ঈদের খুতবা দেওয়া ও শোনা (জুমআর খুতবার মত ওয়াজেব নয়; বরং তা) সুন্নত। আব্দুল্লাহ বিন সায়েব বলেন, একদা আমি আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম)-এর সাথে ঈদের নামাযে উপস্থিত ছিলাম। নামায শেষ করে তিনি বললেন, ‘‘আমরা খুতবা দেব; সুতরাং যে ব্যক্তি খুতবা শোনার জন্য বসতে পছন্দ করে সে বসে যাক্। আর যে ব্যক্তি চলে যেতে পছন্দ করে সে চলে যাক্।’’[1]
অবশ্য মুমিনের জন্য উচিত এই যে, প্রত্যেক মঙ্গলের প্রতি সে আগ্রহী হবে এবং দুনিয়া ও আখেরাতের জন্য উপকারী বিষয়ের প্রতি যত্নবান হবে। আর খুতবা শোনা নিশ্চয় বড় উপকারী বিষয়।
[1] (সহীহ আবূ দাঊদ ১০২৪, সহীহ ইবনে মাজাহ, আলবানী ১০৬৬, হাকেম, মুস্তাদ্রাক ১/২৯৫, ইবনে খুযাইমাহ, সহীহ ১৪৬২, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৬২৯, সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ২২৮৯নং, তামামুল মিন্নাহ, আল্লামা আলবানী ৩৫০পৃঃ)
অবশ্য মুমিনের জন্য উচিত এই যে, প্রত্যেক মঙ্গলের প্রতি সে আগ্রহী হবে এবং দুনিয়া ও আখেরাতের জন্য উপকারী বিষয়ের প্রতি যত্নবান হবে। আর খুতবা শোনা নিশ্চয় বড় উপকারী বিষয়।
[1] (সহীহ আবূ দাঊদ ১০২৪, সহীহ ইবনে মাজাহ, আলবানী ১০৬৬, হাকেম, মুস্তাদ্রাক ১/২৯৫, ইবনে খুযাইমাহ, সহীহ ১৪৬২, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৬২৯, সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ২২৮৯নং, তামামুল মিন্নাহ, আল্লামা আলবানী ৩৫০পৃঃ)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী