প্রশ্ন : আপনি বলেছেন যারা মাঝেমধ্যে নামাজ পড়ে মাঝেমধ্যে পড়ে না তারা বড় কাফের নয় অথচ গত দুই তিন বছর আগের বক্তব্যে বলেছেন এক ওয়াক্ত ছেড়ে দিলেও কাফের এখন আমরা আসলে কোন বক্তব্যটি নিব ?
উত্তর : (যারা মাঝেমধ্যে নামাজ পড়ে মাঝেমধ্যে পড়ে না তারা বড় কাফের নয় ) এটা অধিকাংশ ওলামাদের মত। যারা বেনামাজিকে কাফের বলেছেন তারা দুই ভাগে বিভক্ত। তাদের অধিকাংশরা বলছেন যে যদি মাঝেমধ্যে ছাড়ে কিন্তু পড়ে প্রতিদিন কিছু না কিছু নামাজ পড়ে মাঝেমধ্যে ছাড়ে তারা বড় কাফের নয়।
এটা অধিকাংশ যারা কাফের বলছেন তাদের মত।এটি বেশি শক্তিশালী মনে হচ্ছে তারপরে বলছেন প্রশ্ন অথচ গত দুই তিন বছর আগের বক্তব্যে বলেছেন এক ওয়াক্ত ছেড়ে দিলেও কাফের।
এটি শায়েখ মোহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমিন রহি : এর মত যে একবার ছেড়ে দিল এরকম বেশ কিছু অলামারা রয়েছেন যারা বড় কাফের বলছেন বেনামাজিকে এক ওয়াক্ত ছাড়লেই কাফের হয়ে যাবে। সেই কাফের হয়ে গেল আবার নামাজ পড়লো তখন সে ইসলামের গণ্ডিতে আসলো তো এই মতটি আমি আগে উল্লেখ করেছি আর তারপরে যখন আবার উত্তর দিয়েছি কিছুদিন আগে তখন বলেছি।
যেহেতু অধিকাংশ ওলামারা যারা কাফেরও বলছেন তারা বলছেন মাঝেমধ্যেও যদি পড়ে তাকে বড় কাফের বলা যাবে না। বরং সে ফাসেক পাপিষ্ট জ্বি। তবে সে কুফুরির কাছাকাছি রয়েছে কুফুরির আশঙ্কা তার জন্য রয়েছে এখন আমরা আসলে কোন বক্তব্যটি নিব যেটি শেষে বলেছি সেটি অধিকাংশ ওলামাদের মত যেহেতু যারা কাফের বলছেন তাদের মধ্য থেকে তাহলে সেটি প্রাধান্যযোগ্য ওয়াল্লাহু তা'আলা আলাম।
তবে সতর্ক সাবধান বেনামাজিরা এক ওয়াক্ত ছাড়লেও কুফুরির অবস্থায় মরণ হয়ে যেতে পারে। হতে পারে সেই অবস্থায় চলে গেলেন। আর ইস্তেহাদি ফতোয়া। হতে পারে শায়খ মোহাম্মদ বিন ছলেহ আল ওসাইনীন রহি : এর মতটি শক্তিশালী। ইজতেহাদি মত। জরুরী নয় যে আমি যেদিকে পরে প্রাধান্য দিলাম সেটি হচ্ছে হক আর বাকিটা বাতিল।
এটা হচ্ছে বেশি প্রাধান্যযোগ্য। কিন্তু হতে পারে যে বড় কুফুরী এক ওয়াক্ত ছাড়লেই এটাই আল্লাহর কাছে হক। আপনি কেন এই কুফুরির কাছাকাছি থাকবেন ? যেখানে আপনার কুফরির সম্মুখ আশঙ্কা রয়েছে। আল্লাহ হেফাজত করুন।আল্লাহ তৌফিক দান করুক।
উত্তর প্রদানে
শায়খ মতিউর রহমান মাদানী হাফী :
৯ নং প্রশ্ন ১৭ : ১৫ সেকেন্ড থেকে ১৯ : ৩৩ সেকেন্ড
উত্তর : (যারা মাঝেমধ্যে নামাজ পড়ে মাঝেমধ্যে পড়ে না তারা বড় কাফের নয় ) এটা অধিকাংশ ওলামাদের মত। যারা বেনামাজিকে কাফের বলেছেন তারা দুই ভাগে বিভক্ত। তাদের অধিকাংশরা বলছেন যে যদি মাঝেমধ্যে ছাড়ে কিন্তু পড়ে প্রতিদিন কিছু না কিছু নামাজ পড়ে মাঝেমধ্যে ছাড়ে তারা বড় কাফের নয়।
এটা অধিকাংশ যারা কাফের বলছেন তাদের মত।এটি বেশি শক্তিশালী মনে হচ্ছে তারপরে বলছেন প্রশ্ন অথচ গত দুই তিন বছর আগের বক্তব্যে বলেছেন এক ওয়াক্ত ছেড়ে দিলেও কাফের।
এটি শায়েখ মোহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমিন রহি : এর মত যে একবার ছেড়ে দিল এরকম বেশ কিছু অলামারা রয়েছেন যারা বড় কাফের বলছেন বেনামাজিকে এক ওয়াক্ত ছাড়লেই কাফের হয়ে যাবে। সেই কাফের হয়ে গেল আবার নামাজ পড়লো তখন সে ইসলামের গণ্ডিতে আসলো তো এই মতটি আমি আগে উল্লেখ করেছি আর তারপরে যখন আবার উত্তর দিয়েছি কিছুদিন আগে তখন বলেছি।
যেহেতু অধিকাংশ ওলামারা যারা কাফেরও বলছেন তারা বলছেন মাঝেমধ্যেও যদি পড়ে তাকে বড় কাফের বলা যাবে না। বরং সে ফাসেক পাপিষ্ট জ্বি। তবে সে কুফুরির কাছাকাছি রয়েছে কুফুরির আশঙ্কা তার জন্য রয়েছে এখন আমরা আসলে কোন বক্তব্যটি নিব যেটি শেষে বলেছি সেটি অধিকাংশ ওলামাদের মত যেহেতু যারা কাফের বলছেন তাদের মধ্য থেকে তাহলে সেটি প্রাধান্যযোগ্য ওয়াল্লাহু তা'আলা আলাম।
তবে সতর্ক সাবধান বেনামাজিরা এক ওয়াক্ত ছাড়লেও কুফুরির অবস্থায় মরণ হয়ে যেতে পারে। হতে পারে সেই অবস্থায় চলে গেলেন। আর ইস্তেহাদি ফতোয়া। হতে পারে শায়খ মোহাম্মদ বিন ছলেহ আল ওসাইনীন রহি : এর মতটি শক্তিশালী। ইজতেহাদি মত। জরুরী নয় যে আমি যেদিকে পরে প্রাধান্য দিলাম সেটি হচ্ছে হক আর বাকিটা বাতিল।
এটা হচ্ছে বেশি প্রাধান্যযোগ্য। কিন্তু হতে পারে যে বড় কুফুরী এক ওয়াক্ত ছাড়লেই এটাই আল্লাহর কাছে হক। আপনি কেন এই কুফুরির কাছাকাছি থাকবেন ? যেখানে আপনার কুফরির সম্মুখ আশঙ্কা রয়েছে। আল্লাহ হেফাজত করুন।আল্লাহ তৌফিক দান করুক।
উত্তর প্রদানে
শায়খ মতিউর রহমান মাদানী হাফী :
৯ নং প্রশ্ন ১৭ : ১৫ সেকেন্ড থেকে ১৯ : ৩৩ সেকেন্ড
Last edited by a moderator: