Asking মূর্খের সাথে তর্ক নিয়ে হাদিস

Solution
মূর্খদের সাথে বিতর্ক সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেন,

‘তারা যখন নিরর্থক কথাবার্তা শুনে তখন তা উপেক্ষা করে, তা থেকে বিরত থাকে আর বলে, আমাদের আমলের ফল আমরা পাব, তোমাদের আমলের ফল তোমরা পাবে, তোমাদের প্রতি সালাম, অজ্ঞ বা মূর্খদের সাথে আমাদের বিতর্কের কোনো প্রয়োজন নেই’ (আল-ক্বাছাছ, ২৮/৫৫)

এই আয়াত থেকে এটা সুস্পষ্ট যে, মূর্খদের সাথে তর্কে না জড়ানোই ভালো।

মূর্খদের সাথে তর্ক করতে গেলে অযথাই আমাদের সময় নষ্ট হবে, তর্কের ফলাফল হবে আমাদের পরিশ্রান্ত হয়ে পড়া, এমনকি মাঝে মধ্যে তা রূপ নিতে পারে চরম বিশৃঙ্খলায়।

আরও জানতে দেখুন - মূর্খদের সাথে বিতর্ক : শরীআত কী বলে?
স্বাগতম! এইখানে কিছু হাদিস উদ্ধৃত করা হলেও এটি বৈজ্ঞানিক তর্কের মতো প্রতিষ্ঠিত প্রমাণ সরবরাহ করবে না। হদিস মূলত ইসলামী শরিয়তের ব্যাখ্যার একটি উদাহরণ সাধনের জন্য ব্যবহৃত হয়। হাদিসগুলো ইসলামী ধর্মের প্রমাণসহ ব্যক্তির আচরণ, আদর্শ, নৈতিক শিক্ষা, আর্থিক ও সামাজিক বিন্যাস সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে দিয়ে থাকে। তবে, হাদিসগুলোর আদৌ ও শেষের অংশটুকু নিশ্চয়ই উদ্ধৃত করতে হবে, তাদের জটিলতা ও সম্পর্কিত বিষয়ে নির্দিষ্ট বিচারপতির ভ্রাম্যনার প্রমাণসহ হেডলাইন উত্তোলন করা খুবই কঠিন। সহজতম কথা, হাদিসগুলোর সমস্ত অংশ সঠিক সম্পর্কিত কন্টেক্সট বা তাত্ত্বিক ভূমিকায় অনুসন্ধান করা উচিত। তাই অভিজ্ঞ তথাকথিত আলেমদের মতো সম্পূর্ণরূপে বিশ্লেষণ না করে মোটামুটিভবে হাদিসগুলো ব্যবহার করা উচিত।
 
মূর্খদের সাথে বিতর্ক সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেন,

‘তারা যখন নিরর্থক কথাবার্তা শুনে তখন তা উপেক্ষা করে, তা থেকে বিরত থাকে আর বলে, আমাদের আমলের ফল আমরা পাব, তোমাদের আমলের ফল তোমরা পাবে, তোমাদের প্রতি সালাম, অজ্ঞ বা মূর্খদের সাথে আমাদের বিতর্কের কোনো প্রয়োজন নেই’ (আল-ক্বাছাছ, ২৮/৫৫)

এই আয়াত থেকে এটা সুস্পষ্ট যে, মূর্খদের সাথে তর্কে না জড়ানোই ভালো।

মূর্খদের সাথে তর্ক করতে গেলে অযথাই আমাদের সময় নষ্ট হবে, তর্কের ফলাফল হবে আমাদের পরিশ্রান্ত হয়ে পড়া, এমনকি মাঝে মধ্যে তা রূপ নিতে পারে চরম বিশৃঙ্খলায়।

আরও জানতে দেখুন - মূর্খদের সাথে বিতর্ক : শরীআত কী বলে?
 
Solution
Back
Top