- Joined
- Jan 13, 2023
- Threads
- 93
- Comments
- 109
- Reactions
- 1,270
- Thread Author
- #1
সৌদি আরবের শীর্ষস্থানীয় আলেমে দ্বীন ও মুফতি শাইখ সালেহ আল ফাওযান হাফিযাহুল্লাহ বলেন: এটা জায়েজ নয়, কারণ এটা একটা বিদআত। এভাবে ৪০ দিন, ৪ দিন বা ৪ মাসের জন্য বেড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে বিদআত। এটা প্রমানিত যে, তাবলীগ জামায়াত হচ্ছে ভারতীয় দেওবন্দীদের মধ্য থেকে একটা সূফী জামায়াত। তারা এক দেশ থেকে অন্য দেশে যায় তাদের সূফীবাদ প্রচার করার জন্য।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের অনুসারী ব্যক্তি, তাওহীদের অনুসারী কোন ব্যক্তির জন্য এটা জায়েজ নয় যে, তাবলীগ জামায়াতের সাথে তাবলীগে বের হবে। কারণ সে যদি তাবলীগিদের সাথে যায়, তাহলে সে তাদেরকে বিদআত প্রচার করতে সাহায্য করলো। এবং লোকেরা তাকে উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করবে। অমুক (আলেম বা শিক্ষিত লোক) তাদের সাথে তাবলীগে যায়, অথবা এটা বলবে, সাধারণ মানুষ সবাই আমাদের সাথে যায় অথবা তারা বলবে আরে তাবলীগ জামায়াত এইদেশে (সৌদি আরবে) বৈধ।
এইজন্য তাদেরকে পরিত্যাগ করা ওয়াজিব এবং তাদের দিকে মনোযোগ দেওয়া যাবেনা (তাদের কথা শোনা যাবেনা)। এটা এজন্য যে, তাদের কথা না শুনলে বা তাদেরকে কোনভাবে সাহায্য-সহযোগিতা না করলে তারা তাদের বিদআত তাদের দেশে নিয়ে ফিরে যাবে, আমাদের আরব দেশগুলোর মাঝে ছড়াতে পারবেনা।
এছাড়া তাদের সাথে গিয়ে তাদেরকে শিক্ষা দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা ভুল, কারণ তারা দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করতে চায়না। তারা জ্ঞান অর্জন করতে চায়না কারণ তারা ধোকাবাজ লোক, তাদের বিশেষ উদ্দেশ্য আছে। তারা এসেছে তোমাদেরকে (সূফীবাদ ও ইলিয়াসি তরীকা) শিক্ষা দেওয়ার জন্য, তারা এজন্য আসেনি যে তোমাদের কাছ থেকে কিছু শিখবে।
তারা এসেছে তোমাদেরকে তাদের সূফীবাদ ও তাদের মাযহাব শিক্ষা দেওয়ার জন্য। তারা তোমাদের কাছে শিখতে আসেনাই, তারা যদি শিখতে আসতো তাহলে তারা আরব দেশের ওলামাদের সাথে মসজিদে বসতো এবং তাদের কাছ থেকে কিতাব অধ্যায়ন করতো। এসব ভুলের মধ্য থেকে এর দ্বারা ধোকায় পড়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
তথ্যসূত্র: www.youtube.com/watch?v=RsDXXtYsK_U
তোমরা তোমাদের পালনকর্তার অভিমূখী হও এবং তাঁর আজ্ঞাবহ হও
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের অনুসারী ব্যক্তি, তাওহীদের অনুসারী কোন ব্যক্তির জন্য এটা জায়েজ নয় যে, তাবলীগ জামায়াতের সাথে তাবলীগে বের হবে। কারণ সে যদি তাবলীগিদের সাথে যায়, তাহলে সে তাদেরকে বিদআত প্রচার করতে সাহায্য করলো। এবং লোকেরা তাকে উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করবে। অমুক (আলেম বা শিক্ষিত লোক) তাদের সাথে তাবলীগে যায়, অথবা এটা বলবে, সাধারণ মানুষ সবাই আমাদের সাথে যায় অথবা তারা বলবে আরে তাবলীগ জামায়াত এইদেশে (সৌদি আরবে) বৈধ।
এইজন্য তাদেরকে পরিত্যাগ করা ওয়াজিব এবং তাদের দিকে মনোযোগ দেওয়া যাবেনা (তাদের কথা শোনা যাবেনা)। এটা এজন্য যে, তাদের কথা না শুনলে বা তাদেরকে কোনভাবে সাহায্য-সহযোগিতা না করলে তারা তাদের বিদআত তাদের দেশে নিয়ে ফিরে যাবে, আমাদের আরব দেশগুলোর মাঝে ছড়াতে পারবেনা।
এছাড়া তাদের সাথে গিয়ে তাদেরকে শিক্ষা দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা ভুল, কারণ তারা দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করতে চায়না। তারা জ্ঞান অর্জন করতে চায়না কারণ তারা ধোকাবাজ লোক, তাদের বিশেষ উদ্দেশ্য আছে। তারা এসেছে তোমাদেরকে (সূফীবাদ ও ইলিয়াসি তরীকা) শিক্ষা দেওয়ার জন্য, তারা এজন্য আসেনি যে তোমাদের কাছ থেকে কিছু শিখবে।
তারা এসেছে তোমাদেরকে তাদের সূফীবাদ ও তাদের মাযহাব শিক্ষা দেওয়ার জন্য। তারা তোমাদের কাছে শিখতে আসেনাই, তারা যদি শিখতে আসতো তাহলে তারা আরব দেশের ওলামাদের সাথে মসজিদে বসতো এবং তাদের কাছ থেকে কিতাব অধ্যায়ন করতো। এসব ভুলের মধ্য থেকে এর দ্বারা ধোকায় পড়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
তথ্যসূত্র: www.youtube.com/watch?v=RsDXXtYsK_U
তোমরা তোমাদের পালনকর্তার অভিমূখী হও এবং তাঁর আজ্ঞাবহ হও