উত্তর : এর জওয়াবে একই উত্তর দেওয়া যায়। একদা উসাইদ বিন হুযায়ের (রাঃ) কোন এক প্রেক্ষিতে শুকরিয়া স্বরূপ রাসূল (ছাঃ)-কে বললেন, ‘জাযাকাল্লাহু খায়রান’ বা ‘জাযাকাল্লাহু আত্বইয়াবাল জাযা’। উত্তরে তিনি বললেন, ‘ফা জাযাকুমুল্লাহু খায়রান’ (হাকেম হা/৬৯৭৪; ইবনে হিববান হা/৭২৭৯; ছহীহাহ হা/৩০৯৬)।
উল্লেখ্য যে, পরস্পরের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বরূপ ‘জাযাকাল্লাহু খায়রান’ বলার অভ্যাস খুবই গুরুত্ববহ। রাসূল (ছাঃ) বলেন, কাউকে অনুগ্রহ করা হ’লে সে যদি অনুগ্রহকারীকে বলে, ‘জাযাকাল্লাহু খায়রান’ (আল্লাহ আপনাকে সর্বোত্তম প্রতিদান দিন) তবে সে উপযুক্ত ও পরিপূর্ণ প্রশংসা করল (তিরমিযী হা/২০৩৫; মিশকাত হা/৩০২৪; ছহীহুল জামে‘ হা/৬৩৬৮)। ওমর (রাঃ) বলেন, ‘জাযাকাল্লাহু খায়রান’ বলাতে কি কল্যাণ রয়েছে লোকেরা তা যদি জানত, তাহ’লে পরস্পরকে বেশী বেশী বলত (ইবনু আবী শায়বাহ হা/২৭০৫০)। এছাড়া কেউ ‘বারাকাল্লাহু ফীকুম’ বলে দো‘আ করলে তার জওয়াবে অনুরূপ বলবে (নাসাঈ, সুনানুল কুবরা হা/১০১৩৫, সনদ জাইয়িদ)।
[উৎস: মাসিক আত-তাহরীক]
উল্লেখ্য যে, পরস্পরের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বরূপ ‘জাযাকাল্লাহু খায়রান’ বলার অভ্যাস খুবই গুরুত্ববহ। রাসূল (ছাঃ) বলেন, কাউকে অনুগ্রহ করা হ’লে সে যদি অনুগ্রহকারীকে বলে, ‘জাযাকাল্লাহু খায়রান’ (আল্লাহ আপনাকে সর্বোত্তম প্রতিদান দিন) তবে সে উপযুক্ত ও পরিপূর্ণ প্রশংসা করল (তিরমিযী হা/২০৩৫; মিশকাত হা/৩০২৪; ছহীহুল জামে‘ হা/৬৩৬৮)। ওমর (রাঃ) বলেন, ‘জাযাকাল্লাহু খায়রান’ বলাতে কি কল্যাণ রয়েছে লোকেরা তা যদি জানত, তাহ’লে পরস্পরকে বেশী বেশী বলত (ইবনু আবী শায়বাহ হা/২৭০৫০)। এছাড়া কেউ ‘বারাকাল্লাহু ফীকুম’ বলে দো‘আ করলে তার জওয়াবে অনুরূপ বলবে (নাসাঈ, সুনানুল কুবরা হা/১০১৩৫, সনদ জাইয়িদ)।
[উৎস: মাসিক আত-তাহরীক]
Last edited: