উক্ত মর্মে কোন বর্ণনা পাওয়া যায় না। তবে শয়তান মানুষের সাথে সর্বক্ষণ অবস্থান করে এবং ওয়াসওয়াসা প্রদান করে (মুসলিম হা/২৮১৪)।
রাসূল (সা:) বলেন, ‘শয়তান মানুষের রক্তনালীর মধ্যে প্রবেশ করে তাকে বিভ্রান্ত করতে পারে’ (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৬৮ ‘কুমন্ত্রণা’ অনুচ্ছেদ)। সাধারণভাবে ‘খিনযাব’ নামক শয়তানরা সর্বদা মুছল্লীর মনে ওয়াসওয়াসা দিয়ে তাকে মনভোলা করে দেয় এবং রাক‘আত সংখ্যায় ভুল করায় (মুসলিম হা/২২০৩; মিশকাত হা/৭৭)।
এছাড়া সালাতের কাতারে দু’জনের মাঝে ফাঁকা জায়গা থাকলে সেখানে শয়তান দাঁড়িয়ে ওয়াসওয়াসা দেয় (আহমাদ হা/২২৩১৭; ছহীহুত তারগীব হা/৪৯১)। অতএব শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে বাঁচতে কুরআন ও হাদীছের নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
আত তাহরীক
রাসূল (সা:) বলেন, ‘শয়তান মানুষের রক্তনালীর মধ্যে প্রবেশ করে তাকে বিভ্রান্ত করতে পারে’ (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৬৮ ‘কুমন্ত্রণা’ অনুচ্ছেদ)। সাধারণভাবে ‘খিনযাব’ নামক শয়তানরা সর্বদা মুছল্লীর মনে ওয়াসওয়াসা দিয়ে তাকে মনভোলা করে দেয় এবং রাক‘আত সংখ্যায় ভুল করায় (মুসলিম হা/২২০৩; মিশকাত হা/৭৭)।
এছাড়া সালাতের কাতারে দু’জনের মাঝে ফাঁকা জায়গা থাকলে সেখানে শয়তান দাঁড়িয়ে ওয়াসওয়াসা দেয় (আহমাদ হা/২২৩১৭; ছহীহুত তারগীব হা/৪৯১)। অতএব শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে বাঁচতে কুরআন ও হাদীছের নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
আত তাহরীক
Last edited: