উত্তর: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে এমন কোন সুন্নাহ পাওয়া যায় না যে, তিনি কখনও চোখ বন্ধ করে দুআ-যিকির ইত্যাদি পাঠ করেছেন বা সালাত আদায় করেছেন। সুতরাং এমনটি করা উচিৎ নয়।
অবশ্য যদি বিশেষ কোন কারণে চোখ বন্ধ করতে হয় তাহলে তাতে কোন সমস্যা নেই। যেমন, সামনে যদি এমন কিছু থাকে যার কারণে মনোযোগ বিঘ্নিত হয় তাহলে চোখ বন্ধ রাখা যায়।
এখন কেউ যদি বলতে চায় যে, চোখ বন্ধ করে দুআ-যিকির পাঠ করলে বা সালাত আদায় করলে মনে বেশি ভয়-ভীতি সৃষ্টি হয় বা ইবাদতে আন্তরিকতা বৃদ্ধি পায় তাহলে বলব, এটি হল শয়তানী চক্রান্ত। এই চক্রান্তের ফাঁদে পড়েই বিদআতী সূফীরা চোখ বন্ধ করে ধ্যানমগ্ন হওয়ার নিয়ম চালু করেছে। যাকে তারা মুরাকাবা বা মুকাশাফা বলে থাকে।
সুতরাং ইবাদতে ভয়-ভীতি ও আন্তরিকতা সৃষ্টির নিয়তে বা আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা-গবেষণার নামে নিয়ম করে এভাবে চোখ বন্ধ করে যিকির-আযকার এবং দুআ পাঠ করলে বা সালাত আদায় করলে তা বিদআতে পরিণত হবে। সুতরাং সাবধান!
তবে যদি অনিচ্ছাবশত: দুআ, যিকির বা সালাতে কখনও চোখ বন্ধ হয়ে আসে তাহলে ইনশাআল্লাহ তাতে কোন অসুবিধা নেই।
উত্তর প্রদানে: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
অবশ্য যদি বিশেষ কোন কারণে চোখ বন্ধ করতে হয় তাহলে তাতে কোন সমস্যা নেই। যেমন, সামনে যদি এমন কিছু থাকে যার কারণে মনোযোগ বিঘ্নিত হয় তাহলে চোখ বন্ধ রাখা যায়।
এখন কেউ যদি বলতে চায় যে, চোখ বন্ধ করে দুআ-যিকির পাঠ করলে বা সালাত আদায় করলে মনে বেশি ভয়-ভীতি সৃষ্টি হয় বা ইবাদতে আন্তরিকতা বৃদ্ধি পায় তাহলে বলব, এটি হল শয়তানী চক্রান্ত। এই চক্রান্তের ফাঁদে পড়েই বিদআতী সূফীরা চোখ বন্ধ করে ধ্যানমগ্ন হওয়ার নিয়ম চালু করেছে। যাকে তারা মুরাকাবা বা মুকাশাফা বলে থাকে।
সুতরাং ইবাদতে ভয়-ভীতি ও আন্তরিকতা সৃষ্টির নিয়তে বা আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা-গবেষণার নামে নিয়ম করে এভাবে চোখ বন্ধ করে যিকির-আযকার এবং দুআ পাঠ করলে বা সালাত আদায় করলে তা বিদআতে পরিণত হবে। সুতরাং সাবধান!
তবে যদি অনিচ্ছাবশত: দুআ, যিকির বা সালাতে কখনও চোখ বন্ধ হয়ে আসে তাহলে ইনশাআল্লাহ তাতে কোন অসুবিধা নেই।
উত্তর প্রদানে: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল