ভবিষ্যদ্বাণী করা আর আশংকা বা অনুমান করা এক জিনিস নয়। অতএব কিছু আলামত বা নিদর্শন দেখে ভবিষ্যতের বিষয়ে আশংকাজনক কিছু বলাতে কোন দোষ নেই। যেমন কোন যুদ্ধের ফলাফল স্বরূপ বিশ্বে ধ্বংসলীলা হবে, এতে উৎপাদন কমে যাবে, জান-মালের ক্ষয় ক্ষতি হবে, জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাবে এবং এক পর্যায়ে দুর্ভিক্ষ দেখা দিবে ইত্যাদি। আর এটি কোন নিশ্চিত ভবিষ্যদ্বাণী নয়, বরং আলামত দেখে অনুমান বা আশংকা করা। সুতরাং এভাবে বলাতে কোন দোষ নেই।
রাসূল (ছাঃ) বলেন, আল্লাহ তা‘আলার বিশেষ কিছু বান্দা আছে যারা কিছু নিদর্শন দেখে লোকদের চিনতে পারে (ত্ববারাণী আওসাত্ব হা/২৯৩৫; ছহীহাহ হা/১৬৯৩)। তবে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে স্বার্থ হাছিলের উদ্দেশ্যে এরূপ ভবিষ্যৎবাণী করা হারাম। কারণ শয়তান মানুষকে দুর্ভিক্ষ বা দরিদ্রতার ভয় দেখিয়ে অন্যায় কাজের উস্কানী দেয়।
আল্লাহ বলেন, শয়তান তোমাদেরকে অভাবের ভয় দেখায় ও অশ্লীল কাজের নির্দেশ দেয়। আর আল্লাহ তোমাদেরকে তাঁর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও দয়ার ওয়াদা প্রদান করেন। বস্ত্ততঃ আল্লাহ প্রাচুর্যময় ও সর্বজ্ঞ (বাকারাহ ২/২৬৮)।
মাসিক আত-তাহরীক।
রাসূল (ছাঃ) বলেন, আল্লাহ তা‘আলার বিশেষ কিছু বান্দা আছে যারা কিছু নিদর্শন দেখে লোকদের চিনতে পারে (ত্ববারাণী আওসাত্ব হা/২৯৩৫; ছহীহাহ হা/১৬৯৩)। তবে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে স্বার্থ হাছিলের উদ্দেশ্যে এরূপ ভবিষ্যৎবাণী করা হারাম। কারণ শয়তান মানুষকে দুর্ভিক্ষ বা দরিদ্রতার ভয় দেখিয়ে অন্যায় কাজের উস্কানী দেয়।
আল্লাহ বলেন, শয়তান তোমাদেরকে অভাবের ভয় দেখায় ও অশ্লীল কাজের নির্দেশ দেয়। আর আল্লাহ তোমাদেরকে তাঁর পক্ষ থেকে ক্ষমা ও দয়ার ওয়াদা প্রদান করেন। বস্ত্ততঃ আল্লাহ প্রাচুর্যময় ও সর্বজ্ঞ (বাকারাহ ২/২৬৮)।
মাসিক আত-তাহরীক।