ইবনুল কায়্যিম রহিমাহুল্লাহ বলেছেন,
"ইমাম আহমদ এই ফাতাওয়া দিয়েছেন যে, যদি কোনো ব্যক্তি কোনো জানাযায় শরিক হয় এবং সে সেখানে এমন কোনো শরিয়তবিরোধী মুনকার (গর্হিত) কাজ সংঘটিত হতে দেখে যা পরিবর্তন করার সাধ্য তার নেই , তাহলে তার উচিত নয় সেই স্থান ত্যাগ করা। কিন্তু সে যদি কোনো বিবাহের অনুষ্ঠানে গিয়ে এমন কোনো মুনকার (গর্হিত) কাজ সংঘটিত হতে দেখে যা পরিবর্তন করার সাধ্য তার নেই, তাহলে তাকে অবশ্যই সেই স্থান ত্যাগ করতে হবে।"
ইবনুল কায়্যিম তার শিক্ষক ইবনে তাইমিয়্যাহকে এ দুই ঘটনার পার্থক্যের কারণ জিজ্ঞেস করলে তিনি উত্তরে বলেছেন,
" জানাযায় অংশগ্রহণ করা মৃতব্যক্তির প্রাপ্য অধিকার এবং এই প্রাপ্য অধিকারকে অন্যান্য জীবিত লোকজনের ভুলের কারণে ছেড়ে দেওয়া যাবে না। কিন্তু বিয়েবাড়িতে অংশগ্রহণ ঐ বাড়ির কর্তার প্রাপ্য অধিকার এবং সে (ব্যবস্থাপনায় নিজ দায়িত্বে অবহেলার মাধ্যমে) যে ভুল করেছে তার কারণে নিজের প্রাপ্য অধিকারই হারালো।"
"ইমাম আহমদ এই ফাতাওয়া দিয়েছেন যে, যদি কোনো ব্যক্তি কোনো জানাযায় শরিক হয় এবং সে সেখানে এমন কোনো শরিয়তবিরোধী মুনকার (গর্হিত) কাজ সংঘটিত হতে দেখে যা পরিবর্তন করার সাধ্য তার নেই , তাহলে তার উচিত নয় সেই স্থান ত্যাগ করা। কিন্তু সে যদি কোনো বিবাহের অনুষ্ঠানে গিয়ে এমন কোনো মুনকার (গর্হিত) কাজ সংঘটিত হতে দেখে যা পরিবর্তন করার সাধ্য তার নেই, তাহলে তাকে অবশ্যই সেই স্থান ত্যাগ করতে হবে।"
ইবনুল কায়্যিম তার শিক্ষক ইবনে তাইমিয়্যাহকে এ দুই ঘটনার পার্থক্যের কারণ জিজ্ঞেস করলে তিনি উত্তরে বলেছেন,
" জানাযায় অংশগ্রহণ করা মৃতব্যক্তির প্রাপ্য অধিকার এবং এই প্রাপ্য অধিকারকে অন্যান্য জীবিত লোকজনের ভুলের কারণে ছেড়ে দেওয়া যাবে না। কিন্তু বিয়েবাড়িতে অংশগ্রহণ ঐ বাড়ির কর্তার প্রাপ্য অধিকার এবং সে (ব্যবস্থাপনায় নিজ দায়িত্বে অবহেলার মাধ্যমে) যে ভুল করেছে তার কারণে নিজের প্রাপ্য অধিকারই হারালো।"
-'ইলামুল মুওয়াক্বি'ঈন, ৬/১২০