Knowledge Sharer
ilm Seeker
Q&A Master
Salafi User
- Joined
- Jul 24, 2023
- Threads
- 520
- Comments
- 533
- Reactions
- 5,580
- Thread Author
- #1
উত্তর : আল্লাহ বলেন, জন্মদাত্রী মাতাগণ তাদের সন্তানদের পূর্ণ দু’বছর দুধ পান করাবে, যদি তারা দুধপানের মেয়াদ পূর্ণ করতে চায় (বাক্বারাহ ২/২৩৩)।
অর্থাৎ পূর্ণ দুই বছর শিশুর শরীর গঠনে মায়ের দুধ যরূরী। তবে এরপরেও যদি মা শিশুর কল্যাণের জন্য দুধ পান করায় তাতে কোন দোষ নেই। কেননা অত্র আয়াতে দুগ্ধদানের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করা হয়নি। বরং সাধারণ মেয়াদের কথা বলা হয়েছে।
ইবনু তায়মিয়াহ (রহঃ) অত্র আয়াতের তাফসীরে বলেন, এটি প্রমাণ করে যে, দুই বছর দুধ পান করানো ‘রাযা‘আত’ বা মায়ের দুগ্ধদানের পূর্ণ সময়। এরপর যা সে পান করাবে তা সাধারণ খাবার হিসাবে গণ্য হবে (মাজমূ‘উল ফাতাওয়া ৩৪/৬৩ পৃ.)।
ইবনু কাছীর (রহঃ) বলেন, এটি মায়েদের জন্য সাধারণ নির্দেশনা যে, তারা সন্তানদের দু’বছর দুধ পান করাবে (ইবনু কাছীর, অত্র আয়াতের তাফসীর দ্রষ্টব্য)।
ইমাম কুরতুবী বলেন, সন্তানকে দুধ পান করানোর ক্ষেত্রে দু’বছরের কম-বেশী করা নির্ভর করবে সন্তানের লাভ-ক্ষতি ও পিতা-মাতার ইচ্ছার উপর (তাফসীরে কুরতুবী, বাক্বারাহ ২৩৩ আয়াতের ব্যাখ্যা)।
সেজন্য ওলামায়ে কেরাম বলেছেন, দুধ পান করানোর ক্ষেত্রে তিনটি সময় রয়েছে। সর্বনিম্ন দেড়বছর, মধ্যম দু’বছর ও সর্বোচ্চ আড়াই থেকে তিন বছর (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ২১/৬০; ড. ওয়াহবাহ যুহায়লী, আল-ফিক্বহুল ইসলামী ১০/৩৬ পৃ.)।
অর্থাৎ পূর্ণ দুই বছর শিশুর শরীর গঠনে মায়ের দুধ যরূরী। তবে এরপরেও যদি মা শিশুর কল্যাণের জন্য দুধ পান করায় তাতে কোন দোষ নেই। কেননা অত্র আয়াতে দুগ্ধদানের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করা হয়নি। বরং সাধারণ মেয়াদের কথা বলা হয়েছে।
ইবনু তায়মিয়াহ (রহঃ) অত্র আয়াতের তাফসীরে বলেন, এটি প্রমাণ করে যে, দুই বছর দুধ পান করানো ‘রাযা‘আত’ বা মায়ের দুগ্ধদানের পূর্ণ সময়। এরপর যা সে পান করাবে তা সাধারণ খাবার হিসাবে গণ্য হবে (মাজমূ‘উল ফাতাওয়া ৩৪/৬৩ পৃ.)।
ইবনু কাছীর (রহঃ) বলেন, এটি মায়েদের জন্য সাধারণ নির্দেশনা যে, তারা সন্তানদের দু’বছর দুধ পান করাবে (ইবনু কাছীর, অত্র আয়াতের তাফসীর দ্রষ্টব্য)।
ইমাম কুরতুবী বলেন, সন্তানকে দুধ পান করানোর ক্ষেত্রে দু’বছরের কম-বেশী করা নির্ভর করবে সন্তানের লাভ-ক্ষতি ও পিতা-মাতার ইচ্ছার উপর (তাফসীরে কুরতুবী, বাক্বারাহ ২৩৩ আয়াতের ব্যাখ্যা)।
সেজন্য ওলামায়ে কেরাম বলেছেন, দুধ পান করানোর ক্ষেত্রে তিনটি সময় রয়েছে। সর্বনিম্ন দেড়বছর, মধ্যম দু’বছর ও সর্বোচ্চ আড়াই থেকে তিন বছর (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ২১/৬০; ড. ওয়াহবাহ যুহায়লী, আল-ফিক্বহুল ইসলামী ১০/৩৬ পৃ.)।
সূত্র: আত-তাহরীক।
Last edited: