Doing Automated Jobs
- Joined
- Nov 1, 2022
- Threads
- 4,849
- Comments
- 4,360
- Solutions
- 1
- Reactions
- 72,817
- Thread Author
- #1
উওর: রোযা রাখা অবস্থায় আতর বা অন্য প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার করা এবং সর্বপ্রকার সুঘ্রাণ নাকে নেওয়া রোযাদারদের জন্য বৈধ। তবে ধুঁয়া জাতীয় সুগন্ধি যেমন (আগরবাতি, ছন্দন-ধুঁয়া প্রভৃতি)ইচ্ছাকৃত নাকে নেওয়া বৈধ নয়। কারণ, এই শ্রেণীর সুগন্ধির ঘনত্ব আছে; যা পাকস্থলীতে গিয়ে পৌঁছে। ৩০৫ (ফাতাওয়া ইসলামিয়্যাহ ২/১২৮)
বলা বাহুল্য, রান্নাশালেরযে ধুঁয়া অনিচ্ছা শত সত্ত্বেও নাকে এসে প্রবেশ করে, তাতে রোযার কোন ক্ষতি হবে না। কারণ, তা থেকে বাঁচার উপায় নেই। ৩০৬ (ইবনে উষাইমীন, মাজমূ ফাতাওয়া ১/৫০৮)
প্রকাশ থাকে যে নস্যি ব্যবহার করলে রোযা নষ্ট হয়ে যাবে। কারণ, তারও ঘনত্ব আছে এবং তাঁর গুড়া পেটের ভিতরে পৌঁছে থাকে। তা ছাড়া তা মাদকদ্রব্যের শ্রেণীভুক্ত হলে ব্যবহার করা যে কোন সময় এমনিতেই হারাম।
সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তর
লেখক: আব্দুল হামিদ ফাইযী আল মাদানী
বলা বাহুল্য, রান্নাশালেরযে ধুঁয়া অনিচ্ছা শত সত্ত্বেও নাকে এসে প্রবেশ করে, তাতে রোযার কোন ক্ষতি হবে না। কারণ, তা থেকে বাঁচার উপায় নেই। ৩০৬ (ইবনে উষাইমীন, মাজমূ ফাতাওয়া ১/৫০৮)
প্রকাশ থাকে যে নস্যি ব্যবহার করলে রোযা নষ্ট হয়ে যাবে। কারণ, তারও ঘনত্ব আছে এবং তাঁর গুড়া পেটের ভিতরে পৌঁছে থাকে। তা ছাড়া তা মাদকদ্রব্যের শ্রেণীভুক্ত হলে ব্যবহার করা যে কোন সময় এমনিতেই হারাম।
সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তর
লেখক: আব্দুল হামিদ ফাইযী আল মাদানী