উক্ত কথা ভিত্তিহীন। তবে কবর খনন করা নিঃসন্দেহে নেকীর কাজ। এজন্য ঐ ব্যক্তি অশেষ ছওয়াবের অধিকারী হবেন।
কেননা মহান আল্লাহ বলেন,
‘নেকীর কাজে তোমরা পরস্পরে সহযোগিতা কর...’ (সূরা আল-মায়েদাহ : ২)।
আবূ রাফে‘ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
‘যে ব্যক্তি কোন মুসলিম মাইয়েতকে গোসল করালো। অতঃপর তার গোপনীয়তাসমূহ গোপন রাখল, আল্লাহ তাকে চল্লিশ বার ক্ষমা করবেন। যে ব্যক্তি মাইয়েতের জন্য কবর খনন করল, অতঃপর দাফন শেষে তা ঢেকে দিল আল্লাহ তাকে ক্বিয়ামত পর্যন্ত জান্নাতের একটি বাড়ীর সমপরিমাণ পুরস্কার দিবেন, যেখানে আল্লাহ তাকে রাখবেন। যে ব্যক্তি মাইয়েতকে কাফন পরাবে, আল্লাহ তাকে ক্বিয়ামতের দিন জান্নাতের মিহি ও মোটা রেশমের পোশাক পরাবেন’ (বায়হাক্বী, আস-সুনানুল কুবরা, হা/৬৯০০, ৩য় খণ্ড, পৃ. ৩৯৫; হাকেম, হা/১৩৪০; সহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/৩৪৯২, সনদ সহীহ)।
কেননা মহান আল্লাহ বলেন,
وَ تَعَاوَنُوۡا عَلَی الۡبِرِّ وَ التَّقۡوٰی
‘নেকীর কাজে তোমরা পরস্পরে সহযোগিতা কর...’ (সূরা আল-মায়েদাহ : ২)।
আবূ রাফে‘ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
مَنْ غَسَّلَ مَيِّتًا فَكَتَمَ عَلَيْهِ غُفِرَ لَهُ أَرْبَعِينَ مَرَّةً وَمَنْ كَفَّنَ مَيِّتًا كَسَاهُ اللهُ مِنْ سُنْدُسِ وَإِسْتَبْرَقِ الْجَنَّةِ وَمَنْ حَفَرَ لِمَيِّتٍ فَأَجَنَّهُ فِيهِ أُجْرِيَ لَهُ مِنَ الْأَجْرِ كَأَجْرِ مَسْكَنٍ أَسْكُنُهُ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ
‘যে ব্যক্তি কোন মুসলিম মাইয়েতকে গোসল করালো। অতঃপর তার গোপনীয়তাসমূহ গোপন রাখল, আল্লাহ তাকে চল্লিশ বার ক্ষমা করবেন। যে ব্যক্তি মাইয়েতের জন্য কবর খনন করল, অতঃপর দাফন শেষে তা ঢেকে দিল আল্লাহ তাকে ক্বিয়ামত পর্যন্ত জান্নাতের একটি বাড়ীর সমপরিমাণ পুরস্কার দিবেন, যেখানে আল্লাহ তাকে রাখবেন। যে ব্যক্তি মাইয়েতকে কাফন পরাবে, আল্লাহ তাকে ক্বিয়ামতের দিন জান্নাতের মিহি ও মোটা রেশমের পোশাক পরাবেন’ (বায়হাক্বী, আস-সুনানুল কুবরা, হা/৬৯০০, ৩য় খণ্ড, পৃ. ৩৯৫; হাকেম, হা/১৩৪০; সহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/৩৪৯২, সনদ সহীহ)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: