তিলাওয়াতে সিজদার নিয়ম হল- সালাতের মধ্যে হলে তাকবীর দিয়ে সিজদায় যাবে। অতঃপর দু‘আ পড়বে এবং পুনরায় তাকবীর দিয়ে মাথা উঠাবে (মুছান্নাফ আব্দুর রাযযাক, হা/৫৯৩০; বায়হাক্বী, ২/৩২৫, সনদ সহীহ; আলবানী, তামামুল মিন্নাহ, পৃ. ২৬৯)। সিজদা মাত্র একটি হবে। এতে তাশাহ্হুদ নেই, সালামও নেই। অনুরূপ সালাতের বাইরে ক্বিবলাও শর্ত নয়, ওযূও ছর্ত নয়। তবে ওযূ অবস্থায় ক্বিবলামুখী হয়ে সিজদা দেয়া ভাল (সহীহ বুখারী, হা/১০৭৭-এর অনুচ্ছেদ; ফাতাওয়া উছায়মীন, ১৪তম খণ্ড, পৃ. ২১৫)।
অন্যান্য সিজদার ন্যায় ‘সুবহা-না রব্বিয়াল আ‘লা’ বলা যাবে। একটি নির্দিষ্ট দু‘আ বর্ণিত হয়েছে, যা তিনি রাত্রির সালাতে সিজদায়ে তেলাওয়াতে পাঠ করতেন। যেমন-
অনুবাদ : ‘সাজাদা ওয়াজ্হিয়া লিল্লাযী খালাক্বাহূ ওয়া শাক্ক্বা সাম‘আহূ ওয়া বাছারাহূ বিহাওলিহী ওয়া কুওয়াতিহী; ফাতাবা-রাকাল্ল-হু আহসানুল খা-লিক্বীন’।
অর্থ : ‘আমার চেহারা সিজদা করছে সেই মহান সত্তার জন্য যিনি একে সৃষ্টি করেছেন এবং স্বীয় ক্ষমতা ও শক্তি বলে এতে কর্ণ ও চক্ষু সন্নিবেশ করেছেন। অতএব মহাপবিত্র আল্লাহ যিনি সুন্দরতম সৃষ্টিকর্তা’ (সূরা আল-মুমিনূন : ১৪; মুসতাদরাক আলাস সহীহাইন, হা/৮০২;; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১৬৭)।
অন্যান্য সিজদার ন্যায় ‘সুবহা-না রব্বিয়াল আ‘লা’ বলা যাবে। একটি নির্দিষ্ট দু‘আ বর্ণিত হয়েছে, যা তিনি রাত্রির সালাতে সিজদায়ে তেলাওয়াতে পাঠ করতেন। যেমন-
سَجَدَ وَجْهِىَ لِلَّذِىْ خَلَقَهُ وَ شَقَّ سَمْعَهُ وَ بَصَرَهُ بِحَوْلِهِ وَ قُوَّتِهِ فَتَبَارَكَ اللهُ أَحْسَنُ الْخَالِقِيْنَ
অনুবাদ : ‘সাজাদা ওয়াজ্হিয়া লিল্লাযী খালাক্বাহূ ওয়া শাক্ক্বা সাম‘আহূ ওয়া বাছারাহূ বিহাওলিহী ওয়া কুওয়াতিহী; ফাতাবা-রাকাল্ল-হু আহসানুল খা-লিক্বীন’।
অর্থ : ‘আমার চেহারা সিজদা করছে সেই মহান সত্তার জন্য যিনি একে সৃষ্টি করেছেন এবং স্বীয় ক্ষমতা ও শক্তি বলে এতে কর্ণ ও চক্ষু সন্নিবেশ করেছেন। অতএব মহাপবিত্র আল্লাহ যিনি সুন্দরতম সৃষ্টিকর্তা’ (সূরা আল-মুমিনূন : ১৪; মুসতাদরাক আলাস সহীহাইন, হা/৮০২;; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১৬৭)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: