১. সনদ মুত্তাসিল হওয়াঃ অর্থাৎ সনদের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত রাবী তাঁর স্বীয় উস্তাদ থেকে সরাসরি হাদীস বর্ণনা করা।
২. রাবী আদালত সম্পন্ন হওয়াঃ অর্থাৎ সনদের প্রত্যেক রাবী মুসলিম হওয়া এবং ফাসিক, চরমপন্থী বিদআতি ও অসভ্য না হওয়া।
৩. রাবী যবতসম্পন্ন হওয়াঃ অর্থাৎ সনদের প্রত্যেক রাবীকেই পূর্ণ সংরক্ষণ শক্তিসম্পন্ন হওয়া। চাই এটা স্মৃতিশক্তির মাধ্যমে হোক কিংবা লেখার মাধ্যমে।
৪. শায না হওয়াঃ অর্থাৎ কোনো সিক্বাহ রাবী তার চেয়েও অধিক সিক্বাহ রাবীর বিপরীত বর্ণনা না করা।
৫. মুআল্লাল না হওয়াঃ অর্থাৎ হাদীসটি এমন সূক্ষ্ম ত্রুটি মুক্ত হওয়া, যা হাদীস সহীহ হওয়ার ব্যাপারে অন্তরায় সৃষ্টি না করে। কিন্তু বাহ্যত হাদীসটি ত্রুটি মুক্ত মনে হয়
উৎসঃ 'যঈফ হাদীস কেন বর্জবীয়' বই থেকে, পৃঃ ১৮; প্রকাশনীঃ ওয়াহীদিয়া ইসলামিয়া লাইব্রেরী
২. রাবী আদালত সম্পন্ন হওয়াঃ অর্থাৎ সনদের প্রত্যেক রাবী মুসলিম হওয়া এবং ফাসিক, চরমপন্থী বিদআতি ও অসভ্য না হওয়া।
৩. রাবী যবতসম্পন্ন হওয়াঃ অর্থাৎ সনদের প্রত্যেক রাবীকেই পূর্ণ সংরক্ষণ শক্তিসম্পন্ন হওয়া। চাই এটা স্মৃতিশক্তির মাধ্যমে হোক কিংবা লেখার মাধ্যমে।
৪. শায না হওয়াঃ অর্থাৎ কোনো সিক্বাহ রাবী তার চেয়েও অধিক সিক্বাহ রাবীর বিপরীত বর্ণনা না করা।
৫. মুআল্লাল না হওয়াঃ অর্থাৎ হাদীসটি এমন সূক্ষ্ম ত্রুটি মুক্ত হওয়া, যা হাদীস সহীহ হওয়ার ব্যাপারে অন্তরায় সৃষ্টি না করে। কিন্তু বাহ্যত হাদীসটি ত্রুটি মুক্ত মনে হয়
উৎসঃ 'যঈফ হাদীস কেন বর্জবীয়' বই থেকে, পৃঃ ১৮; প্রকাশনীঃ ওয়াহীদিয়া ইসলামিয়া লাইব্রেরী