প্রশ্ন: আমার বিগত তিন বছরের কয়েকটা ভাংতি রোজা আছে। আমার প্রশ্ন হল, সেগুলো কি আমাকে রাখতেই হবে নাকি কাফফারা দিলে ওই রোজাগুলো আদায় হয়ে যাবে? রোজার কাফফারা কিভাবে দিতে হয় এবং কাফফারা দেয়ার নিয়ম কি?
উত্তর: রমাযানের রোযা ছুটে গেলে আগামী রমাযান আসার আগে যে কোন সময় তা কাজা করে নেয়া আবশ্যক।
আমাদের মা আয়েশা রা. রমাযানের ছুটে যাওয়া রোযাগুলো পরবর্তী রমাযানের আগের মাস শাবানে কাযা করতেন। কেননা তিনি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর খেদমতে নিয়োজিত থাকার কারণে এর আগে কাজা করার সুযোগ পেতেন না।
ইচ্ছাকৃত ভাবে পরবর্তী রমাযান অতিক্রম করা বৈধ নয়। তবে কেউ যদি বিনা ওজরে পরবর্তী রমাযান অতিক্রম করে তাহলে তার জন্য, উক্ত রোযাগুলো কাযা করা সর্ব সম্মতিক্রমে ফরজ। তবে এর পাশাপাশি বছর অতিক্রম করার কারণে কাফফারা তথা প্রতিটি রোযার বিনিময়ে একজন মিসকিনকে খাদ্য দিতে হবে হবে কি না এ বিষয়ে ওলামাদের মাঝে দ্বিমত রয়েছে। বিন বায সহ একদল আলেম এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন যে, কাফফারা দিতে হবে। তাই মতবিরোধ থেকে বাঁচার কাযা করার পাশাপাশি কাফফারা দেয়াই নিরাপদ। আল্লাহু আলাম।
উত্তর প্রদানে: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
উত্তর: রমাযানের রোযা ছুটে গেলে আগামী রমাযান আসার আগে যে কোন সময় তা কাজা করে নেয়া আবশ্যক।
আমাদের মা আয়েশা রা. রমাযানের ছুটে যাওয়া রোযাগুলো পরবর্তী রমাযানের আগের মাস শাবানে কাযা করতেন। কেননা তিনি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর খেদমতে নিয়োজিত থাকার কারণে এর আগে কাজা করার সুযোগ পেতেন না।
ইচ্ছাকৃত ভাবে পরবর্তী রমাযান অতিক্রম করা বৈধ নয়। তবে কেউ যদি বিনা ওজরে পরবর্তী রমাযান অতিক্রম করে তাহলে তার জন্য, উক্ত রোযাগুলো কাযা করা সর্ব সম্মতিক্রমে ফরজ। তবে এর পাশাপাশি বছর অতিক্রম করার কারণে কাফফারা তথা প্রতিটি রোযার বিনিময়ে একজন মিসকিনকে খাদ্য দিতে হবে হবে কি না এ বিষয়ে ওলামাদের মাঝে দ্বিমত রয়েছে। বিন বায সহ একদল আলেম এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন যে, কাফফারা দিতে হবে। তাই মতবিরোধ থেকে বাঁচার কাযা করার পাশাপাশি কাফফারা দেয়াই নিরাপদ। আল্লাহু আলাম।
উত্তর প্রদানে: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল