শরী'আতের কোনো আমল ততক্ষণ ছহীহ হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট আমলটির শুরুতে নিয়ত সংযুক্ত না হবে। আর নিয়্যাত ও আমল শুরুর মাঝে কোনো সময়ের ব্যবধান থাকবে না।
এর দলীল হল: আল্লাহ তা'আলার বাণী:
“আর তাদেরকে দীনের প্রতি একনিষ্ঠ হয়ে নিষ্ঠার সঙ্গে একমাত্র আল্লাহ তা’আলার ইবাদত করার আদেশ দেওয়া হয়েছে” (আল বায়্যীনাহ: ৫) এবং নাবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী: “সকল আমল নিয়তের উপরে নির্ভরশীল, আর প্রত্যেক মানুষ তার নিয়ত অনুসারে প্রতিদান পাবে” [ছহীহ বুখারী (১/২), (৮/১৭৫), (৯/২৯)]।
আর এই বিষয়টি সঠিক যে, শরীয়তের প্রত্যেকটি আমলই ইবাদত ও দীন। সুতরাং আল্লাহ তা'আলা কুরআনের নছ দ্বারা আমাদেরকে এই সকল বিষয়গুলো ইখলাছের সাথে আদায় করার আদেশ দিয়েছেন, অন্যকিছু নয়। আর ইখলাছ হল: অন্তর থেকে কোনো বিষয় বা কাজ সম্পন্ন করার ইচ্ছা করা। আর এটাই হল নিয়ত।
উৎস: আন নাবযাতুল কাফীয়া ফি আহকামি উসুলিদ দিন; লেখক- ইমাম ইবনে হাজম আন্দালুসী (মাকতাবাতুস সুন্নাহ প্রকাশনী)
এর দলীল হল: আল্লাহ তা'আলার বাণী:
“আর তাদেরকে দীনের প্রতি একনিষ্ঠ হয়ে নিষ্ঠার সঙ্গে একমাত্র আল্লাহ তা’আলার ইবাদত করার আদেশ দেওয়া হয়েছে” (আল বায়্যীনাহ: ৫) এবং নাবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী: “সকল আমল নিয়তের উপরে নির্ভরশীল, আর প্রত্যেক মানুষ তার নিয়ত অনুসারে প্রতিদান পাবে” [ছহীহ বুখারী (১/২), (৮/১৭৫), (৯/২৯)]।
আর এই বিষয়টি সঠিক যে, শরীয়তের প্রত্যেকটি আমলই ইবাদত ও দীন। সুতরাং আল্লাহ তা'আলা কুরআনের নছ দ্বারা আমাদেরকে এই সকল বিষয়গুলো ইখলাছের সাথে আদায় করার আদেশ দিয়েছেন, অন্যকিছু নয়। আর ইখলাছ হল: অন্তর থেকে কোনো বিষয় বা কাজ সম্পন্ন করার ইচ্ছা করা। আর এটাই হল নিয়ত।
উৎস: আন নাবযাতুল কাফীয়া ফি আহকামি উসুলিদ দিন; লেখক- ইমাম ইবনে হাজম আন্দালুসী (মাকতাবাতুস সুন্নাহ প্রকাশনী)
Last edited: