কুরবানীর গোশত মুসলিমদের মধ্যে বিতরণ করা উত্তম। তবে অমুসলিম প্রতিবেশী দুস্থ-অভাবীদের কিছু দেওয়ায় দোষ নেই (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ১১/৪২৪)।
কেননা এটি যাকাত বহির্ভূত নফল ছাদাক্বার অন্তর্ভুক্ত (আল-মুগনী ৩/৫৮৩, ৯/৪৫০)।
আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল ‘আছ (রাঃ) তাঁর ইহূদী প্রতিবেশীকে দিয়েই গোশত বণ্টন শুরু করেছিলেন (বুখারী, তিরমিযী হা/১৯৪৩; আল-আদাবুল মুফরাদ হা/১২৮, সনদ ছহীহ, ‘ইহূদী প্রতিবেশী’ অনুচ্ছেদ)।
‘তোমরা মুসলমানদের কুরবানী থেকে মুশরিকদের আহার করাবে না’ মর্মে যে হাদীছ এসেছে তা ‘যঈফ’ (বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান হা/৯১১৩)।
কেননা এটি যাকাত বহির্ভূত নফল ছাদাক্বার অন্তর্ভুক্ত (আল-মুগনী ৩/৫৮৩, ৯/৪৫০)।
আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল ‘আছ (রাঃ) তাঁর ইহূদী প্রতিবেশীকে দিয়েই গোশত বণ্টন শুরু করেছিলেন (বুখারী, তিরমিযী হা/১৯৪৩; আল-আদাবুল মুফরাদ হা/১২৮, সনদ ছহীহ, ‘ইহূদী প্রতিবেশী’ অনুচ্ছেদ)।
‘তোমরা মুসলমানদের কুরবানী থেকে মুশরিকদের আহার করাবে না’ মর্মে যে হাদীছ এসেছে তা ‘যঈফ’ (বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান হা/৯১১৩)।
সূত্রঃ মাসিক আত তাহরীক
Last edited by a moderator: