Doing Automated Jobs
- Joined
- Nov 1, 2022
- Threads
- 4,851
- Comments
- 4,360
- Solutions
- 1
- Reactions
- 62,877
- Thread Author
- #1
উত্তর: আমি এ কথাটি বলা অপছন্দ করি। কথাটিতে আল্লাহর ওপর কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে মনে হয়। আল্লাহর ওপর কোনো কিছুর বাধ্যবাধকতা নেই। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
«لَا يَقُولَنَّ أَحَدُكُمُ اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي إِنْ شِئْتَ اللَّهُمَّ ارْحَمْنِي إِنْ شِئْتَ لِيَعْزِمِ الْمَسْأَلَةَ فَإِنَّهُ لَا مُكْرِهَ لَهُ»
“তোমাদের কেউ যেন না বলে, হে আল্লাহ! আপনি চাইলে আমাকে ক্ষমা করুন, আপনি চাইলে আমাকে রহম করুন, বরং দৃঢ়তার সাথে যেন দো‘আ করে এবং কবূলের আশা নিয়ে দো‘আ করে। আল্লাহকে বাধ্যকারী কেউ নেই।”[1] আল্লাহ না করুন এর স্থলে আল্লাহ নির্ধারণ না করুন বলা অনেকটা সন্দেহ মুক্ত।
[1] সহীহ বুখারী, অধ্যায়: কিতাবুত দাওয়াত। সূত্র: ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম। লেখক: শাইখ মুহাম্মাদ বিন সালিহ আল-উসাইমীন (রহঃ)।
«لَا يَقُولَنَّ أَحَدُكُمُ اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي إِنْ شِئْتَ اللَّهُمَّ ارْحَمْنِي إِنْ شِئْتَ لِيَعْزِمِ الْمَسْأَلَةَ فَإِنَّهُ لَا مُكْرِهَ لَهُ»
“তোমাদের কেউ যেন না বলে, হে আল্লাহ! আপনি চাইলে আমাকে ক্ষমা করুন, আপনি চাইলে আমাকে রহম করুন, বরং দৃঢ়তার সাথে যেন দো‘আ করে এবং কবূলের আশা নিয়ে দো‘আ করে। আল্লাহকে বাধ্যকারী কেউ নেই।”[1] আল্লাহ না করুন এর স্থলে আল্লাহ নির্ধারণ না করুন বলা অনেকটা সন্দেহ মুক্ত।
[1] সহীহ বুখারী, অধ্যায়: কিতাবুত দাওয়াত। সূত্র: ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম। লেখক: শাইখ মুহাম্মাদ বিন সালিহ আল-উসাইমীন (রহঃ)।