ইমাম মুক্ববিল বিন হাদী আল ওয়াদিঈ رحمه الله বলেন, “যে ব্যক্তি আল-জারহ ওয়াত-তাদীল থেকে বিরত থাকে সে সুন্নাহ থেকে বিরত থাকে।”
সুতরাং যদি জারহ ওয়াত-তা’দীল না থাকত, তবে মহান আলেম যিনি আল্লাহর দিকে আহ্বান করেন তার বক্তব্য আলী আত-তানতাউবীর বক্তব্যের মতো, এবং মুহাম্মাদ আস-সাওয়াফের বক্তব্যের মতোই হবে, এবং মুহাম্মাদ আল-গাজালীর বক্তৃতার মতো, বা হাসান আত-তুরাবির মতো, বা আশ-শারাবির মতো, বা শিয়া ও রাফিদার বক্তৃতার মতোই, অথবা হাসান আস-সাক্কাফের মত সুফীদের বক্তব্যের মত।
কেউ এই জ্ঞান থেকে বিরত থাকে না, কেবল একজন অজ্ঞ ব্যক্তি, অথবা যে ব্যক্তি তার অন্তরে ঘৃণা পোষণ করে, অথবা যে ব্যক্তি জানে যে সে মাজরুহ (অপমানিত, সমালোচিত), তাই সে অন্যদেরকে আল-জারহ ওয়াত তাদীল থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। কারণ সে জানে যে সে মাজরুহ ।
[ ফাদা'ইহ ওয়ান-নাসায়ীহ (পৃষ্ঠা ১১৫) ]
সুতরাং যদি জারহ ওয়াত-তা’দীল না থাকত, তবে মহান আলেম যিনি আল্লাহর দিকে আহ্বান করেন তার বক্তব্য আলী আত-তানতাউবীর বক্তব্যের মতো, এবং মুহাম্মাদ আস-সাওয়াফের বক্তব্যের মতোই হবে, এবং মুহাম্মাদ আল-গাজালীর বক্তৃতার মতো, বা হাসান আত-তুরাবির মতো, বা আশ-শারাবির মতো, বা শিয়া ও রাফিদার বক্তৃতার মতোই, অথবা হাসান আস-সাক্কাফের মত সুফীদের বক্তব্যের মত।
কেউ এই জ্ঞান থেকে বিরত থাকে না, কেবল একজন অজ্ঞ ব্যক্তি, অথবা যে ব্যক্তি তার অন্তরে ঘৃণা পোষণ করে, অথবা যে ব্যক্তি জানে যে সে মাজরুহ (অপমানিত, সমালোচিত), তাই সে অন্যদেরকে আল-জারহ ওয়াত তাদীল থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। কারণ সে জানে যে সে মাজরুহ ।
[ ফাদা'ইহ ওয়ান-নাসায়ীহ (পৃষ্ঠা ১১৫) ]