Abdul fattah
Well-known member
- Joined
- Mar 16, 2023
- Threads
- 57
- Comments
- 59
- Reactions
- 433
- Thread Author
- #1
জারীর ইবন আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাতে বায়‘আত গ্রহণ করেছি সালাত কায়েম করার, যাকাত দেওয়ার এবং সকল মুসলিমের কল্যাণ কামনা করার ওপর”।
মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি, সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৫৭; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৬।
জারীর ইবন আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে তাঁর কথা শোনা, তাঁর আনুগত্য করা ও প্রত্যেক মুসলিমের জন্য কল্যাণ কামনার ব্যাপারে বায়‘আত গ্রহণ করলাম। তিনি আমাকে এ কথা বলতে শিখিয়ে দিলেন যে, আমার সাধ্যের আওতাভুক্ত বিষয়ে (অর্থাৎ একথাটি যেন বলি)”।
সহীহ বুখারীতে এসেছে,
“তোমাদের ওপর কর্তব্য হচ্ছে তাকওয়া অবলম্বন করা এক আল্লাহর ব্যাপারে যাঁর কোনো শরীক নাই এবং নতুন কোনো আমীর না আসা পর্যন্ত শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা, অনতিবিলম্বে তোমাদের আমীর আসবেন। এরপর জারীর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বললেন, তোমাদের আমীরের জন্য মাগফিরাত কামনা করো; কেননা তিনি ক্ষমা করা ভালোবাসতেন। তারপর বললেন, একবার আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বললাম, আমি আপনার কাছে ইসলামের বায়‘আত গ্রহণ করতে চাই। তিনি (অন্যান্য বিষয়ের সাথে) আমার উপর শর্ত আরোপ করলেন, আর সকল মুসলিমের কল্যাণ কামনা করবে। তারপর আমি তাঁর কাছে এ শর্তের উপর বায়‘আত গ্রহণ করলাম। এ মসজিদের রবের কসম! আমি তোমাদের কল্যাণকামী। এরপর তিনি আল্লাহর কাছে মাগফিরাত কামনা করলেন এবং (মিম্বার থেকে) নেমে গেলেন”।
সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৫৮।
তামীম আদ-দারী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “কল্যাণ কামনাই দীন। আমরা বললাম, কার জন্য কল্যাণ কামনা? তিনি বললেন, আল্লাহর, তাঁর কিতাবের, তাঁর রাসূলের, মুসলিম শাসক এবং মুসলিম জনগণের”।
সহীহ, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৫।
عَنْ جَرِيرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ: «بَايَعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى إِقَامِ الصَّلاَةِ، وَإِيتَاءِ الزَّكَاةِ، وَالنُّصْحِ لِكُلِّ مُسْلِمٍ».
মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি, সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৫৭; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৬।
عَنْ جَرِيرٍ، قَالَ: «بَايَعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى السَّمْعِ وَالطَّاعَةِ - فَلَقَّنَنِي - فِيمَا اسْتَطَعْتُ، وَالنُّصْحِ لِكُلِّ مُسْلِمٍ».
জারীর ইবন আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে তাঁর কথা শোনা, তাঁর আনুগত্য করা ও প্রত্যেক মুসলিমের জন্য কল্যাণ কামনার ব্যাপারে বায়‘আত গ্রহণ করলাম। তিনি আমাকে এ কথা বলতে শিখিয়ে দিলেন যে, আমার সাধ্যের আওতাভুক্ত বিষয়ে (অর্থাৎ একথাটি যেন বলি)”।
সহীহ বুখারীতে এসেছে,
«عَلَيْكُمْ بِاتِّقَاءِ اللَّهِ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ، وَالوَقَارِ، وَالسَّكِينَةِ، حَتَّى يَأْتِيَكُمْ أَمِيرٌ، فَإِنَّمَا يَأْتِيكُمُ الآنَ. ثُمَّ قَالَ: اسْتَعْفُوا لِأَمِيرِكُمْ، فَإِنَّهُ كَانَ يُحِبُّ العَفْوَ، ثُمَّ قَالَ: أَمَّا بَعْدُ، فَإِنِّي أَتَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قُلْتُ: أُبَايِعُكَ عَلَى الإِسْلاَمِ فَشَرَطَ عَلَيَّ: «وَالنُّصْحِ لِكُلِّ مُسْلِمٍ» فَبَايَعْتُهُ عَلَى هَذَا، وَرَبِّ هَذَا المَسْجِدِ إِنِّي لَنَاصِحٌ لَكُمْ، ثُمَّ اسْتَغْفَرَ وَنَزَلَ».
“তোমাদের ওপর কর্তব্য হচ্ছে তাকওয়া অবলম্বন করা এক আল্লাহর ব্যাপারে যাঁর কোনো শরীক নাই এবং নতুন কোনো আমীর না আসা পর্যন্ত শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা, অনতিবিলম্বে তোমাদের আমীর আসবেন। এরপর জারীর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বললেন, তোমাদের আমীরের জন্য মাগফিরাত কামনা করো; কেননা তিনি ক্ষমা করা ভালোবাসতেন। তারপর বললেন, একবার আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বললাম, আমি আপনার কাছে ইসলামের বায়‘আত গ্রহণ করতে চাই। তিনি (অন্যান্য বিষয়ের সাথে) আমার উপর শর্ত আরোপ করলেন, আর সকল মুসলিমের কল্যাণ কামনা করবে। তারপর আমি তাঁর কাছে এ শর্তের উপর বায়‘আত গ্রহণ করলাম। এ মসজিদের রবের কসম! আমি তোমাদের কল্যাণকামী। এরপর তিনি আল্লাহর কাছে মাগফিরাত কামনা করলেন এবং (মিম্বার থেকে) নেমে গেলেন”।
সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৫৮।
عَنْ تَمِيمٍ الدَّارِيِّ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: «الدِّينُ النَّصِيحَةُ» قُلْنَا: لِمَنْ؟ قَالَ: «لِلَّهِ وَلِكِتَابِهِ وَلِرَسُولِهِ وَلِأَئِمَّةِ الْمُسْلِمِينَ وَعَامَّتِهِمْ».
তামীম আদ-দারী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “কল্যাণ কামনাই দীন। আমরা বললাম, কার জন্য কল্যাণ কামনা? তিনি বললেন, আল্লাহর, তাঁর কিতাবের, তাঁর রাসূলের, মুসলিম শাসক এবং মুসলিম জনগণের”।
সহীহ, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৫।