শায়খ মুহাম্মাদ বিন উমার বাযমূল হাফিযাহুল্লাহ বলেনঃ
তোমার এটা বলা ঠিক নয় যে: আমি যেটা বলছি তার দলীল আমার কাছে আছে। আমি কোনো আলেমের কথা মানতে বাধ্য নই; কারণ, আলেমরা তো সবাই (মাসয়ালা) প্রত্যাখ্যানকারী ও প্রত্যাখ্যাত উভয়টিই হতে পারে!!
এটা কেন ঠিক নয়?
কারণ, নিম্নোক্ত বিষয়গুলো ছাড়া কোনো প্রমাণ দলীল হিসেবে গণ্য হবে নাঃ
১) দলীলটি স্পষ্ট হতে হবে।
২) এর থেকে মাসয়ালা নির্ণয়ে তোমার সালাফ কেউ থাকতে হবে, সেটা সরাসরি এই (তোমার উদ্দিষ্ট) মাসয়ালা হোক বা তাদের নির্ণয়ের মানহাজে হোক।
৩) এখান থেকে তোমার মাসয়ালা নির্ণয় যেন পূর্ববর্তী মুমিনদের মতামতের বাইরে না হয়।
(এই সবগুলোর সমন্বয়েই কেবল কোনো দলীল প্রমাণযোগ্য হতে পারে)
এখান থেকেই তুমি বুঝতে পারছ যে, পূর্বোক্ত তোমার কথাটি বিশুদ্ধ নয়।
আর এই অর্থেই বলা হয়, আলেমরা সবাই (মাসয়ালা) প্রত্যাখ্যানকারী ও প্রত্যাখ্যাত উভয়টিই হতে পারে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ব্যতীত।
আল্লাহ (বোঝার) তাওফীক দিন।
--[শায়খের পেজ থেকে]
তোমার এটা বলা ঠিক নয় যে: আমি যেটা বলছি তার দলীল আমার কাছে আছে। আমি কোনো আলেমের কথা মানতে বাধ্য নই; কারণ, আলেমরা তো সবাই (মাসয়ালা) প্রত্যাখ্যানকারী ও প্রত্যাখ্যাত উভয়টিই হতে পারে!!
এটা কেন ঠিক নয়?
কারণ, নিম্নোক্ত বিষয়গুলো ছাড়া কোনো প্রমাণ দলীল হিসেবে গণ্য হবে নাঃ
১) দলীলটি স্পষ্ট হতে হবে।
২) এর থেকে মাসয়ালা নির্ণয়ে তোমার সালাফ কেউ থাকতে হবে, সেটা সরাসরি এই (তোমার উদ্দিষ্ট) মাসয়ালা হোক বা তাদের নির্ণয়ের মানহাজে হোক।
৩) এখান থেকে তোমার মাসয়ালা নির্ণয় যেন পূর্ববর্তী মুমিনদের মতামতের বাইরে না হয়।
(এই সবগুলোর সমন্বয়েই কেবল কোনো দলীল প্রমাণযোগ্য হতে পারে)
এখান থেকেই তুমি বুঝতে পারছ যে, পূর্বোক্ত তোমার কথাটি বিশুদ্ধ নয়।
আর এই অর্থেই বলা হয়, আলেমরা সবাই (মাসয়ালা) প্রত্যাখ্যানকারী ও প্রত্যাখ্যাত উভয়টিই হতে পারে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ব্যতীত।
আল্লাহ (বোঝার) তাওফীক দিন।
--[শায়খের পেজ থেকে]