ক্ষুধা-পিপাসা ও অতিরিক্ত ক্লান্তির সাথে সাওম পালন করলে সাওমের বিশুদ্ধতায় এর কোনো প্রভাব পড়বে না; বরং এতে অতিরিক্ত ছাওয়াব পাওয়া যাবে।
কেননা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহাকে বলেছিলেন, “তোমার ক্লান্তি ও কষ্ট অনুযায়ী তুমি ছাওয়াব পাবে।”[1]
অতএব, আল্লাহর আনুগত্যের ক্ষেত্রে মানুষের ক্লান্তি যত বেশি হবে ততই তার প্রতিদান বেশি হবে। তবে সাওমের ক্লান্তি দূর করার জন্য মাথায় ঠাণ্ডা পানি ঢালা বা ঠাণ্ডা শীতল স্থানে আরাম গ্রহণ করা যেতে পারে।
[1] সহীহ বুখারী, অধ্যায়: ওমরাহ্, অনুচ্ছেদ: ক্লান্তি অনুযায়ী উমরার সাওয়াব; সহীহ মুসলিম, অধ্যায়: হজ, অনুচ্ছেদ: নিফাস বিশিষ্ট নারীদের ইহরাম করা।
কেননা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহাকে বলেছিলেন, “তোমার ক্লান্তি ও কষ্ট অনুযায়ী তুমি ছাওয়াব পাবে।”[1]
অতএব, আল্লাহর আনুগত্যের ক্ষেত্রে মানুষের ক্লান্তি যত বেশি হবে ততই তার প্রতিদান বেশি হবে। তবে সাওমের ক্লান্তি দূর করার জন্য মাথায় ঠাণ্ডা পানি ঢালা বা ঠাণ্ডা শীতল স্থানে আরাম গ্রহণ করা যেতে পারে।
উত্তর প্রদানে : শাইখ ছলিহ আল উসাইমীন রাহিমাহুল্লাহ
[1] সহীহ বুখারী, অধ্যায়: ওমরাহ্, অনুচ্ছেদ: ক্লান্তি অনুযায়ী উমরার সাওয়াব; সহীহ মুসলিম, অধ্যায়: হজ, অনুচ্ছেদ: নিফাস বিশিষ্ট নারীদের ইহরাম করা।
Last edited by a moderator: