❝তর্কশাস্ত্র (কালাম) কারণে অবিশ্বাস, সন্দেহ, বিদ'আত, পথভ্রষ্টতা এবং বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়।❞
(পর্বঃ-১)
জেনে রেখ যে, আল্লাহ তা’আলা তোমার প্রতি অনুগ্রহ করুন! অবিশ্বাস বা নাস্তিক্যবাদ বলতে কিছুই ছিল না, দীনের মধ্যে কোন প্রকার কুফর, সংশয়, বিদ'আত, বিপথগামীতা এবং গন্তব্যহীনতা বলতেও কোনো কিছু ছিল না। এগুলো সবই উৎপন্ন হয়েছে কালাম বা তর্কশাস্ত্র, এই শাস্ত্রের চর্চাকারীগণ এবং অনর্থক বিতর্ক ও ঝগড়া-বিবাদ থেকে। আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, একজন মানুষ কীভাবে ঝগড়া-বিবাদ ও অনর্থক বিতর্কে জড়ানোর স্পর্ধা দেখায়! অথচ আল্লাহ তা'আলা বলেছেন: ❝আল্লাহর আয়ত নিয়ে শুধুমাত্র তারাই অনর্থক বিতর্কে লিপ্ত হয়, যারা কুফরে লিপ্ত হয়েছে।❞ সূরা গাফির; ০৪। তোমার জন্য আবশ্যক হল দীনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল (ছ্বহীহ) বর্ণনা-বিবৃতি ও এগুলোর বর্ণনাকারীদেরকে নির্দ্বিধায় মেনে নেওয়া, সন্তুষ্ট হওয়া, এগুলোর (ছ্বহীহ বর্ণনাগুলো) ব্যাপারে সমালোচনা হতে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়া এবং মুখ বন্ধ করে রাখা।
বই:- শারহুস সুন্নাহ ৮৩ -ইমাম আল বারবাহারী
(পর্বঃ-১)
জেনে রেখ যে, আল্লাহ তা’আলা তোমার প্রতি অনুগ্রহ করুন! অবিশ্বাস বা নাস্তিক্যবাদ বলতে কিছুই ছিল না, দীনের মধ্যে কোন প্রকার কুফর, সংশয়, বিদ'আত, বিপথগামীতা এবং গন্তব্যহীনতা বলতেও কোনো কিছু ছিল না। এগুলো সবই উৎপন্ন হয়েছে কালাম বা তর্কশাস্ত্র, এই শাস্ত্রের চর্চাকারীগণ এবং অনর্থক বিতর্ক ও ঝগড়া-বিবাদ থেকে। আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, একজন মানুষ কীভাবে ঝগড়া-বিবাদ ও অনর্থক বিতর্কে জড়ানোর স্পর্ধা দেখায়! অথচ আল্লাহ তা'আলা বলেছেন: ❝আল্লাহর আয়ত নিয়ে শুধুমাত্র তারাই অনর্থক বিতর্কে লিপ্ত হয়, যারা কুফরে লিপ্ত হয়েছে।❞ সূরা গাফির; ০৪। তোমার জন্য আবশ্যক হল দীনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল (ছ্বহীহ) বর্ণনা-বিবৃতি ও এগুলোর বর্ণনাকারীদেরকে নির্দ্বিধায় মেনে নেওয়া, সন্তুষ্ট হওয়া, এগুলোর (ছ্বহীহ বর্ণনাগুলো) ব্যাপারে সমালোচনা হতে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়া এবং মুখ বন্ধ করে রাখা।
বই:- শারহুস সুন্নাহ ৮৩ -ইমাম আল বারবাহারী
Attachments