Knowledge Sharer
ilm Seeker
Q&A Master
Salafi User
- Joined
- Jul 24, 2023
- Threads
- 520
- Comments
- 533
- Reactions
- 5,588
- Thread Author
- #1
সাজসজ্জা ও সৌন্দর্যবর্ধনের মাধ্যমের মূল বিধান হল বৈধ ও জায়েয। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘তিনিই সেই মহান সত্তা যিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীর সবকিছু সৃষ্টি করেছেন’ (সূরা আল-বাক্বারাহ : ২৯)।
তবে কখনও মুস্তাহাব হতে পারে; যদি সেই সাজ কেবল স্বামীর উদ্দেশ্যে হয়। তখন এটি শরী‘আত নির্দেশিত বিষয়। তবে এটি বৈধ হওয়া শর্তযুক্ত: যাতে করে সেটা হারাম ক্ষেত্রে ব্যবহৃত না হয়। যেমন যাদের সামনে সৌন্দর্য প্রদর্শন করা নাজায়েয এমন গাইরে মাহরাম পুরুষদের জন্য সাজগোজ করা।
অনুরূপভাবে প্রসাদনী সামগ্রীর মাঝে দেহের জন্য ক্ষতিকর কোন উপাদান বা নাপাক উপাদান (উদাহরণতঃ শূকরের চর্বি) না থাকা। যদি থাকে তাহলে এমন সাজগোজ হারাম হবে। কারণ যা কিছু মানুষের জন্য ক্ষতিকর তা করা নিষিদ্ধ।
নবী (ﷺ) বলেছেন,
‘নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া নয় এবং অন্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করা নয়’ (ইবনু মাজাহ, হা/২৩৪০, সনদ সহীহ)।
শায়খ উছাইমীন (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘ঠোটে লিপস্টিক দিতে কোন আপত্তি নেই। কেননা মূল বিধান হল বৈধতা; যতক্ষণ না হারাম হওয়া সাব্যস্ত হয়। কিন্তু যদি সাব্যস্ত হয় যে, এটি ঠোঁটের জন্য ক্ষতিকর; এটি ঠোঁটকে শুকিয়ে ফেলে, ঠোঁটের আর্দ্রতা ও তৈলাক্ততা দূর করে দেয় এ ধরণের অবস্থার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার থেকে নিষেধ করা হবে। আমার কাছে সংবাদ পৌঁছেছে যে, এটি ঠোঁট ফাঁটার কারণ। যদি তা সাব্যস্ত হয় তাহলে মানুষের জন্য যা কিছু ক্ষতিকর সেটি করা তার জন্য নিষিদ্ধ’ (ফাতাওয়া মানারুল ইসলাম, ৩/৮৩১ পৃ.)।
তবে কখনও মুস্তাহাব হতে পারে; যদি সেই সাজ কেবল স্বামীর উদ্দেশ্যে হয়। তখন এটি শরী‘আত নির্দেশিত বিষয়। তবে এটি বৈধ হওয়া শর্তযুক্ত: যাতে করে সেটা হারাম ক্ষেত্রে ব্যবহৃত না হয়। যেমন যাদের সামনে সৌন্দর্য প্রদর্শন করা নাজায়েয এমন গাইরে মাহরাম পুরুষদের জন্য সাজগোজ করা।
অনুরূপভাবে প্রসাদনী সামগ্রীর মাঝে দেহের জন্য ক্ষতিকর কোন উপাদান বা নাপাক উপাদান (উদাহরণতঃ শূকরের চর্বি) না থাকা। যদি থাকে তাহলে এমন সাজগোজ হারাম হবে। কারণ যা কিছু মানুষের জন্য ক্ষতিকর তা করা নিষিদ্ধ।
নবী (ﷺ) বলেছেন,
لَا ضَرَرَ وَلَا ضِرَارَ
‘নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া নয় এবং অন্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করা নয়’ (ইবনু মাজাহ, হা/২৩৪০, সনদ সহীহ)।
শায়খ উছাইমীন (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘ঠোটে লিপস্টিক দিতে কোন আপত্তি নেই। কেননা মূল বিধান হল বৈধতা; যতক্ষণ না হারাম হওয়া সাব্যস্ত হয়। কিন্তু যদি সাব্যস্ত হয় যে, এটি ঠোঁটের জন্য ক্ষতিকর; এটি ঠোঁটকে শুকিয়ে ফেলে, ঠোঁটের আর্দ্রতা ও তৈলাক্ততা দূর করে দেয় এ ধরণের অবস্থার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার থেকে নিষেধ করা হবে। আমার কাছে সংবাদ পৌঁছেছে যে, এটি ঠোঁট ফাঁটার কারণ। যদি তা সাব্যস্ত হয় তাহলে মানুষের জন্য যা কিছু ক্ষতিকর সেটি করা তার জন্য নিষিদ্ধ’ (ফাতাওয়া মানারুল ইসলাম, ৩/৮৩১ পৃ.)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: