মুক্বীম অবস্থায় একটি পরিবারের পক্ষ থেকে একটি পশু কুরবানী করাই উত্তম। তবে সামর্থ্য থাকলে একাধিক পশুও কুরবানী করতে পারবে।
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিদায় হজ্জের ভাষণে বলেন, ‘হে জনম-লী! নিশ্চয় প্রতিটি পরিবারের উপরে প্রতি বছর একটি করে কুরবানী’ (তিরমিযী, হা/১৫১৮; আবু দাঊদ, হা/২৭৮৮; মিশকাত, হা/১৪৭৮, সনদ সহীহ)।
সাহাবায়ে কেরামও রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্ত সুন্নাত অনুযায়ী আমল করতেন। ‘আত্বা ইবনু ইয়াসির সাহাবী আবু আইয়ূব আনছারী (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-কে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর যুগে কুরবানী কেমন ছিল মর্মে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘একজন লোক একটি বকরী দ্বারা নিজের ও নিজের পরিবারের পক্ষ হতে কুরবানী দিত। অতঃপর তা নিজে খেত ও অন্যকে খাওয়াত (তিরমিযী, হা/১৫০৫; ইবনু মাজাহ, হা/৩১৪৭ ‘নিজ পরিবারের পক্ষ হতে একটা বকরী কুরবানী করা’ অনুচ্ছেদ, ‘কুরবানী’ অধ্যায়)।
উল্লেখ্য যে, ভাগা কুরবানী সংক্রান্ত হাদীসগুলো সফর সংক্রান্ত হলেও কোন সালাফী বিদ্বানগণ এ বর্ণনাগুলোকে শুধু সফরের সাথে খাছ করেননি। যেমন আল্লামা শামসুল হক আযীমাবাদী, আব্দুর রহমান মুবারকপুরী, ওবায়দুল্লাহ মুবারকপুরী, শায়খ বিন বায, শায়খ উছায়মিন প্রমুখ। তাই ভাগা কুরবানী নিয়ে সামান্য ইখতেলাফ থাকলেও একে নাজায়েয বলা যাবেনা। (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ, ১১তম খণ্ড, পৃ. ৩৯৫ ও ৪০৫ দ্র.; উছাইমিন, মাজমু‘ ফাতাওয়া ওয়া রাসায়েল, ২৫তম খ-, ২২ ও ৪৬ পৃ.; আল-ইসলাম সাওয়াল ওয়া জাওয়াব, ৫ম খণ্ড, ৪৫৩১ পৃ.)।
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিদায় হজ্জের ভাষণে বলেন, ‘হে জনম-লী! নিশ্চয় প্রতিটি পরিবারের উপরে প্রতি বছর একটি করে কুরবানী’ (তিরমিযী, হা/১৫১৮; আবু দাঊদ, হা/২৭৮৮; মিশকাত, হা/১৪৭৮, সনদ সহীহ)।
সাহাবায়ে কেরামও রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্ত সুন্নাত অনুযায়ী আমল করতেন। ‘আত্বা ইবনু ইয়াসির সাহাবী আবু আইয়ূব আনছারী (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-কে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর যুগে কুরবানী কেমন ছিল মর্মে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘একজন লোক একটি বকরী দ্বারা নিজের ও নিজের পরিবারের পক্ষ হতে কুরবানী দিত। অতঃপর তা নিজে খেত ও অন্যকে খাওয়াত (তিরমিযী, হা/১৫০৫; ইবনু মাজাহ, হা/৩১৪৭ ‘নিজ পরিবারের পক্ষ হতে একটা বকরী কুরবানী করা’ অনুচ্ছেদ, ‘কুরবানী’ অধ্যায়)।
উল্লেখ্য যে, ভাগা কুরবানী সংক্রান্ত হাদীসগুলো সফর সংক্রান্ত হলেও কোন সালাফী বিদ্বানগণ এ বর্ণনাগুলোকে শুধু সফরের সাথে খাছ করেননি। যেমন আল্লামা শামসুল হক আযীমাবাদী, আব্দুর রহমান মুবারকপুরী, ওবায়দুল্লাহ মুবারকপুরী, শায়খ বিন বায, শায়খ উছায়মিন প্রমুখ। তাই ভাগা কুরবানী নিয়ে সামান্য ইখতেলাফ থাকলেও একে নাজায়েয বলা যাবেনা। (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ, ১১তম খণ্ড, পৃ. ৩৯৫ ও ৪০৫ দ্র.; উছাইমিন, মাজমু‘ ফাতাওয়া ওয়া রাসায়েল, ২৫তম খ-, ২২ ও ৪৬ পৃ.; আল-ইসলাম সাওয়াল ওয়া জাওয়াব, ৫ম খণ্ড, ৪৫৩১ পৃ.)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: