খালাগণ (সদাচরণের ক্ষেত্রে) মায়ের স্থলাভিষিক্ত (বুখারী হা/২৬৯৯; মিশকাত হা/৩৩৭৭)। ইবনু ওমর (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, জনৈক ব্যক্তি রাসূল (ছাঃ)-এর নিকট এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমি তো মহাপাপ করে ফেলেছি। আমার জন্য কি ক্ষমার দরজা খোলা আছে? তিনি বললেন, তোমার কি পিতা-মাতা জীবিত আছেন? সে বলল, না। তিনি বললেন, তোমার কি খালা জীবিত আছেন? সে বলল, হ্যাঁ। তিনি বললেন, তাহ’লে তার সাথে সদাচরণ কর’
(ছহীহ ইবনু হিববান হা/৪৩৫; ছহীহ আত-তারগীব হা/২৫০৪, ২৫২৬)। অন্যত্র এসেছে, উম্মুল মুমিনীন মায়মূনা (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ছাঃ)-এর অনুমতি ব্যতীত তিনি তার দাসীকে মুক্ত করে দেন।
অতঃপর তার ঘরে নবী করীম (ছাঃ)-এর অবস্থানের দিন তিনি বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি কি জানেন আমি আমার দাসীকে মুক্ত করে দিয়েছি? তিনি বললেন, তুমি কি তা করেছ? মায়মূনা বললেন, হ্যাঁ। তখন তিনি বললেন, তুমি যদি তোমার মামা-খালাদের বা বোনদের এটা দান করতে তাহ’লে তোমার জন্য বেশী নেকীর কাজ হ’ত’ (বুখারী হা/২৫৯২; ছহীহ আত-তারগীব হা/২৫২৬)।
আয়েশা (রাঃ)-এর কোন সন্তান ছিল না। তখন রাসূল (ছাঃ) তাকে তার বোনের ছেলের নামে উপনাম রাখতে বলেন। সেজন্য আয়েশাকে উম্মে আব্দুল্লাহ বলা হ’ত, যা খালার মর্যাদার প্রমাণ বহন করে (আবুদাঊদ হা/৪৯৭০; আহমাদ হা/২৬২৮৫)। অর্থাৎ বড় বোন আসমার ছেলে আব্দুল্লাহ বিন যুবায়ের-এর মা।
আত তাহরীক
(ছহীহ ইবনু হিববান হা/৪৩৫; ছহীহ আত-তারগীব হা/২৫০৪, ২৫২৬)। অন্যত্র এসেছে, উম্মুল মুমিনীন মায়মূনা (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ছাঃ)-এর অনুমতি ব্যতীত তিনি তার দাসীকে মুক্ত করে দেন।
অতঃপর তার ঘরে নবী করীম (ছাঃ)-এর অবস্থানের দিন তিনি বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি কি জানেন আমি আমার দাসীকে মুক্ত করে দিয়েছি? তিনি বললেন, তুমি কি তা করেছ? মায়মূনা বললেন, হ্যাঁ। তখন তিনি বললেন, তুমি যদি তোমার মামা-খালাদের বা বোনদের এটা দান করতে তাহ’লে তোমার জন্য বেশী নেকীর কাজ হ’ত’ (বুখারী হা/২৫৯২; ছহীহ আত-তারগীব হা/২৫২৬)।
আয়েশা (রাঃ)-এর কোন সন্তান ছিল না। তখন রাসূল (ছাঃ) তাকে তার বোনের ছেলের নামে উপনাম রাখতে বলেন। সেজন্য আয়েশাকে উম্মে আব্দুল্লাহ বলা হ’ত, যা খালার মর্যাদার প্রমাণ বহন করে (আবুদাঊদ হা/৪৯৭০; আহমাদ হা/২৬২৮৫)। অর্থাৎ বড় বোন আসমার ছেলে আব্দুল্লাহ বিন যুবায়ের-এর মা।
আত তাহরীক