২-২ রাকাত করে পড়বেন।সুন্নত বা নফলের নিয়তে।প্রতি ২ রাকাত পর সালাম ফিরাবেন।সুরা ফাতিহার সাথে এক বা একের অধিক সুরা মিলিয়ে পড়তে পারেন।
তারাবির নামাজে দুয়া বা মুনাজাত:~~
তারাবিতে নির্ধারিত কোন দুয়া মুনাজাত নাই।আমাদের দেশে অনেক বইতে লিখা থাকে এইগুলি বানোয়াট।
২-৪ রাকাত পর পর সালাম ফিরিয়ে কুরান তিলাওয়াত বা জিকির বা কুরান হাদিসের যে কোন দুয়া বা বাংলায় দুয়া করা যাবে।যদি ইচ্ছা করেন।
তারাবীহর নামাযের মাঝে মধ্যে পঠনীয় কোন নির্দিষ্ট দুআ বা দরূদ আছে কি?
তারাবীহর নামাযের দুই বা চার রাকাআত পড়ে অথবা সবশেষে পঠনীয় নির্দিষ্ট কোন দুআ দরূদ নেই।
এ স্থলে নির্দিষ্ট কোন দুআ বা দরূদ সশব্দে বা নিঃশব্দে, একাকী বা সমবেত সুরে পড়লে বিদআত বলে পরিগণিত হবে।
রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, “যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কথা উদ্ভাবন করল-- যা তাঁর মধ্যে
নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।”
মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, “যে ব্যক্তি এমন কাজ করল, যে ব্যাপারে আমাদের নির্দেশ নেই তা বর্জনীয়।”(বুখারী ও মুসলিম)।
তারাবির নামাজে দুয়া বা মুনাজাত:~~
তারাবিতে নির্ধারিত কোন দুয়া মুনাজাত নাই।আমাদের দেশে অনেক বইতে লিখা থাকে এইগুলি বানোয়াট।
২-৪ রাকাত পর পর সালাম ফিরিয়ে কুরান তিলাওয়াত বা জিকির বা কুরান হাদিসের যে কোন দুয়া বা বাংলায় দুয়া করা যাবে।যদি ইচ্ছা করেন।
তারাবীহর নামাযের মাঝে মধ্যে পঠনীয় কোন নির্দিষ্ট দুআ বা দরূদ আছে কি?
তারাবীহর নামাযের দুই বা চার রাকাআত পড়ে অথবা সবশেষে পঠনীয় নির্দিষ্ট কোন দুআ দরূদ নেই।
এ স্থলে নির্দিষ্ট কোন দুআ বা দরূদ সশব্দে বা নিঃশব্দে, একাকী বা সমবেত সুরে পড়লে বিদআত বলে পরিগণিত হবে।
রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, “যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কথা উদ্ভাবন করল-- যা তাঁর মধ্যে
নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।”
মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, “যে ব্যক্তি এমন কাজ করল, যে ব্যাপারে আমাদের নির্দেশ নেই তা বর্জনীয়।”(বুখারী ও মুসলিম)।
লেখকঃ শাইখ আবদুল হামীদ ফাইযী।
Last edited by a moderator: