শায়খ মুহাম্মাদ বিন উমার বাযমূল হাফিযাহুল্লাহ বলেনঃ
যেকোনো নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করতে নিম্নের পাঁচটি বিষয় থাকতেই হবে:
১) দাতার কথা স্বীকার করতে হবে।
২) নিয়ামতের স্বীকৃতি দিতে হবে।
৩) যার মাধ্যমে এই নিয়ামতটি পেয়েছেন, তার কথাও স্বীকার করতে হবে। কারণ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ "যে মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ হয় না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।"
৪) আল্লাহর সন্তুষ্টি ও আনুগত্যমূলক কাজে এই নিয়ামতটি ব্যবহার করা।
৫) হিংসা ও বদ নজরের আশঙ্কা না থাকলে এই নিয়ামতটির প্রকাশ ঘটানো। কারণ, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেনঃ "আর তোমার প্রতিপালকের নিয়ামতের প্রকাশ ঘটাও।"
এটাই হচ্ছে মূল কথা। যদি না তাতে কোনো ক্ষতি বা অপকারের আশঙ্কা থাকে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এই কথার কারণেঃ "নিজের ক্ষতিও করা যাবে না, অন্যেরও নয়।"
--[মুয়াত্ত্বা ইমাম মালেক-এর ব্যাখ্যা, ২১/০২/১৪৩৮]
যেকোনো নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করতে নিম্নের পাঁচটি বিষয় থাকতেই হবে:
১) দাতার কথা স্বীকার করতে হবে।
২) নিয়ামতের স্বীকৃতি দিতে হবে।
৩) যার মাধ্যমে এই নিয়ামতটি পেয়েছেন, তার কথাও স্বীকার করতে হবে। কারণ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ "যে মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ হয় না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।"
৪) আল্লাহর সন্তুষ্টি ও আনুগত্যমূলক কাজে এই নিয়ামতটি ব্যবহার করা।
৫) হিংসা ও বদ নজরের আশঙ্কা না থাকলে এই নিয়ামতটির প্রকাশ ঘটানো। কারণ, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেনঃ "আর তোমার প্রতিপালকের নিয়ামতের প্রকাশ ঘটাও।"
এটাই হচ্ছে মূল কথা। যদি না তাতে কোনো ক্ষতি বা অপকারের আশঙ্কা থাকে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এই কথার কারণেঃ "নিজের ক্ষতিও করা যাবে না, অন্যেরও নয়।"
--[মুয়াত্ত্বা ইমাম মালেক-এর ব্যাখ্যা, ২১/০২/১৪৩৮]