A
Afnaan
Guest
- Thread Author
- #1
১. রাসূলের জন্ম তারিখ ১২ রবিউল আউয়াল নির্ধারণ করা।
২. রাসূল কর্তৃক হারবুল ফুজ্জার বা ফিজারে অংশগ্রহণ।
৩. খাদীজা রাদিয়াল্লাহু আনহার সাথে রাসূলের বিয়ের সময়ে খাদীজা রাদিয়াল্লাহু আনহার বয়স ৪০ বছর নির্ধারণ করা। বরং বিশুদ্ধ মতে তা ২৫ বা ২৭ বা ২৮।
৪. ওহী নাযিল হওয়ার পরে রাসূল পাহাড় থেকে পড়ে গিয়ে আত্মহত্যা করতে চাইতেন।
৫. রাসূলের গোপন দাওয়াতের সময় তিন বছর কিংবা চার বছর নির্ধারণ করা।
৬. রাসূল কর্তৃক তাঁর চাচা আবু তালেবকে বলা যে, তারা যদি সূর্যকে আমার ডান হাতে দেয় আর চাঁদকে আমার বাম হাতে দেয়... এ ঘটনা।
৭. আবু জাহল কর্তৃক রাসূলের ওপর আক্রমন করাই হামযা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর ইসলাম গ্রহণের কারণ।
৮. উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুর ইসলাম গ্রহণের ঘটনা। তিনি তার বোন ফাতেমার ঘরে প্রবেশ করেন, তাদের প্রহার করেন,,,,
অনুরূপভাবে উমার কর্তৃক মিছিল নিয়ে মক্কার হারামে প্রবেশ করা।
৯. উবাইদুল্লাহ ইবন জাহশ ইসলাম গ্রহণ করার পর খ্রিষ্টান হয়ে যাওয়ার ঘটনা।
১০. মক্কাবাসীরা রাসূলের মুখে লাত-উজ্জার নাম শুনে সিজদায় পড়ে যাওয়া।
১১. ত্বায়েফ থেকে ফেরার পথে রাসূলের দো‘আ: আল্লাহ আমি আপনার কাছেই আমার দুর্বলতা ব্যাপারে অভিযোগ দিচ্ছি.....। অনুরূপভাবে আদ্দাস এর সাথে সাক্ষাৎ এ বিষয়টি।
১২. রাসূল কর্তৃক নবুওয়াতের দশম সনকে দুঃখের বছর নামকরণ করা।
১৩. উমার রাদিয়াল্লাহু কর্তৃক প্রকাশ্যে হিজরত করা....
১৪. দারুন নাদওয়াতে পরামর্শ এর ঘটনা, সেখানে নজদী শাইখের ছবি ধারণ করে ইবলীস উপস্থিত হওয়া।
১৫. আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক হিজরতের রাত্রিতে রাসূলের বিছানায়
ঘুমানো।
১৬. সাওর গিরী গুহার সামনে মাকড়সা ও কবুতর ডিম পাড়ার বিষয়টি।
১৭. আসমা রাদিয়াল্লাহু আনহা কর্তৃক গারে সাওরে খাবার নিয়ে আসা শুদ্ধ নয়, বরং তিনি হিজরতের শুরুতে তাদের জন্য খাবার তৈরী করে দিয়েছিলেন।
১৮. আবু বকর সাওর গিরি পাহাড়ের গর্ত বন্ধ করে দেওয়া, তাকে সাপে কামড় দেয়া।
১৯. হিজরতের সময় সুরাকাকে পারস্য সম্রাটের দু’টি অলঙ্কার দেয়ার ওয়াদা।
২০. মদীনবাসী কর্তৃক তালা‘আল বাদরু আলাইনা.... এ গান গাওয়া।
২১. মদীনায় আসার পর রাসূল কর্তৃক ইয়াহূদীদের সাথে চুক্তি করা।
২২. বনী নাদ্বীরকে মদীনা থেকে বিতাড়িত করার কারণ হিসেবে বাড়ির উপর থেকে রাসূলের ওপর যাঁতা নিক্ষেপ করার ষড়যন্ত্র করা। বরং বিশুদ্ধ হচ্ছে তারা রাসূল ও তাঁর কোনো কোনো সাহাবীকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল, যা ধরা পড়ে গিয়েছিল।
