Member
ইবাদতে মন না বসা এবং অলসতা আসা খারাপ অভ্যাস। এর ফলে মানুষ কখনো ইবাদত বিমুখও হয় এবং আল্লাহ বিরোধী কাজে লিপ্ত হয়। এজন্য জন্য বলব, অলস হয়ে পড়া যার মাধ্যমে ইবাদত বর্জন করবে। গুরুপ্তপূর্ণ ফরজের তোয়াক্তা করবেনা। এমনটি মু’মিনের হবেনা। কেননা তারা সর্বদায় আল্লাহকে ভয় করে এবং তাঁর হক্বের কথা সরণ রাখে। তবে, কখনো আন্তরিকভাবে দূর্বল হতে পারে। অলসতাভাব আসতে পারে। এতে ইবাদত বর্জন করবে না। এমনটি হওয়াও স্বাভাবিক কেননা এগুলো মানুষের স্বভাব। কখনো কারণ বষত অলসতা আসতে পারে। এ ক্ষেত্রে অলসতা দূর করার শরঈ পদ্ধতিও রয়েছে।
২. অীধকহারে দুআ বা যিকির-আযকার পড়া। ঘুমের শুরুতে এবং জাগ্রত হয়ে যিকিরসহ অন্যান্য যিকির।
৩. অধিকহারে তাবসীহ-তাহলীল পড়া এবং ইবাদতে মগ্ন হওয়া। আল্লাহ তাআলা বলেন:
“যারা ঈমান আনে এবং তাদের অন্তর আল্লাহর যিকির দ্বারা শান্তি লাভ করে; জেনে রাখ, আল্লাহর যিকির দ্বারাই অন্তরসমূহ প্রশান্তি পায়” (সূরা রা’দ: ২৮)
অলসতা আসবে, ইবাদতে মনোনিবেশ কম হবে। দূর হবে অধিকহারে যিকির-আযকার পড়ার মাধ্যমে।
৪. দৃঢ়তার সাথে ইবাদতের মাধ্যমে শয়তানের বিরুদ্ধাচরণ করা: আবু হোরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেছেন:
ইবাদাতে মন স্থীর করা ও অলসতা দূর করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়:
১. অলসতা থেকে মুক্তি লাভের জন্য আল্লাহর নিকট দুআ বা প্রার্থনা করা। যেমনটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম করতেন। আয়েশা (রা.) হতে বর্ণিত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলতেন:(اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ الْكَسَلِ)
‘হে আল্লাহ আমি আপনার নিকট অলসতা থেকে আশ্রয় কামনা করছি’ (বুখারী ও মুসলিম)
২. অীধকহারে দুআ বা যিকির-আযকার পড়া। ঘুমের শুরুতে এবং জাগ্রত হয়ে যিকিরসহ অন্যান্য যিকির।
৩. অধিকহারে তাবসীহ-তাহলীল পড়া এবং ইবাদতে মগ্ন হওয়া। আল্লাহ তাআলা বলেন:
الَّذِينَ آَمَنُوا وَتَطْمَئِنُّ قُلُوبُهُمْ بِذِكْرِ اللَّهِ أَلَا بِذِكْرِ اللَّهِ تَطْمَئِنُّ الْقُلُوبُ
“যারা ঈমান আনে এবং তাদের অন্তর আল্লাহর যিকির দ্বারা শান্তি লাভ করে; জেনে রাখ, আল্লাহর যিকির দ্বারাই অন্তরসমূহ প্রশান্তি পায়” (সূরা রা’দ: ২৮)
অলসতা আসবে, ইবাদতে মনোনিবেশ কম হবে। দূর হবে অধিকহারে যিকির-আযকার পড়ার মাধ্যমে।
৪. দৃঢ়তার সাথে ইবাদতের মাধ্যমে শয়তানের বিরুদ্ধাচরণ করা: আবু হোরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেছেন:
(يَعْقِدُ الشَّيْطَانُ عَلَى قَافِيَةِ رَأْسِ أَحَدِكُمْ إِذَا هُوَ نَامَ ثَلَاثَ عُقَدٍ يَضْرِبُ كُلَّ عُقْدَةٍ مَكَانَهَا عَلَيْكَ لَيْلٌ طَوِيلٌ فَارْقُدْ فَإِنْ اسْتَيْقَظَ فَذَكَرَ اللَّهَ انْحَلَّتْ عُقْدَةٌ فَإِنْ تَوَضَّأَ انْحَلَّتْ عُقْدَةٌ فَإِنْ صَلَّى انْحَلَّتْ عُقَدُهُ كُلُّهَا فَأَصْبَحَ نَشِيطًا طَيِّبَ النَّفْسِ وَإِلَّا أَصْبَحَ خَبِيثَ النَّفْسِ كَسْلَانَ)