সালাফী আকিদা ও মানহাজে - Salafi Forum

Salafi Forum হচ্ছে সালাফী ও সালাফদের আকিদা, মানহাজ শিক্ষায় নিবেদিত একটি সমৃদ্ধ অনলাইন কমিউনিটি ফোরাম। জ্ঞানগর্ভ আলোচনায় নিযুক্ত হউন, সালাফী আলেমদের দিকনির্দেশনা অনুসন্ধান করুন। আপনার ইলম প্রসারিত করুন, আপনার ঈমানকে শক্তিশালী করুন এবং সালাফিদের সাথে দ্বীনি সম্পর্ক গড়ে তুলুন। বিশুদ্ধ আকিদা ও মানহাজের জ্ঞান অর্জন করতে, ও সালাফীদের দৃষ্টিভঙ্গি শেয়ার করতে এবং ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের চেতনাকে আলিঙ্গন করতে আজই আমাদের সাথে যোগ দিন।
Joynal Bin Tofajjal

মানহাজ ফিকহী মাসআলায় সকল মত কি সঠিক?

Joynal Bin Tofajjal

Student Of Knowledge

Forum Staff
Moderator
Uploader
Exposer
HistoryLover
Salafi User
LV
16
 
Awards
30
Credit
4,582
আমি বলব, ইদানীং অনেকেই দাবি করেন যে, ফিকহী মাসআলার ক্ষেত্রে 'এটাও ঠিক আবার ঐটাও ঠিক বলা' সালাফদের মানহাজ। অথচ এটা কখনো সালাফদের মানহাজ ছিল না এবং বর্তমান সময়ের গ্রহণযোগ্য কোনো আলিমেরও মানহাজ নয়। তাদের এ ভুল-দাবির কারণ হচ্ছে, ভুল অনুবাদ ও ভুল বুঝ। তারা "اختلاف التنوع" বা 'বৈচিত্র্যময় মতপার্থক্য' শব্দের অর্থ করেছে “ফিকহী/ফুরুঈ ইখতিলাফ"। এটা সম্পূর্ণ ভুল অনুবাদ। আমরা কিছুক্ষণ পর এ শব্দের সংজ্ঞা উল্লেখ করব, তখন বিষয়টি স্পষ্ট হবে ইন শা আল্লাহ।

প্রথমেই আমাদের জানতে হবে 'ফিকহী মাসায়িল' বলতে কী বোঝায়? দীনের মাসআলাগুলোকে প্রধানত দুই প্রকারে ভাগ করা হয়:

১. আকাঈদী মাসায়িল।
২. ফিকহী মাসায়িল।


'আকাঈদী মাসায়িল' বলতে আমরা সহজেই বুঝে নিতে পারি যে, যে-সব বিষয় আকীদার সাথে সম্পর্কিত, তাই আকাঈদী মাসায়িল। আর ফিকহী মাসায়িল বলতে উদ্দেশ্য, যে-সব মাসআলা-মাসায়িল বান্দার আমলের সাথে সম্পর্কিত, যেমন-সালাত, যাকাত, সিয়াম, হজ্জ ইত্যাদি।

ফিকহী মাসআলাগুলোকে দুইভাগে ভাগ করা যেতে পারে:

১. ইজমাঈ মাসায়িল অর্থাৎ যে-সব মাসায়িল নিয়ে মুজতাহিদদের মধ্যে কোনো প্রকার ইখতিলাফ নেই, সবাই একমত।

২. ইখতিলাফী মাসায়িল অর্থাৎ যে-সব মাসায়িল নিয়ে মুজতাহিদদের মধ্যে ইখতিলাফ রয়েছে।

ইখতিলাফী মাসায়িল আবার দুই প্রকার:

ক. "اختلاف التنوع" বা বৈচিত্র্যময় মতপার্থক্য,
খ. "اختلاف التضاد" বা পরস্পর বিরোধী মতপার্থক্য।



উপর্যুক্ত আলোচনার ফলাফল হচ্ছে, "اختلاف التنوع" বা বৈচিত্র্যময় মতপার্থক্য হলো, ফিকহী মাসআলার একটি অংশ বা অঙ্গ। এ প্রকার ও এ প্রকারের দলীল দিয়ে গোটা ফিকহের ক্ষেত্রে 'এটাও ঠিক আবার ঐটাও ঠিক বলা'-কে সালাফদের মানহাজ দাবি করা মানে বাংলাদেশকে গোটা দুনিয়া বলা বা হাতকে একটা মানুষ বলা বা একটা মানুষকে পৃথিবীর সকল মানুষ বলার নামান্তর।

ফিকহী মাসআলার ক্ষেত্রে 'এটাও ঠিক আবার ঐটাও ঠিক' তখন বলা হয়, যখন মনে করা হয় যে, মুজতাহিদের সকল ইজতিহাদ সঠিক। আর এটা মূলত বিচ্যুত মত এবং হাদীস পরিপন্থি মত। কারণ, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, 'যদি কোনো মুজতাহিদ ইজতিহাদ করতে গিয়ে ভুল করে, তাহলে তার জন্য একটি নেকি রয়েছে আর যদি সঠিক সিদ্ধান্তে পৌঁছে তাহলে তার জন্য দ্বিগুন নেকি রয়েছে। (১)

ফিকহের সকল মতকে সঠিক বলার পক্ষে রয়েছেন শুধুমাত্র ইমাম আশআরী, গাযালী ও কাযী বাকিল্লানী। এ ছাড়া সকল সালাফের মতানুযায়ী মুজতাহিদের সকল মত সঠিক নয়। (২)

এ ইমাম আশআরী, গাযালী ও কাযী বাকিল্লানী -এর মতের কারণে অনেকে দাবি করেন যে, 'কোনো মুজতাহিদ যদি কোনো মাসআলার পক্ষে মত প্রদান করেন, তাহলে সে মাসআলাকে বিদআত বলা যাবে না।' এটাও একটি ভুল ও ভ্রান্ত কথা।

শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনু তাইমিয়া বলেন,

فزوال الإثم عن المجتهد في هذه المسائل الفرعية، وحصول الأجر له لا يدل على جواز فعله هذا، ولا جواز الاقتداء به، ولا يرفع عن العمل المحدث اسم الابتداع.​

'ফিকহী বিষয়ে মুজতাহিদ গুনাহগার হবেন না বরং ইজতিহাদের কারণে নেকি পাবেন' মানে এই নয় যে, উক্ত আমল করা জায়েয এবং উক্ত মত অনুসরণ করা বৈধ। এটাও প্রমাণ করে না যে, উক্ত আমল নব-আবিষ্কৃত হলেও তা বিদআত হবে না। (৩)

এ ব্যাপারে ইমাম আলবানী বলেন, কোনো মুজতাহিদ আলিম যদি কোনো বিদআতে জড়িয়ে পড়েন, তাহলে এ জন্য তাকে ভর্ৎসনা করা যাবে না; যদিও তিনি হারামকে হালাল মনে করেন। বিদআতের ক্ষেত্রে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কোনো আলিম কখনো এমন বিষয়কে হালাল মনে করতে পারেন, যা আল্লাহ তাআলা হারাম করেছেন। তবে তা হতে হবে ইজতিহাদবশত, জেনেশুনে ইচ্ছামতো নয়। আবার আমরা এ কথা দ্বারা কি বোঝাতে চাচ্ছি যে, উক্ত আলিম বিষয়টিকে ইজতিহাদবশত হালাল মনে করার কারণে উক্ত হারাম বিষয়টি হালাল হয়ে যাবে? না, তা নয়। বরং হারাম সর্বদা হারামই থাকবে এবং হালাল সর্বদা হালালই থাকবে। কিন্তু উক্ত আলিম মুজতাহিদ হওয়ায় তার ভুলের কারণে তাকে খারাপ বলা যাবে না। কারণ, তিনি সর্বাবস্থায় নেকির ভাগীদার হবেন। এর অর্থ নয় যে, আমরা তার মতটিকে সঠিক বলব। তিনি বাস্তবে মূলত ভুলে পতিত হয়েছেন। কাজেই কোনো মুজতাহিদ আলিম যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে কোনো বিদআতে জড়িয়ে পড়েন এবং উক্ত ব্যাপারে সুন্নাহ পরিপন্থি হন, তাহলে তার ব্যাপারে আমরা বলব যে, তিনি বিদআতে জড়িয়ে পড়েছেন, তবে তা ইজতিহাদবশত হওয়ার কারণে নেকি পাবেন। (৪)

আমি বলব, ফিকহী মাসআলার ক্ষেত্রে সব সঠিক হলে সালাফগণ ফিকহী মাসআলা-মাসায়িলের ক্ষেত্রে 'বিদআত' পরিভাষা ব্যবহার করতেন না, বিদআত নিয়ে মূলনীতি প্রণয়ন করতেন না, কোনো ইবাদতকে বিদআত বলতেন না এবং আমলগত বিদআত সম্বলিত কোনো গ্রন্থ সংকলন করতেন না। কারণ, সবই তো ঠিক। সবই ঠিক হলে বিদআত বলার অধিকার থাকে না।

ফিকহী মাসআলার ক্ষেত্রে সব সঠিক হলে কোনো সালাফ বলতেন না, এটা ভুল আর এটা সঠিক। আমরা যদি ফিকহের কিতাব খুলি, তবে হয়তো এমন পৃষ্ঠা খুবই কম পাব, যেখানে সংকলক বলেননি, 'এটা সঠিক'।

আমরা প্রথমে বলেছিলাম, ফিকহী মাসআলা প্রথমত দুই প্রকার:

১. যে-সব মাসআলায় কোনো প্রকার ইখতিলাফ নেই। এ ক্ষেত্রে কাউকে ভুল প্রমাণ করার বা ভুল বলার প্রশ্নই আসে না।(৫)
২. যে-সব মাসআলা নিয়ে ইখতিলাফ রয়েছে।

এই ইখতিলাফ আবার দুই প্রকার:

১/ اختلاف التنوع বা বৈচিত্র্যময় মতপার্থক্য
২/ اختلاف التضاد বা পরস্পর বিরোধী মতপার্থক্য।

ক. "اختلاف التنوع"
বা বৈচিত্র্যময় মতপার্থক্য এর সংজ্ঞায় বলা হয়েছে।
كانت المخالفة فيه لا تقتضي المنافاة، ولا تقتضي إبطال أحد القولين ما للآخر، فيكون كل قول للآخر نوعاً لا ضداً​
এমন মতপার্থক্য যা পরস্পর বিরোধী হবে না, একটি মত আরেকটি মতকে বাতিল প্রমাণ করবে না; বরং একটা আরেকটার প্রকার হবে, বিপরীত হবে না।'(৬)

আরও বলা হয়েছে:
هو ما لا يكون فيه أحد الأقوال مناقضاً للأقوال الأخرى، بل كل الأقوال صحيحة​
এমন ইখতিলাফ যার একটি মত অন্যটির বিপরীত হবে না; বরং সব মতই সঠিক হবে। (৭)

আরও বলা হয়েছে,
أن كل مسألة من مسائله أو نوعا من أنواعه إلا وله دليل.​
এমন সব মাসআলা ও প্রকার, যার প্রতিটির পক্ষে দলীল রয়েছে।

উল্লিখিত সংজ্ঞাসমূহের আলোকে বলা যায় যে, "اختلاف التنوع" বা বৈচিত্র্যময় মতপার্থক্য বলতে এমন মতপার্থক্য বোঝায়, যার প্রত্যেকটির পক্ষে দলীল রয়েছে এবং মতগুলো পরস্পরবিরোধী নয়। যেমন, ইকামত জোড় না বিজোড়, তাশাহহুদ পড়ার পদ্ধতি, সালাতুল খাওফ বা ভীতিকালীন সালাতের পদ্ধতি ইত্যাদি। এসব মাসআলায় উভয়পক্ষ সঠিক, কোনোপক্ষকে ভুল বলা যাবে না। কারণ, উভয় পদ্ধতির পক্ষে বিশুদ্ধ দলীল রয়েছে। মুজতাহিদ ইমামগণ মতপার্থক্য করেছেন বিধায় ভুল বলা যাবে না, তা নয়; প্রত্যেকের পক্ষে দলীল রয়েছে বলে ভুল বলা যাবে না। তবে এক্ষেত্রে উত্তম-অনুত্তম বলা যাবে।

