Member
বিয়ের জন্য প্রস্তাবপ্রাপ্তা নারী যদি বেনামাযী হয় তাহলে সে নারী ব্যভিচারিনী, চোর ও মদখোরের চেয়ে খারাপ।
ইবন তাইমিয়া রাহিমাহুল্লাহ বলেন, “আর যখন লোকটি জানতে পারবে যে, যাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে সে নারী সালাত আদায় করে না তখন তাকে বিয়ে করা, সে নারীকে নির্লজ্জ, বেহায়া, মদখোর নারী হিসেবে জানার চেয়েও জঘন্য খারাপ ও ক্ষতিকর। কেননা, সালাত পরিত্যাগকারী আলেমগণের সর্বসম্মত মতে চোর ও ব্যভিচারীর চেয়ে খারাপ।
কারণ, সালাত পরিত্যাগকারী পুরুষ হোক কিংবা নারী তাকে (মুরতাদ হিসাবে কিংবা শাস্তি হিসাবে) হত্যা করা ফরয বলা অধিকাংশ আলেমের অভিমত। যেমনটি বলেছেন, মালেক, শাফেঈ ও আহমাদ। অথচ আলেমদের ঐকমত্যে চোরকে হত্যা করা ফরয না আর ব্যভিচারী অবিবাহিত হলে তাকে হত্যা করাও ফরয না।
যদি কোনো মেয়ে কুমারী ও প্রাপ্তবয়স্কা হিসেবে তার পিতার ঘরে থাকে, কিন্তু সে মেয়ে যদি সালাত আদায়কারিনী না হয়, (বেনামাযী হয়) তাহলে সেটা ঐ মেয়ে কর্তৃক যিনা ব্যভিচার করা অথবা চুরি করার চেয়েও বেশি খারাপ ও মারাত্মক (যদিও যিনা ব্যভিচার ও চুরি করা মারাত্মক শাস্তিযোগ্য অপমানকর অপরাধ)।
আর একজন চোর, একজন ব্যভিচারী ও একজন মদ্যপ ইত্যাদি বিয়ে করাকে মানুষ ঘৃণা করে থাকে, সুতরাং ইমামগণের ঐকমত্যে সালাত পরিত্যাগকারীকে বিয়ে করা আরো মারাত্মক ও কঠোর ঘৃণার বিষয় মনে করা ফরয। কারণ যে সাসাত পড়ে না সে চোর ও ব্যভিচারীর চেয়েও খারাপ।”
ইবন তাইমিয়া রাহিমাহুল্লাহ বলেন, “আর যখন লোকটি জানতে পারবে যে, যাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে সে নারী সালাত আদায় করে না তখন তাকে বিয়ে করা, সে নারীকে নির্লজ্জ, বেহায়া, মদখোর নারী হিসেবে জানার চেয়েও জঘন্য খারাপ ও ক্ষতিকর। কেননা, সালাত পরিত্যাগকারী আলেমগণের সর্বসম্মত মতে চোর ও ব্যভিচারীর চেয়ে খারাপ।
কারণ, সালাত পরিত্যাগকারী পুরুষ হোক কিংবা নারী তাকে (মুরতাদ হিসাবে কিংবা শাস্তি হিসাবে) হত্যা করা ফরয বলা অধিকাংশ আলেমের অভিমত। যেমনটি বলেছেন, মালেক, শাফেঈ ও আহমাদ। অথচ আলেমদের ঐকমত্যে চোরকে হত্যা করা ফরয না আর ব্যভিচারী অবিবাহিত হলে তাকে হত্যা করাও ফরয না।
যদি কোনো মেয়ে কুমারী ও প্রাপ্তবয়স্কা হিসেবে তার পিতার ঘরে থাকে, কিন্তু সে মেয়ে যদি সালাত আদায়কারিনী না হয়, (বেনামাযী হয়) তাহলে সেটা ঐ মেয়ে কর্তৃক যিনা ব্যভিচার করা অথবা চুরি করার চেয়েও বেশি খারাপ ও মারাত্মক (যদিও যিনা ব্যভিচার ও চুরি করা মারাত্মক শাস্তিযোগ্য অপমানকর অপরাধ)।
আর একজন চোর, একজন ব্যভিচারী ও একজন মদ্যপ ইত্যাদি বিয়ে করাকে মানুষ ঘৃণা করে থাকে, সুতরাং ইমামগণের ঐকমত্যে সালাত পরিত্যাগকারীকে বিয়ে করা আরো মারাত্মক ও কঠোর ঘৃণার বিষয় মনে করা ফরয। কারণ যে সাসাত পড়ে না সে চোর ও ব্যভিচারীর চেয়েও খারাপ।”
- ইবন তাইমিয়া, জামেউল মাসায়েল ৪/১৪১।