জবাব: আল্লাহর আনুগত্যমূলক নজর করে থাকলে, পূর্ণ করা ওয়াজিব। পূর্ণ করাটাই কাফফারা। সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, রাসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
যে-ব্যক্তি আল্লাহর আনুগত্যের নজর করে সে যেন আল্লাহর আনুগত্য করে। আর যে আল্লাহর নাফরমানির নজর করে সে যেন তাঁর নাফরমানি না করে। (বুখারী: ৬৬৯৬; তওহীদ)
আল্লাহর নাফরমানি ও অবাধ্যতামূলক এবং শয়তানের আনুগত্যমূলক নজর পূর্ণ করা জায়েয নয়। এধরনের নজর পূর্ণ না করে শপথ ভঙ্গের কাফফারা আদায় করতে হবে। আর মাকরূহ বা মুবাহ কাজে নজরের কাফফারা আদায় করা আরও যুক্তিযুক্ত ও উত্তম। রাসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ব্যাপকভাবে বলেছেন, নজরের কাফফারা শপথের কাফ্ফারার মতোই। (মুসলিম: ৪১৪৫, আবু দাউদ: ৩৩২৩)
আল্লাহর আনুগত্যমূলক এবং মাকরূহ ও মুবাহমূলক নজরের কাফফারা আদায় করার ব্যাপারে সবাই একমত। তবে আল্লাহর নাফরমানিমূলক নজরের কাফ্ফারার আবশ্যকতা নিয়ে আলেমদের মাঝে মতপার্থক্য রয়েছে। কাফফারা ওয়াজিব হওয়ার পক্ষে রয়েছেন ইমাম আহমাদ ও ইসহাক, যেমনটি ইমাম তিরমিযী উল্লেখ করেছেন। হানাফী মাযহাব মতেও কাফ্ফারা ওয়াজিব। আর এটাই সঠিক মত।
--- ফাতাওয়ায়ে আলবানী, প্রশ্ন নং ২৮; বিলিভার্স ভিশন পাবলিকেশন্স
যে-ব্যক্তি আল্লাহর আনুগত্যের নজর করে সে যেন আল্লাহর আনুগত্য করে। আর যে আল্লাহর নাফরমানির নজর করে সে যেন তাঁর নাফরমানি না করে। (বুখারী: ৬৬৯৬; তওহীদ)
আল্লাহর নাফরমানি ও অবাধ্যতামূলক এবং শয়তানের আনুগত্যমূলক নজর পূর্ণ করা জায়েয নয়। এধরনের নজর পূর্ণ না করে শপথ ভঙ্গের কাফফারা আদায় করতে হবে। আর মাকরূহ বা মুবাহ কাজে নজরের কাফফারা আদায় করা আরও যুক্তিযুক্ত ও উত্তম। রাসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ব্যাপকভাবে বলেছেন, নজরের কাফফারা শপথের কাফ্ফারার মতোই। (মুসলিম: ৪১৪৫, আবু দাউদ: ৩৩২৩)
আল্লাহর আনুগত্যমূলক এবং মাকরূহ ও মুবাহমূলক নজরের কাফফারা আদায় করার ব্যাপারে সবাই একমত। তবে আল্লাহর নাফরমানিমূলক নজরের কাফ্ফারার আবশ্যকতা নিয়ে আলেমদের মাঝে মতপার্থক্য রয়েছে। কাফফারা ওয়াজিব হওয়ার পক্ষে রয়েছেন ইমাম আহমাদ ও ইসহাক, যেমনটি ইমাম তিরমিযী উল্লেখ করেছেন। হানাফী মাযহাব মতেও কাফ্ফারা ওয়াজিব। আর এটাই সঠিক মত।
--- ফাতাওয়ায়ে আলবানী, প্রশ্ন নং ২৮; বিলিভার্স ভিশন পাবলিকেশন্স