২৩. বদরের যুদ্ধে রাসূল কর্তৃক প্রশ্নকারীর উত্তরে এটা বলা যে, ‘আমরা পানি থেকে’। এটি কর্তিত সনদে ইবন ইসহাক বর্ণনা করেছেন।
২৪. বদরের যুদ্ধের পরে আবু হুযাইফা কর্তৃক রাসূলের চাচা আব্বাসকে হত্যার সিদ্ধান্ত প্রদান করা।
২৫. বদরের যুদ্ধে স্থান নির্ণয়ের বিষয়ে হুবাব ইবনুল মুনযির কর্তৃক রাসূলকে প্রশ্ন করা।
২৬. বদরের যুদ্ধে রাসূল কর্তৃক কাতাদাহ ইবনুন নু‘মানের চোখ পড়ে যাওয়ার পর তা যথাস্থানে প্রতিস্থাপন করা।
২৭. রাসূল কর্তৃক আবু জাহলকে বদরের যুদ্ধে এটা বলা যে, এ হচ্ছে এ উম্মতের ফির‘আউন।
২৮. বদরের যুদ্ধে ইবলীস সুরাকা ইবন মালেক এর সূরতে হাযির হওয়া...
২৯. আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ কর্তৃক বদরের যুদ্ধে তার পিতাকে হত্যা করা।
৩০. উক্কাশাহ ইবন মিহসানের তরবারী ভেঙ্গে গেলে রাসূল কর্তৃক খেজুরের ডাল প্রদান করলে তা তরবারীতে পরিণত হওয়া।
৩১. বদরের ঘটনার পরে উমাইর ইবনু ওয়াহাব কর্তৃক রাসূলকে হত্যা চেষ্টা।
৩২. উহুদের যুদ্ধে আবু সা‘ঈদ রাদিয়াল্লাহু আনহুর পিতা মালিক ইবন সিনান কর্তৃক রাসূলের রক্ত পান করা।
৩৩. রাসূল কর্তৃক উহুদের যুদ্ধে আবু দুজানার অহংকারী হাটার প্রশংসা করা।
৩৪. উহুদের যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করার কারণে রাসূল কর্তৃক ইয়াহূদী মুখাইরীক এর প্রশংসা করা।
৩৫. উহুদের যুদ্ধে রাসূল কর্তৃক উম্মে উমারার যুদ্ধের প্রশংসা করা।
৩৬. উহুদের যুদ্ধে হিন্দ কর্তৃক হামযা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর কলিজা চিবিয়ে খাওয়া।
৩৭. খন্দকের যুদ্ধে খন্দক খনন করার পরামর্শ সালমান ফারসী রাদিয়াল্লাহু কর্তৃক প্রদান করা।
৩৮. রাসূল কর্তৃক খন্দকের যুদ্ধে সালমান ফারসী রাদিয়াল্লাহু আনহুকে আলে বাইতের অংশ বলা।
৩৯. খন্দকের যুদ্ধে হাসসান ইবন সাবেত রাদিয়াল্লাহু আনহুর ভীরুতা প্রদর্শন।
৪০. খন্দকের যুদ্ধে নু‘আইম ইবন মাস‘উদ কর্তৃক মুশরিকদের মাঝে সন্দেহের বীজ বপন করা।
৪১. বাই‘আতুর রিদওয়ান কেবল উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর হত্যা হওয়ার ঘটনা প্রসিদ্ধ হওয়াতে অনুষ্টিত হওয়া।
৪২. আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক খাইবারের দরজাকে ঢাল হিসেবে গ্রহণ করা।
৪৩. মুওতার যুদ্ধে যারা পালিয়ে এসেছে তাদের ব্যাপারে রাসূলের এটা বলা যে, তোমরা আবার যাবে। ...
৪৪. খালেদ ইবনুল ওয়ালিদ কর্তৃক মুওতার যুদ্ধের পরিকল্পনা পরিবর্তন করে ডানকে বাম, সামনের অংশকে পার্শ্বদেশে প্রেরণের ঘটনা।
৪৫. রাসূল কর্তৃক মক্কা বিজয়ের সময় ‘যাও তোমাদেরকে ছেড়ে দেয়া হলো’ এ ঘোষণা প্রদান করা। বরং রাসূল এমনিতেই মাফ করে দিয়েছিলেন।
৪৬. মক্কা বিজয়ের পরে রাসূল কর্তৃক ইকরিমাহ ইবন আবী জাহলের প্রশংসা করে তাকে মুহাজির ও যোদ্ধা ঘোষণা করা।
৪৭. রাসূল কর্তৃক আব্বাস ইবন মারদাস এর জিহ্বা কর্তন।
৪৮. সাফওয়ান ইবন উমাইয়াত কর্তৃক হুনাইনের যুদ্ধের পরে গনীমতের মাল পেয়ে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নবুওয়াতের স্বীকৃতি প্রদান।
৪৯. হুনাইনের যুদ্ধে উসমান ইবন শাইবাহ কর্তৃক রাসূলকে হত্যার চেষ্টা।
৫০. রাসূল কর্তৃক তায়েফবাসীর ওপর কামান থেকে গোলা নিক্ষেপ করা।
৫১. হুনাইনের যুদ্ধের পর রাসূলের কাছে তার দুধ মাতা এর আগমন।
৫২. কা‘ব ইবন যুহাইর কর্তৃক ‘বানাত সু‘আদ’ নামক কাসীদা বুরদা রাসূলের জন্য রচনা ও রাসূল কর্তৃক চাদর উপহার প্রদান করা।
৫৩. আবু যার একা চলবে, একা মরবে...
৫৪. রাসূল কর্তৃক মদীনার দ্বিরার মসজিদ জালিয়ে দেয়া।
৫৫. রাসূলের পিতা-মাতাকে জীবিত করে ইসলামে প্রবেশ করানো।
আল্লাহ আমাদেরকে বিশুদ্ধ সীরাত জানার তাওফীক প্রদান করুন।
২. রাসূল কর্তৃক হারবুল ফুজ্জার বা ফিজারে অংশগ্রহণ।
৩. খাদীজা রাদিয়াল্লাহু আনহার সাথে রাসূলের বিয়ের সময়ে খাদীজা রাদিয়াল্লাহু আনহার বয়স ৪০ বছর নির্ধারণ করা। বরং বিশুদ্ধ মতে তা ২৫ বা ২৭ বা ২৮।
৪. ওহী নাযিল হওয়ার পরে রাসূল পাহাড় থেকে পড়ে গিয়ে আত্মহত্যা করতে চাইতেন।
৫. রাসূলের গোপন দাওয়াতের সময় তিন বছর কিংবা চার বছর নির্ধারণ করা।
৬. রাসূল কর্তৃক তাঁর চাচা আবু তালেবকে বলা যে, তারা যদি সূর্যকে আমার ডান হাতে দেয় আর চাঁদকে আমার বাম হাতে দেয়... এ ঘটনা।
৭. আবু জাহল কর্তৃক রাসূলের ওপর আক্রমন করাই হামযা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর ইসলাম গ্রহণের কারণ।
৮. উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুর ইসলাম গ্রহণের ঘটনা। তিনি তার বোন ফাতেমার ঘরে প্রবেশ করেন, তাদের প্রহার করেন,,,,
অনুরূপভাবে উমার কর্তৃক মিছিল নিয়ে মক্কার হারামে প্রবেশ করা।
৯. উবাইদুল্লাহ ইবন জাহশ ইসলাম গ্রহণ করার পর খ্রিষ্টান হয়ে যাওয়ার ঘটনা।
১০. মক্কাবাসীরা রাসূলের মুখে লাত-উজ্জার নাম শুনে সিজদায় পড়ে যাওয়া।
১১. ত্বায়েফ থেকে ফেরার পথে রাসূলের দো‘আ: আল্লাহ আমি আপনার কাছেই আমার দুর্বলতা ব্যাপারে অভিযোগ দিচ্ছি.....। অনুরূপভাবে আদ্দাস এর সাথে সাক্ষাৎ এ বিষয়টি।
১২. রাসূল কর্তৃক নবুওয়াতের দশম সনকে দুঃখের বছর নামকরণ করা।
১৩. উমার রাদিয়াল্লাহু কর্তৃক প্রকাশ্যে হিজরত করা....
১৪. দারুন নাদওয়াতে পরামর্শ এর ঘটনা, সেখানে নজদী শাইখের ছবি ধারণ করে ইবলীস উপস্থিত হওয়া।
১৫. আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক হিজরতের রাত্রিতে রাসূলের বিছানায়
ঘুমানো।
১৬. সাওর গিরী গুহার সামনে মাকড়সা ও কবুতর ডিম পাড়ার বিষয়টি।
১৭. আসমা রাদিয়াল্লাহু আনহা কর্তৃক গারে সাওরে খাবার নিয়ে আসা শুদ্ধ নয়, বরং তিনি হিজরতের শুরুতে তাদের জন্য খাবার তৈরী করে দিয়েছিলেন।
১৮. আবু বকর সাওর গিরি পাহাড়ের গর্ত বন্ধ করে দেওয়া, তাকে সাপে কামড় দেয়া।
১৯. হিজরতের সময় সুরাকাকে পারস্য সম্রাটের দু’টি অলঙ্কার দেয়ার ওয়াদা।
২০. মদীনবাসী কর্তৃক তালা‘আল বাদরু আলাইনা.... এ গান গাওয়া।
২১. মদীনায় আসার পর রাসূল কর্তৃক ইয়াহূদীদের সাথে চুক্তি করা।
২২. বনী নাদ্বীরকে মদীনা থেকে বিতাড়িত করার কারণ হিসেবে বাড়ির উপর থেকে রাসূলের ওপর যাঁতা নিক্ষেপ করার ষড়যন্ত্র করা। বরং বিশুদ্ধ হচ্ছে তারা রাসূল ও তাঁর কোনো কোনো সাহাবীকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল, যা ধরা পড়ে গিয়েছিল।
২৩. বদরের যুদ্ধে রাসূল কর্তৃক প্রশ্নকারীর উত্তরে এটা বলা যে, ‘আমরা পানি থেকে’। এটি কর্তিত সনদে ইবন ইসহাক বর্ণনা করেছেন।
২৪. বদরের যুদ্ধের পরে আবু হুযাইফা কর্তৃক রাসূলের চাচা আব্বাসকে হত্যার সিদ্ধান্ত প্রদান করা।
২৫. বদরের যুদ্ধে স্থান নির্ণয়ের বিষয়ে হুবাব ইবনুল মুনযির কর্তৃক রাসূলকে প্রশ্ন করা।
২৬. বদরের যুদ্ধে রাসূল কর্তৃক কাতাদাহ ইবনুন নু‘মানের চোখ পড়ে যাওয়ার পর তা যথাস্থানে প্রতিস্থাপন করা।
২৭. রাসূল কর্তৃক আবু জাহলকে বদরের যুদ্ধে এটা বলা যে, এ হচ্ছে এ উম্মতের ফির‘আউন।
২৮. বদরের যুদ্ধে ইবলীস সুরাকা ইবন মালেক এর সূরতে হাযির হওয়া...
২৯. আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ কর্তৃক বদরের যুদ্ধে তার পিতাকে হত্যা করা।
৩০. উক্কাশাহ ইবন মিহসানের তরবারী ভেঙ্গে গেলে রাসূল কর্তৃক খেজুরের ডাল প্রদান করলে তা তরবারীতে পরিণত হওয়া।
৩১. বদরের ঘটনার পরে উমাইর ইবনু ওয়াহাব কর্তৃক রাসূলকে হত্যা চেষ্টা।
৩২. উহুদের যুদ্ধে আবু সা‘ঈদ রাদিয়াল্লাহু আনহুর পিতা মালিক ইবন সিনান কর্তৃক রাসূলের রক্ত পান করা।
৩৩. রাসূল কর্তৃক উহুদের যুদ্ধে আবু দুজানার অহংকারী হাটার প্রশংসা করা।
৩৪. উহুদের যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করার কারণে রাসূল কর্তৃক ইয়াহূদী মুখাইরীক এর প্রশংসা করা।
৩৫. উহুদের যুদ্ধে রাসূল কর্তৃক উম্মে উমারার যুদ্ধের প্রশংসা করা।
৩৬. উহুদের যুদ্ধে হিন্দ কর্তৃক হামযা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর কলিজা চিবিয়ে খাওয়া।
৩৭. খন্দকের যুদ্ধে খন্দক খনন করার পরামর্শ সালমান ফারসী রাদিয়াল্লাহু কর্তৃক প্রদান করা।
৩৮. রাসূল কর্তৃক খন্দকের যুদ্ধে সালমান ফারসী রাদিয়াল্লাহু আনহুকে আলে বাইতের অংশ বলা।
৩৯. খন্দকের যুদ্ধে হাসসান ইবন সাবেত রাদিয়াল্লাহু আনহুর ভীরুতা প্রদর্শন।
৪০. খন্দকের যুদ্ধে নু‘আইম ইবন মাস‘উদ কর্তৃক মুশরিকদের মাঝে সন্দেহের বীজ বপন করা।
৪১. বাই‘আতুর রিদওয়ান কেবল উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর হত্যা হওয়ার ঘটনা প্রসিদ্ধ হওয়াতে অনুষ্টিত হওয়া।
৪২. আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক খাইবারের দরজাকে ঢাল হিসেবে গ্রহণ করা।
৪৩. মুওতার যুদ্ধে যারা পালিয়ে এসেছে তাদের ব্যাপারে রাসূলের এটা বলা যে, তোমরা আবার যাবে। ...
৪৪. খালেদ ইবনুল ওয়ালিদ কর্তৃক মুওতার যুদ্ধের পরিকল্পনা পরিবর্তন করে ডানকে বাম, সামনের অংশকে পার্শ্বদেশে প্রেরণের ঘটনা।
৪৫. রাসূল কর্তৃক মক্কা বিজয়ের সময় ‘যাও তোমাদেরকে ছেড়ে দেয়া হলো’ এ ঘোষণা প্রদান করা। বরং রাসূল এমনিতেই মাফ করে দিয়েছিলেন।
৪৬. মক্কা বিজয়ের পরে রাসূল কর্তৃক ইকরিমাহ ইবন আবী জাহলের প্রশংসা করে তাকে মুহাজির ও যোদ্ধা ঘোষণা করা।
৪৭. রাসূল কর্তৃক আব্বাস ইবন মারদাস এর জিহ্বা কর্তন।
৪৮. সাফওয়ান ইবন উমাইয়াত কর্তৃক হুনাইনের যুদ্ধের পরে গনীমতের মাল পেয়ে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নবুওয়াতের স্বীকৃতি প্রদান।
৪৯. হুনাইনের যুদ্ধে উসমান ইবন শাইবাহ কর্তৃক রাসূলকে হত্যার চেষ্টা।
৫০. রাসূল কর্তৃক তায়েফবাসীর ওপর কামান থেকে গোলা নিক্ষেপ করা।
৫১. হুনাইনের যুদ্ধের পর রাসূলের কাছে তার দুধ মাতা এর আগমন।
৫২. কা‘ব ইবন যুহাইর কর্তৃক ‘বানাত সু‘আদ’ নামক কাসীদা বুরদা রাসূলের জন্য রচনা ও রাসূল কর্তৃক চাদর উপহার প্রদান করা।
৫৩. আবু যার একা চলবে, একা মরবে...
৫৪. রাসূল কর্তৃক মদীনার দ্বিরার মসজিদ জালিয়ে দেয়া।
৫৫. রাসূলের পিতা-মাতাকে জীবিত করে ইসলামে প্রবেশ করানো।
আল্লাহ আমাদেরকে বিশুদ্ধ সীরাত জানার তাওফীক প্রদান করুন।
- প্রফেসর ড. শাইখ আবুবকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া।