Knowledge Sharer
ilm Seeker
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
- Joined
- Jan 3, 2023
- Threads
- 929
- Comments
- 1,104
- Solutions
- 1
- Reactions
- 10,040
- Thread Author
- #1
যাওয়াল (زَوَال) অর্থ: বিলোপ, বিলুপ্তি,অস্তগামিতা,সূর্য হেলার সময়,উধাও, মধ্যাহ্ন, দ্বিপ্রহর ইত্যাদি। চাশতের নামায আদায়ের পর সূর্য যখন ঠিক মাথার উপর থেকে পশ্চিম আকাশে হেলতে শুরু করে, তখন যোহরের নামাজের ওয়াক্ত শুরু হয়। আর যোহরের সূচনাতেই পড়তে হয় যাওয়ালের নামাজ।
শরিয়তের পরিভাষায় যাওয়াল হলো দিনের দ্বিতীয় প্রহরের প্রারম্ভ, মধ্যাহ্নোত্তর, অপরাহ্ণের সূচনা সময়; দিনের মধ্যভাগে বা দুপুরে সূর্য যখন মাথার ওপর থেকে পশ্চিম দিকে হেলে যায়। এই সময়কে ওয়াক্তুজ যাওয়াল বলা হয়। এটি মূলত মধ্যদিনের সিজদা ও নামাজ নিষিদ্ধ সময়ের পর জোহরের ওয়াক্তের সূচনাপর্ব। এ সময় যে নফল নামাজ আদায় করা হয়, তাকে যাওয়ালের নামাজ বলা হয়।সহজে বলতে গেলে,যোহরের ওয়াক্ত সূচনাপর্ব চার রাকাত নফল নামাজ পড়াকে যাওয়ালের নামাজ বলে।উক্ত ৪ রাকাত নফল সালাত পড়া সুন্নাহ।
হাদিসে এসেছে, নবি করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সূর্য ঢলার পর চার রাকাত পড়তেন। এ ক্ষেত্রে তিনি চার রাকাত শেষ করার পূর্বে সালাম ফেরাতেন না।
[সিলসিলা সহিহাহ ৭/১১৯৭, শাইখ আলবানী রহঃ বলেন, এর সনদ সহিহ মুসলিমের শর্তানুযায়ী جيد (ভালো)। এছাড়াও তিনি তাখরীজু মিশকাতিল মাসাবিহ গ্রন্থে এটিকে সহিহ বলেছেন। হা/১২২৬]
অপর বর্ননায়,আবু আইয়ুব রা. হতে বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “যোহরের পূর্বে চার রাকআত-যার মাঝে কোন সালাম নেই-তার জন্য আসমানের দরজাসমূহ উন্মুক্ত করা হয়।”[আবূ দাঊদ ১২৭০, সহীহ আত্ তারগীব ৫৮৫, সহীহ আল জামি‘ ৮৮৫, ইবনু মাজাহ্ ১১৫৮ সনদ হাসান]
শরিয়তের পরিভাষায় যাওয়াল হলো দিনের দ্বিতীয় প্রহরের প্রারম্ভ, মধ্যাহ্নোত্তর, অপরাহ্ণের সূচনা সময়; দিনের মধ্যভাগে বা দুপুরে সূর্য যখন মাথার ওপর থেকে পশ্চিম দিকে হেলে যায়। এই সময়কে ওয়াক্তুজ যাওয়াল বলা হয়। এটি মূলত মধ্যদিনের সিজদা ও নামাজ নিষিদ্ধ সময়ের পর জোহরের ওয়াক্তের সূচনাপর্ব। এ সময় যে নফল নামাজ আদায় করা হয়, তাকে যাওয়ালের নামাজ বলা হয়।সহজে বলতে গেলে,যোহরের ওয়াক্ত সূচনাপর্ব চার রাকাত নফল নামাজ পড়াকে যাওয়ালের নামাজ বলে।উক্ত ৪ রাকাত নফল সালাত পড়া সুন্নাহ।
হাদিসে এসেছে, নবি করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সূর্য ঢলার পর চার রাকাত পড়তেন। এ ক্ষেত্রে তিনি চার রাকাত শেষ করার পূর্বে সালাম ফেরাতেন না।
[সিলসিলা সহিহাহ ৭/১১৯৭, শাইখ আলবানী রহঃ বলেন, এর সনদ সহিহ মুসলিমের শর্তানুযায়ী جيد (ভালো)। এছাড়াও তিনি তাখরীজু মিশকাতিল মাসাবিহ গ্রন্থে এটিকে সহিহ বলেছেন। হা/১২২৬]
অপর বর্ননায়,আবু আইয়ুব রা. হতে বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “যোহরের পূর্বে চার রাকআত-যার মাঝে কোন সালাম নেই-তার জন্য আসমানের দরজাসমূহ উন্মুক্ত করা হয়।”[আবূ দাঊদ ১২৭০, সহীহ আত্ তারগীব ৫৮৫, সহীহ আল জামি‘ ৮৮৫, ইবনু মাজাহ্ ১১৫৮ সনদ হাসান]