ইমাম ইবনুল জাওযী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
‘গুনাহ থেকে পরিপূর্ণরূপে বেঁচে থাকা; বিশেষত গোপন গুনাহ থেকে। কেননা, আল্লাহর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বান্দাকে তাঁর নজর থেকে ফেলে দেয়। আল্লাহ ও তোমার মাঝে গোপনীয় বিষয় সংশোধন কর; তাহলে তিনি তোমার বহিরাগত বিষয় সংশোধন করে দেবেন’।[১]
ইমাম ইবনুল আরাবী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
‘সবচেয়ে নিকৃষ্ট ও ক্ষতিগস্ত সে-ই, যে মানুষের সামনে ভালো আমল করে, কিন্তু যে মহান সত্তা তার শাহরগ থেকেও অধিক নিকটবর্তী, তাঁর সামনে বদ আমল করে।[২]
হাফিয ইবনু রজব হাম্বলী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
‘বান্দার গোপন গুনাহ ও অবাধ্যতার কারণে মন্দ মৃত্যু হয়ে থাকে, যা মানুষ জানে না; চাই তা খারাপ কোন আমল হোক বা অন্য কিছু। তার এ গোপন চরিত্রই তার মন্দ মৃত্যুর কারণ হয়’।[৩]
আল্লামা ইবনুল ক্বাইয়িম আল-জাওযিয়া (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘সব আল্লাহওয়ালা এ ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করেছেন যে, গোপন গুনাহ-ই অধঃপতন ও অবনতির প্রধান কারণ’।[৪]
[১] ইবনুল জাওযী, সাইদুল খাতির (দামেস্ক : দারুল কলাম, তাবি), পৃ. ২০৭
[২]. ইমাম ইবনুল আরাবী, তারিখু দিমাশক, ৫ম খণ্ড (বৈরূত : দারুল ফিকর, ৫ম খণ্ড, পৃ. ৩৫৬
[৩] হাফিয ইবনু রজব হাম্বলী জামিউল উলুম ওয়াল হিকাম, ১ম খণ্ড (বৈরূত মুওয়াসসাসাতুর রিসালাহ, তাবি), পৃ. ১৭২-১৭৩
[৪]. মাউক্বিউ দুরারিস সান্নিয়্যা, ১ম খণ্ড, পৃ. ২৪৩
‘গুনাহ থেকে পরিপূর্ণরূপে বেঁচে থাকা; বিশেষত গোপন গুনাহ থেকে। কেননা, আল্লাহর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বান্দাকে তাঁর নজর থেকে ফেলে দেয়। আল্লাহ ও তোমার মাঝে গোপনীয় বিষয় সংশোধন কর; তাহলে তিনি তোমার বহিরাগত বিষয় সংশোধন করে দেবেন’।[১]
ইমাম ইবনুল আরাবী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
‘সবচেয়ে নিকৃষ্ট ও ক্ষতিগস্ত সে-ই, যে মানুষের সামনে ভালো আমল করে, কিন্তু যে মহান সত্তা তার শাহরগ থেকেও অধিক নিকটবর্তী, তাঁর সামনে বদ আমল করে।[২]
হাফিয ইবনু রজব হাম্বলী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
‘বান্দার গোপন গুনাহ ও অবাধ্যতার কারণে মন্দ মৃত্যু হয়ে থাকে, যা মানুষ জানে না; চাই তা খারাপ কোন আমল হোক বা অন্য কিছু। তার এ গোপন চরিত্রই তার মন্দ মৃত্যুর কারণ হয়’।[৩]
আল্লামা ইবনুল ক্বাইয়িম আল-জাওযিয়া (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘সব আল্লাহওয়ালা এ ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করেছেন যে, গোপন গুনাহ-ই অধঃপতন ও অবনতির প্রধান কারণ’।[৪]
[১] ইবনুল জাওযী, সাইদুল খাতির (দামেস্ক : দারুল কলাম, তাবি), পৃ. ২০৭
[২]. ইমাম ইবনুল আরাবী, তারিখু দিমাশক, ৫ম খণ্ড (বৈরূত : দারুল ফিকর, ৫ম খণ্ড, পৃ. ৩৫৬
[৩] হাফিয ইবনু রজব হাম্বলী জামিউল উলুম ওয়াল হিকাম, ১ম খণ্ড (বৈরূত মুওয়াসসাসাতুর রিসালাহ, তাবি), পৃ. ১৭২-১৭৩
[৪]. মাউক্বিউ দুরারিস সান্নিয়্যা, ১ম খণ্ড, পৃ. ২৪৩