নির্ধারিত সময়ে ছালাত আদায় করবে, (২) রামাযান মাসের ছিয়াম পালন করবে, (৩) পথ খরচের সামর্থ্য থাকলে হজ্জ করবে, (৪) সন্তুষ্টচিত্তে যাকাত আদায় করবে এবং (৫) আমানত আদায় করবে’। লোকেরা বলল, হে আবূদ্দারদা! আমানত আদায়ের অর্থ কী? তিনি বললেন, অপবিত্র হলে গোসল করা।[১]
খ). বারা ইবনু আযেব (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি মহান আল্লাহর নিম্নোক্ত বাণী ‘নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দেন যে, তোমরা যেন প্রাপ্য আমানতসমূহ প্রাপকদের নিকট পৌঁছে দাও’ (সূরা আন-নিসা : ৫৮) উল্লেখ করে বলেন, ‘এই আমানত আদায় হবে, ছালাতে, নাপাকীর গোসল থেকে পবিত্রতা অর্জনে ও পরিমাপের ক্ষেত্রে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড়টি হল, কারো গচ্ছিত আমানত আদায় করা’। [২]
[১]. আবূ দাঊদ, হা/২৩৪; সনদ হাসান, ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/৩৬৯
[২]. মুছান্নাফে ইবনু আবী শায়বাহ, হা/৩৪৭৬৯, সনদ ছহীহ
Last edited: