জবাব : আয়েশাহ (রাদিআল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন :
একবার আমাকে ও হাফসাকে খাবার উপঢৌকন দেওয়া হয়। তখন আমরা দুজন সিয়াম অবস্থায় ছিলাম। আমরা সিয়াম ভেঙে ফেললাম। অতঃপর রাসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) প্রবেশ করলেন। আমরা তাঁকে বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাদের উপঢৌকন দেওয়া হয়েছিল। আমাদের তা খেতে ইচ্ছা করায় আমরা সিয়াম ভেঙে ফেলি। রাসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, কোনো সমস্যা নেই। তবে এর পরিবর্তে একদিন রোজা রাখবে। [১]
এ হাদীস সহীহ হলেও রোজা রাখার নির্দেশ মুস্তাহাব হিসেবে প্রযোজ্য হতো। এর প্রমাণ হচ্ছে, এক রোজাদার সাহাবীকে খাবারের দাওয়াত দেওয়া হলে তিনি তাকে বলেন :
রোজা ভেঙে ফেলো আর চাইলে এর পরিবর্তে আরেকদিন রোজা রাখো। [২] হাদীসটি সহীহ। [৩]
[১] আবু দাউদ : ২৪৫৭, হাদীসটিকে আলবানী দুর্বল বলেছেন
[২] আস সুনানুল কুবরা : ৮৬২২
[৩] সিলসিলাতুয যইফাহ : ১১/১/৩৪০
— ফাতাওয়ায়ে আলবানী, প্রশ্ন নং ৩৩৩; বিলিভার্স ভিশন পাবলিকেশন্স
একবার আমাকে ও হাফসাকে খাবার উপঢৌকন দেওয়া হয়। তখন আমরা দুজন সিয়াম অবস্থায় ছিলাম। আমরা সিয়াম ভেঙে ফেললাম। অতঃপর রাসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) প্রবেশ করলেন। আমরা তাঁকে বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাদের উপঢৌকন দেওয়া হয়েছিল। আমাদের তা খেতে ইচ্ছা করায় আমরা সিয়াম ভেঙে ফেলি। রাসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, কোনো সমস্যা নেই। তবে এর পরিবর্তে একদিন রোজা রাখবে। [১]
এ হাদীস সহীহ হলেও রোজা রাখার নির্দেশ মুস্তাহাব হিসেবে প্রযোজ্য হতো। এর প্রমাণ হচ্ছে, এক রোজাদার সাহাবীকে খাবারের দাওয়াত দেওয়া হলে তিনি তাকে বলেন :
রোজা ভেঙে ফেলো আর চাইলে এর পরিবর্তে আরেকদিন রোজা রাখো। [২] হাদীসটি সহীহ। [৩]
[১] আবু দাউদ : ২৪৫৭, হাদীসটিকে আলবানী দুর্বল বলেছেন
[২] আস সুনানুল কুবরা : ৮৬২২
[৩] সিলসিলাতুয যইফাহ : ১১/১/৩৪০
— ফাতাওয়ায়ে আলবানী, প্রশ্ন নং ৩৩৩; বিলিভার্স ভিশন পাবলিকেশন্স
Last edited: