কুরবানীর গরুতে সাতজন অংশীদার হওয়া জায়েজ আছে।
যেহেতু এক গরুতে সাতজন অংশীদার হওয়া জায়েয সুতরাং সাতজনের চেয়ে কম সংখ্যক মানুষ অংশীদার হওয়া আরও অধিক যুক্তিযুক্তভাবে জায়েয এবং অতিরিক্ত ভাগ নেয়ার জন্য তারা নফল আমলকারী হিসেবে গণ্য হবেন। যেমন কোন ব্যক্তি একাই যদি একটি গরু কুরবানী করেন তার ক্ষেত্রে হয়ে থাকে; অথচ তার জন্য একটি বকরী কুরবানী করাই যথেষ্ট।
ইমাম শাফেয়ি (৭৬৭-৮২০খৃ.) রাহিমাহুল্লা বলেন :
“যদি তারা সংখ্যায় সাতের চেয়ে কম হন সেক্ষেত্রেও কুরবানীটি তাদের পক্ষ থেকে আদায় হয়ে যাবে। অতিরিক্ত ভাগ বহন করার মাধ্যমে তারা নফল আমলকারী। যেমনিভাবে যে ব্যক্তির উপর বকরী কুরবানী করা আবশ্যক সে উট দিয়ে কুরবানী করলে আদায় হয়ে যায়। বকরীর চেয়ে বেশি কিছু কুরবানী দেয়ার মাধ্যমে সে ব্যক্তি নফল আমলকারী গণ্য হল।”
যেহেতু এক গরুতে সাতজন অংশীদার হওয়া জায়েয সুতরাং সাতজনের চেয়ে কম সংখ্যক মানুষ অংশীদার হওয়া আরও অধিক যুক্তিযুক্তভাবে জায়েয এবং অতিরিক্ত ভাগ নেয়ার জন্য তারা নফল আমলকারী হিসেবে গণ্য হবেন। যেমন কোন ব্যক্তি একাই যদি একটি গরু কুরবানী করেন তার ক্ষেত্রে হয়ে থাকে; অথচ তার জন্য একটি বকরী কুরবানী করাই যথেষ্ট।
ইমাম শাফেয়ি (৭৬৭-৮২০খৃ.) রাহিমাহুল্লা বলেন :
“যদি তারা সংখ্যায় সাতের চেয়ে কম হন সেক্ষেত্রেও কুরবানীটি তাদের পক্ষ থেকে আদায় হয়ে যাবে। অতিরিক্ত ভাগ বহন করার মাধ্যমে তারা নফল আমলকারী। যেমনিভাবে যে ব্যক্তির উপর বকরী কুরবানী করা আবশ্যক সে উট দিয়ে কুরবানী করলে আদায় হয়ে যায়। বকরীর চেয়ে বেশি কিছু কুরবানী দেয়ার মাধ্যমে সে ব্যক্তি নফল আমলকারী গণ্য হল।”
‘আল-উম্ম’
খন্ড : ২
পৃষ্ঠা : ২৪৪
খন্ড : ২
পৃষ্ঠা : ২৪৪