Doing Automated Jobs
- Joined
- Nov 1, 2022
- Threads
- 4,877
- Comments
- 4,360
- Solutions
- 1
- Reactions
- 61,898
- Thread Author
- #1
হিজরতের পূর্বে নবুওয়াতের ১২ অথবা ১৩তম বছরে শবে-মি’রাজে সপ্ত আসমানের উপরে সরাসরি আল্লাহ ও তাঁর প্রিয় রসূলের সাক্ষাতে (বিনা মাধ্যমে) নামায ফরয হয়। প্রত্যহ্ ৫০ ওয়াক্তের নামায ফরয হলে হযরত মূসা (আঃ) ও হযরত জিবরীল (আঃ) এর পরামর্শমতে মহানবী (সাঃ) আল্লাহ তাআলার নিকট কয়েকবার যাতায়াত করে নামায হাল্কা করার দরখাস্ত পেশ করলে ৫০ থেকে ৫ অক্তে কমিয়ে আনা হয়। কিন্তু আল্লাহর কথা অনড় বলেই ঐ ৫ ওয়াক্তের বিনিময়ে ৫০ ওয়াক্তেরই সওয়াব নামাযীরা লাভ করে থাকেন। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত৫৮৬৪নং)
নামায ফরয হওয়ার গোড়াতে (৪ রাকআতবিশিষ্ট নামাযগুলো) দু’ দু’ রাকআত করেই ফরয ছিল। পরে যখন নবী (সাঃ) মদ্বীনায় হিজরত করলেন, তখন (যোহ্র, আসর ও এশার নামাযে) ২ রাকআত করে বেড়ে ৪ রাকআত হল। আর সফরের নামায হল ঐ প্রথম ফরমানের মুতাবেক। (বুখারী, মুসলিম, আহমাদ, মুসনাদ, মিশকাত ১৩৪৮ নং)
সূত্র: স্বালাতে মুবাশশির
লেখক: আব্দুল হামিদ ফাইযী আল মাদানী
নামায ফরয হওয়ার গোড়াতে (৪ রাকআতবিশিষ্ট নামাযগুলো) দু’ দু’ রাকআত করেই ফরয ছিল। পরে যখন নবী (সাঃ) মদ্বীনায় হিজরত করলেন, তখন (যোহ্র, আসর ও এশার নামাযে) ২ রাকআত করে বেড়ে ৪ রাকআত হল। আর সফরের নামায হল ঐ প্রথম ফরমানের মুতাবেক। (বুখারী, মুসলিম, আহমাদ, মুসনাদ, মিশকাত ১৩৪৮ নং)
সূত্র: স্বালাতে মুবাশশির
লেখক: আব্দুল হামিদ ফাইযী আল মাদানী