যেসব ইমাম বলেছেন যে, 'এটাও ঠিক আবার ওটাও ঠিক', তারা মূলত এ প্রকারকে বুঝিয়েছেন, উভয়পক্ষের কাছে সহীহ দলীল থাকার কারণে। ইমামদের সেসব উক্তিগুলোকে দলীল হিসেবে পুঁজি করে বলা যাবে না যে, সমস্ত ফিকহী মাসআলায় এটাও ঠিক ওটাও ঠিক।

এ প্রকারের ক্ষেত্রে শর্ত হচ্ছে, দলীল সঠিক হতে হবে। যদি দলীল সঠিক না-হয়, তবে তা "اختلاف التنوع" বৈচিত্র্যময় মতপার্থক্য বলে গণ্য হবে না। যেমন, 'কাবলাল জুমুআ চার রাকাআত সুন্নাতের' পক্ষে কিছু হাদীস দলীল হিসেবে পেশ করা হলেও তা সঠিক দলীল নয়। তাই একে এ প্রকারে অন্তর্ভুক্ত করে বলা যাবে না যে, দুই মত সঠিক। এক্ষেত্রে সঠিক মত হচ্ছে, 'কাবলাল জুমুআ চার রাকাআত সুন্নাত' মত সঠিক নয়। কারণ, ভুল দলীল উপস্থাপনের কারণেও যদি কোনোকিছুকে বিদআত না-বলা যায়, তবে সালাফগণ 'বিদআতুল ইযাফী' বা সংযুক্ত বিদআত নামে বিদআতকে ভাগ করতেন না।

খ. اختلاف التضاد বা পরস্পরবিরোধী মতপার্থক্য-এর সংজ্ঞায় বলা হয়েছে:

القولان المتنافيان: إما في الأصول وإما في الفروع​
পরস্পরবিরোধী দুটি মত। এটি মৌলিক মাসআলায় (আকীদায়) হতে পারে আবার শাখাগত মাসআলায়ও (ফিকহে) হতে পারে। (৮)

আরও বলা হয়েছে,
هو أن يكون كل قول من أقوال المختلفين يضاد الآخر ويحكم بخطئه أو بطلانه.​
ইখতিলাফী মতগুলো পরস্পরবিরোধী হবে এবং এক মত অনুযায়ী অন্য মত ভুল বা বাতিল বলে গণ্য হবে। (৯)

এ প্রকার মতপার্থক্যের উদাহরণ হচ্ছে, ওলী ছাড়া বিয়ে হবে কি না, লজ্জাস্থান স্পর্শ করলে অজু ভঙ্গ হবে কি না, স্ত্রীকে স্পর্শ করলে অজু নষ্ট হবে কি না ইত্যাদি।

এ প্রকারের ক্ষেত্রে বলা যাবে না যে, 'এটাও ঠিক আবার ঐটাও ঠিক বলা'। এ ক্ষেত্রে হক একটাই। কারণ, ইমাম আশআরী, গাযালী ও কাযী বাকিল্লানী এ ব্যতীত অধিকাংশের মতে হক একটাই, একাধিক নয়। কারো কাছে যদি দলীলের আলোকে উভয়ের যে-কোনো একটি হক বলে প্রমাণ হয়, তাহলে অন্য মতকে ভুল বলতে হবে। যদি কেউ বলে উভয়টি সঠিক, তবে এটি সালাফদের তরীকা থেকে বিচ্যুতি বলে গণ্য হবে।

তবে, হ্যাঁ, বিরোধীপক্ষকে বিদআতী ও গুমরাহ বলা যাবে না। ইমাম আলবানী আট রাকাআতের ওপর তারাবীহ পড়া যাবে না বলার পর বলেন, 'যখন জানতে পারলেন যে, হাদীসে বর্ণিত তারাবীর আট রাকাআতকেই আমরা যথেষ্ট মনে করি, এর ওপরে বৃদ্ধি করা বৈধ মনে করি না—তার মানে এই নয় যে, পূর্বাপরের যে সমস্ত আলিম আমাদের সাথে একমত নন তাদেরকে আমরা পথভ্রষ্ট অথবা বিদআতী বলছি। অথচ আমাদের ব্যাপারে কিছু লোকের ধারণা এমনটাই। একে পুঁজি করে তারা আমাদের দোষারোপ করে। তারা মনে করে, কোনো ব্যক্তি কোনো কিছুকে বৈধ নয় বা বিদআত বললেই এটা বোঝায় যে, যে-ব্যক্তিই একে বৈধ বা মুসতাহাব বলে, সে তার মতে পথভ্রষ্ট, বিদআতী। এটা কক্ষনোও নয়, এটি নিছক বাতিল ধারণা ও একেবারেই অজ্ঞতা। (১০)

আমি বলব, কেউ দাবি করতে পারেন, প্রসিদ্ধ মূলনীতি হলো, 'ইজতিহাদী মাসআলায় কাউকে ভুল বলা যাবে না'। ইমামগণ যে-সব মত দিয়েছেন, তা তাদের ইজতিহাদ। অতএব, কাউকে ভুল বলা যাবে না। এটাও একটি ভুল কথা। আমাদের জানতে হবে ইজতিহাদ কোথায় চলে। প্রসিদ্ধ ও গুরুত্বপূর্ণ ফিকহী মূলনীতি হলো, لا مساغ للاجتهاد في مورد النص অর্থাৎ 'স্পষ্ট দলীলের উপস্থিতি ইজতিহাদ করার সুযোগ নেই।' কাজেই কোনো মাসআলায় দলীল পাওয়া গেলেও ইজতিহাদের দোহাই দিয়ে সব মতকেই সঠিক বলা যাবে না। তবে যদি এমন কোনো মাসআলায় হয়, যার ব্যাপারে কোনো দলীল নেই আর তার সমাধান করতে গিয়ে মুজতাহিদগণ ইজতিহাদ করার দরুন মতপার্থক্য করেছেন, তাহলে সরাসরি একপক্ষকে বাতিল বা ভুল বলা যাবে না।


১. সহীহুল বুখারী, ৭৩৫২; সহীহ মুসলিম, ৭১৬
২. আল-ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, ১/১৩৬
৩. ইকতিযাউস সিরাতিল মুসতাকীম, ২/৫৮০, ৫৯৯, ৬০৯, ৬৮৯; হাকীকাতুল বিদআহ ওয়া আহ- কামুহা ২/৬৭-৬৮ থেকে গৃহীত।
৪. তুরাসুল আলবানী ফিল মানহাজ, ৬/৩৪৯।
৫. স্মর্তব্য। অনেকেই মনে করেন, এ ধরনের মাসআলা খুবই কম। এটা ভুল। এ ধরনের মাসআলা অনেক। আধুনিক সময়ে একদল গবেষক 'মাওসুআতুল ইজমা' নামে ১১ খণ্ডে ঐক্যমত্যপূর্ণ মা সআলাগুলো সংকলন করেছেন।
৬. আল-ইখতিলাফ ওয়ামা আলা ইলাইহি, পৃ. ১৯
৭. ফিকহুল খিলাফ বাইনাল মুসলিমীন, পৃ. ১৫
৮. ইকতিযাউস সিরাতিল মুসতাকীম, ১/১৩৪; শারহুল আকীদাতিত ত্বহাবিয়্যাহ, পৃ. ৭৭৮
৯. ফিকহুল খিলাফ বাইনাল মুসলিমীন, পৃ.২৫
১০. সালাতুত তারাবীহ, পৃ. ৩৫-৩৮
 

Create an account or login to comment

You must be a member in order to leave a comment

Create account

Create an account on our community. It's easy!

Log in

Already have an account? Log in here.

Total Threads
13,029Threads
Total Messages
16,589Comments
Total Members
3,417Members
Top