এগুলো শিরকে আকবার বা বড় শিরক। এর পরিণাম ইসলাম থেকে বহিষ্কার এবং তওবা ছাড়া মারা গেলে চিরস্থায়ী জাহান্নাম (তওবা ১৭)।
শরী‘আতের পরিভাষায় শিরক হচ্ছে- মানুষ কোন ব্যক্তি বা অন্য কিছুকে আল্লাহর সমকক্ষ মনে করা, তার নিকট প্রার্থনা করা, কোন কিছুর আশা করা, তাকে ভয় করা, তার উপর ভরসা করা, তার নিকট সুপারিশ চাওয়া, বিপদ থেকে উদ্ধারের জন্য প্রার্থনা, সাহায্য চাওয়া বা তার নিকট মীমাংসা চাওয়া। এছাড়া আল্লাহর অবাধ্যতা করে অন্যের আনুগত্য করা, তার নিকট হতে শরী‘আতের বিধান গ্রহণ করা, তার নামে পশু যবেহ করা ‘শিরক’। গাছ, পাথর, কোন স্থান, দিবস, পুরাতন নিদর্শন কিংবা মৃত মানুষের মাধ্যমে বরকত হাছিল করা এবং বছর, কালকে শুভ মনে করাও শিরক (তাফসীরে সা‘দী, ১ম খণ্ড, পৃ. ৩০২; সূরাহ আল-আ‘রাফ ১৩৮ নং আয়াতের আলোচনা দ্র.)।
তাই মাযারে গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগী ও টাকা-পয়সা দান করলে শিরক হবে।
শরী‘আতের পরিভাষায় শিরক হচ্ছে- মানুষ কোন ব্যক্তি বা অন্য কিছুকে আল্লাহর সমকক্ষ মনে করা, তার নিকট প্রার্থনা করা, কোন কিছুর আশা করা, তাকে ভয় করা, তার উপর ভরসা করা, তার নিকট সুপারিশ চাওয়া, বিপদ থেকে উদ্ধারের জন্য প্রার্থনা, সাহায্য চাওয়া বা তার নিকট মীমাংসা চাওয়া। এছাড়া আল্লাহর অবাধ্যতা করে অন্যের আনুগত্য করা, তার নিকট হতে শরী‘আতের বিধান গ্রহণ করা, তার নামে পশু যবেহ করা ‘শিরক’। গাছ, পাথর, কোন স্থান, দিবস, পুরাতন নিদর্শন কিংবা মৃত মানুষের মাধ্যমে বরকত হাছিল করা এবং বছর, কালকে শুভ মনে করাও শিরক (তাফসীরে সা‘দী, ১ম খণ্ড, পৃ. ৩০২; সূরাহ আল-আ‘রাফ ১৩৮ নং আয়াতের আলোচনা দ্র.)।
তাই মাযারে গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগী ও টাকা-পয়সা দান করলে শিরক হবে।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: