এখানে দু’টি বিষয় লক্ষণীয়। প্রথমতঃ কেউ যদি দুনিয়ার জীবনকে তুচ্ছ মনে করে এবং পরকালীন জীবনকে স্থায়ী মনে করে এমন কথা বলে তাহ’লে তাতে কোন দোষ নেই।
কারণ দুনিয়ার জীবন অস্থায়ী। আল্লাহ বলেন, বস্ত্ততঃ পার্থিব জীবন ধোঁকার উপকরণ ছাড়া কিছুই নয়’ (আলে ইমরান ৩/১৮৫)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, সবচেয়ে সঠিক বাক্য যা কোন কবি বলেছেন তা হ’ল লাবীদের এ পংক্তিটি- ‘সাবধান, আল্লাহ ছাড়া সব জিনিসই বাতিল ও অসার’ (বুখারী হা/৩৮৪১; মিশকাত হা/৪৭৮৬)। দ্বিতীয়তঃ কেউ যদি ভাগ্যের প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে বা জীবনের প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে এমন কথা বলে তাহ’লে চরম পাপ হবে। কারণ জীবনের কিছু করার ক্ষমতা নেই। বরং আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করেন।
রাসূল (ছাঃ) বলেন, তোমরা সময়কে গালি দিও না। কারণ আল্লাহ সময়ের পরিবর্তনকারী’ (বুখারী হা/৬১৮১; মুসলিম হা/২২৪৬)। অতএব বিষয়টি ব্যক্তির নিয়ত ও অবস্থার উপর নির্ভর করবে এবং সে অনুযায়ী বিধান বর্তাবে।
আত তাহরীক
কারণ দুনিয়ার জীবন অস্থায়ী। আল্লাহ বলেন, বস্ত্ততঃ পার্থিব জীবন ধোঁকার উপকরণ ছাড়া কিছুই নয়’ (আলে ইমরান ৩/১৮৫)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, সবচেয়ে সঠিক বাক্য যা কোন কবি বলেছেন তা হ’ল লাবীদের এ পংক্তিটি- ‘সাবধান, আল্লাহ ছাড়া সব জিনিসই বাতিল ও অসার’ (বুখারী হা/৩৮৪১; মিশকাত হা/৪৭৮৬)। দ্বিতীয়তঃ কেউ যদি ভাগ্যের প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে বা জীবনের প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে এমন কথা বলে তাহ’লে চরম পাপ হবে। কারণ জীবনের কিছু করার ক্ষমতা নেই। বরং আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করেন।
রাসূল (ছাঃ) বলেন, তোমরা সময়কে গালি দিও না। কারণ আল্লাহ সময়ের পরিবর্তনকারী’ (বুখারী হা/৬১৮১; মুসলিম হা/২২৪৬)। অতএব বিষয়টি ব্যক্তির নিয়ত ও অবস্থার উপর নির্ভর করবে এবং সে অনুযায়ী বিধান বর্তাবে।
আত তাহরীক