Susceptible
Exposer
Q&A Master
Reporter
Salafi User
- Joined
- Jun 12, 2024
- Threads
- 198
- Comments
- 283
- Solutions
- 1
- Reactions
- 2,037
- Thread Author
- #1
উত্তর : বিয়ের প্রস্তাব যদি প্রয়োজন হয় মেয়ের দেওয়া তাহলে দিতে পারবে। কিন্তু শর্ত হচ্ছে যে ফেতনার যেন কোন আশঙ্কা না থাকে। কিন্তু আজকালকার জামানায় মেয়ে যদি কোন ছেলেকে প্রস্তাব দেয় তো নিশ্চিত ফিতনার আশঙ্কা আছে।
কারণ তার মাধ্যমে শুধু একবার বলা নয় যে সে একবার শুধু বলল যে আমি বিয়ের ক্ষেত্রে ইচ্ছুক। বরং সে নিয়মিত কথা বলা শুরু করবে তার সাথে। সেই ছেলে কথা বলা শুরু করবে বা তার সাথে নিয়মিত যোগাযোগ যে কোন ভাবে সোশ্যাল মিডিয়া হোক রাখবে।
আর তাতে অনেক এমন কথা হবে যেগুলি কথার জেনা চোখের জেনা অন্তরের জেনা অঙ্গ প্রতঙ্গের জেনা আর যে জেনা মানুষের বড় জেনা পর্যন্ত নোংরামি পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে জ্বি। এই জন্য ফেতনা থেকে নিরাপদ থাকার জন্য যেখানে উত্তম বিকল্প আছে।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কুরআনে এরশাদ করেছেন তোমরা বাড়িতে প্রবেশ কর সদর দরজা দিয়ে তো বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার জন্য সদর দরজা হচ্ছে মেয়ের অভিভাবকের মাধ্যমে মেয়ের অভিভাবক , মেয়ের বাবাকে নাহলে মেয়ের ভাইকে , মেয়ের নিকটআত্মীয়কে , মেয়ের চাচাকে , মেয়ের দাদাকে এবং নানাকে তাদেরকে বলবেন যে আমি অমুক মেয়েটিকে বিয়ে করতে চাই।
আপনার অমুখ আত্মীয়কে বিয়ে করতে চাই জ্বি। প্রস্তাব দিচ্ছি তাহলে এতে কোন ফিতনার আশঙ্কা নেই আপনিও গুনাহ থেকে বেঁচে থাকলেন সেও মেয়েটিও গুনাহ থেকে বেঁচে থাকলো।
আর তারপর দুই পক্ষ থেকে সম্মতি হলে তখন বিয়ে সম্পূর্ণ হবে। আর যদি চোরা রাস্তা দিয়ে ঢোকেন , চোরা রাস্তা দিয়ে চোর ঢোকে এইজন্য এসব মফস্বল রাস্তাকে চোরা রাস্তা বলা হয়।
আমাদের দেশে চোর যারা অসৎ তারা এসব রাস্তা দিয়ে ঢোকে মেয়ে ছেলের সাথে যোগাযোগ করছে আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই ছেলে মেয়েকে প্রস্তাব দিচ্ছে আমি তোমাকে বিয়ে করতে ইচ্ছুক। এগুলো হচ্ছে চোরা রাস্তা মানে চোরদের রাস্তা চরিত্রহীনদের রাস্তা এগুলো রাস্তা ভালো নয়।
যেখানে উত্তম বিকল্প আছে সুতরাং শর্তসাপেক্ষ জায়েজ যদি দেখা যায় এই কথা বলার জন্য কেউ নেই শুধু এতটুকু আমি বলব আমার ইচ্ছা পোষণ করে যে আমি তোমাকে পছন্দ করি তোমার সাথে বিয়ে বসতে চাই তাহলে জায়েজ রয়েছে। আর সেটা যদি কারো সামনে হয় তাহলে আরো বেশি ফিতনা থেকে নিরাপদ।
কিন্তু কারো সামনে একবার হওয়ার পর তারপর শুরু হয়ে গেল নির্জনতা এটাই তো হচ্ছে আজকাল।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সামনে জনৈক মহিলা আসলেন আর বললেন " হে আল্লাহর রসূল , আমি নিজেকে আপনার জন্য উৎসর্গ করছি মানে আপনি আমাকে বিয়ে করুন আপনাকে আমি বিয়ে করতে চাই বা আপনার সাথে বিয়ে বসতে চাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রয়োজন ছিল না একটু চিন্তা করলেন আর তারপর নিরব হয়ে গেলেন
অন্য সাহাবি তখন বললো ইয়া রসূলআল্লাহ যদি আপনার প্রয়োজন না হয় তাহলে আমার বিয়ে দিয়ে দেন আমার কোন স্ত্রী নেই যুবক মানুষ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন তোমার কাছে মোহর আছে ?
কিছুই নেই আমার কাছে একটা লুঙ্গি আছে লুঙ্গি টা পড়ে আছি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন তুমি লুঙ্গি খুলে দিয়ে দাও তাহলে তুমি কি থাকবে বিবস্ত্র থাকবে ? একটা আংটি একটা লোহার আংটিও যদি বাড়িতে পাও সর্বনিম্ন কিছু পাও সামান্য কিছু মূল্য ২ ৪ পয়সা সেটাও যদি পাও নিয়ে আসো।
তাহলে বোঝা যাচ্ছে রসুলের মোহর নগদ। না হলে বলতো যে ঠিক আছে বিয়ে দিয়ে দিয়েছি বাকি পরে আর তুমি পরে দেনমোহর দিও দেন মানে দেনা ঋণ। এইযে বিদআতি তরিকা শুরু হয়েছে এটা সুন্নতি তরিকা নয় এই বাকী মোহরে বিয়ে করা।
আল্লাহ সঠিক বুঝ দান করুন আমিন আবার বলছি ফিতনার আশঙ্কা আজকাল সম্ভব রয়েছে যার ফলে মেয়ে ছেলেকে প্রস্তাব দেবে ছেলে মেয়েকে সরাসরি প্রস্তাব দেবে এগুলি চোরা রাস্তা ভালো মানুষের রাস্তা নয়। আল্লাহ হেদায়েত দান করুন হেফাজত করুন।
কারণ তার মাধ্যমে শুধু একবার বলা নয় যে সে একবার শুধু বলল যে আমি বিয়ের ক্ষেত্রে ইচ্ছুক। বরং সে নিয়মিত কথা বলা শুরু করবে তার সাথে। সেই ছেলে কথা বলা শুরু করবে বা তার সাথে নিয়মিত যোগাযোগ যে কোন ভাবে সোশ্যাল মিডিয়া হোক রাখবে।
আর তাতে অনেক এমন কথা হবে যেগুলি কথার জেনা চোখের জেনা অন্তরের জেনা অঙ্গ প্রতঙ্গের জেনা আর যে জেনা মানুষের বড় জেনা পর্যন্ত নোংরামি পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে জ্বি। এই জন্য ফেতনা থেকে নিরাপদ থাকার জন্য যেখানে উত্তম বিকল্প আছে।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কুরআনে এরশাদ করেছেন তোমরা বাড়িতে প্রবেশ কর সদর দরজা দিয়ে তো বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার জন্য সদর দরজা হচ্ছে মেয়ের অভিভাবকের মাধ্যমে মেয়ের অভিভাবক , মেয়ের বাবাকে নাহলে মেয়ের ভাইকে , মেয়ের নিকটআত্মীয়কে , মেয়ের চাচাকে , মেয়ের দাদাকে এবং নানাকে তাদেরকে বলবেন যে আমি অমুক মেয়েটিকে বিয়ে করতে চাই।
আপনার অমুখ আত্মীয়কে বিয়ে করতে চাই জ্বি। প্রস্তাব দিচ্ছি তাহলে এতে কোন ফিতনার আশঙ্কা নেই আপনিও গুনাহ থেকে বেঁচে থাকলেন সেও মেয়েটিও গুনাহ থেকে বেঁচে থাকলো।
আর তারপর দুই পক্ষ থেকে সম্মতি হলে তখন বিয়ে সম্পূর্ণ হবে। আর যদি চোরা রাস্তা দিয়ে ঢোকেন , চোরা রাস্তা দিয়ে চোর ঢোকে এইজন্য এসব মফস্বল রাস্তাকে চোরা রাস্তা বলা হয়।
আমাদের দেশে চোর যারা অসৎ তারা এসব রাস্তা দিয়ে ঢোকে মেয়ে ছেলের সাথে যোগাযোগ করছে আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই ছেলে মেয়েকে প্রস্তাব দিচ্ছে আমি তোমাকে বিয়ে করতে ইচ্ছুক। এগুলো হচ্ছে চোরা রাস্তা মানে চোরদের রাস্তা চরিত্রহীনদের রাস্তা এগুলো রাস্তা ভালো নয়।
যেখানে উত্তম বিকল্প আছে সুতরাং শর্তসাপেক্ষ জায়েজ যদি দেখা যায় এই কথা বলার জন্য কেউ নেই শুধু এতটুকু আমি বলব আমার ইচ্ছা পোষণ করে যে আমি তোমাকে পছন্দ করি তোমার সাথে বিয়ে বসতে চাই তাহলে জায়েজ রয়েছে। আর সেটা যদি কারো সামনে হয় তাহলে আরো বেশি ফিতনা থেকে নিরাপদ।
কিন্তু কারো সামনে একবার হওয়ার পর তারপর শুরু হয়ে গেল নির্জনতা এটাই তো হচ্ছে আজকাল।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সামনে জনৈক মহিলা আসলেন আর বললেন " হে আল্লাহর রসূল , আমি নিজেকে আপনার জন্য উৎসর্গ করছি মানে আপনি আমাকে বিয়ে করুন আপনাকে আমি বিয়ে করতে চাই বা আপনার সাথে বিয়ে বসতে চাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রয়োজন ছিল না একটু চিন্তা করলেন আর তারপর নিরব হয়ে গেলেন
অন্য সাহাবি তখন বললো ইয়া রসূলআল্লাহ যদি আপনার প্রয়োজন না হয় তাহলে আমার বিয়ে দিয়ে দেন আমার কোন স্ত্রী নেই যুবক মানুষ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন তোমার কাছে মোহর আছে ?
কিছুই নেই আমার কাছে একটা লুঙ্গি আছে লুঙ্গি টা পড়ে আছি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন তুমি লুঙ্গি খুলে দিয়ে দাও তাহলে তুমি কি থাকবে বিবস্ত্র থাকবে ? একটা আংটি একটা লোহার আংটিও যদি বাড়িতে পাও সর্বনিম্ন কিছু পাও সামান্য কিছু মূল্য ২ ৪ পয়সা সেটাও যদি পাও নিয়ে আসো।
তাহলে বোঝা যাচ্ছে রসুলের মোহর নগদ। না হলে বলতো যে ঠিক আছে বিয়ে দিয়ে দিয়েছি বাকি পরে আর তুমি পরে দেনমোহর দিও দেন মানে দেনা ঋণ। এইযে বিদআতি তরিকা শুরু হয়েছে এটা সুন্নতি তরিকা নয় এই বাকী মোহরে বিয়ে করা।
আল্লাহ সঠিক বুঝ দান করুন আমিন আবার বলছি ফিতনার আশঙ্কা আজকাল সম্ভব রয়েছে যার ফলে মেয়ে ছেলেকে প্রস্তাব দেবে ছেলে মেয়েকে সরাসরি প্রস্তাব দেবে এগুলি চোরা রাস্তা ভালো মানুষের রাস্তা নয়। আল্লাহ হেদায়েত দান করুন হেফাজত করুন।
উত্তর প্রদানে
শাইখ মতিউর রহমান মাদানী হাফি :
১ নং প্রশ্ন ১:০৩ সেকেন্ড থেকে ৫ : ১৫ সেকেন্ড পর্যন্ত
শাইখ মতিউর রহমান মাদানী হাফি :
১ নং প্রশ্ন ১:০৩ সেকেন্ড থেকে ৫ : ১৫ সেকেন্ড পর্যন্ত