Knowledge Sharer
ilm Seeker
Q&A Master
Salafi User
- Joined
- Jul 24, 2023
- Threads
- 520
- Comments
- 533
- Reactions
- 5,581
- Thread Author
- #1
উক্ত তিনটি ফের্কার অনুসারীরা মুসলিম বলে দাবী করলেও আক্বীদাগত বিভ্রান্তির কারণে তারা ইসলাম বহির্ভূত। তাদেরকে মুসলিম বলা যায় না।
আব্দুল্লাহ ইবনু ওমর (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) খারেজীদের সম্পর্কে বর্ণনা করেন, নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
‘তারা ইসলাম থেকে এমনভাবে বেরিয়ে যাবে যেমন তীর শিকার থেকে বের হয়ে যায়’ (সহীহ বুখারী, হা/৬৯৩২)।
খারেজীরা উছমান, আলীসহ অনেক সাহাবীকে হত্যা করেছে। শী‘আরা পাঁচটি প্রধান দল ও বহু সংখ্যক উপদলে বিভক্ত। ইমামিয়া শী‘আদের অন্যতম উপদল। তারা বারো ইমামে বিশ্বাসী। তাদের দৃষ্টিতে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পরে আবুবকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর হাতে বায়‘আত করে সাহাবীগণ মুরতাদ হয়ে গেছেন। এজন্য উম্মতের সর্বনিকৃষ্ট ব্যক্তি হলেন আবুবকর, ওমর ও ওছমান (রাযিয়াল্লাহু আনহুম) (নাঊযুবিল্লাহ) (আল-আদইয়ান, পৃ. ১৮১)।
এছাড়া তাদের আক্বীদা মতে, আলী (রাযিয়াল্লাহু আনহু) ছিলেন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ‘অছি’। অতএব আলী এবং তাঁর পরিবারের মধ্যেই নেতৃত্ব সীমাবদ্ধ থাকবে। সেকারণে আবুবকর, ওমর ও ওছমান (রাযিয়াল্লাহু আনহুম) ছিলেন তাদের দৃষ্টিতে অবৈধ খলীফা (কিতাবুল ফিছাল, ২য় খণ্ড, পৃ. ১১৫)। এ কারণে শী‘আরাও ইসলাম বহির্ভূত। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী তাঁর মৃত্যুর পর ৩০ জন ভণ্ড নবীর আবির্ভাব ঘটবে। হাদীসে এসেছে,
‘অদূর ভবিষ্যতে আমার উম্মতের মাঝে ত্রিশজন মিথ্যাবাদীর আবির্ভাব ঘটবে এবং তারা প্রত্যেকেই আল্লাহ্র নবী হওয়ার দাবী করবে। অথচ প্রকৃত কথা হল, আমিই শেষ নবী। আমার পরে আর কোন নবী নেই। তিনি আরও বলেছেন, আমার উম্মতের একটি দল সত্যের উপর অবিচল থাকবে, যারা তাদের বিরোধিতা করবে, ক্বিয়ামত আসা পর্যন্ত তারা এদের কোনই ক্ষতিসাধন করতে পারবে না’ (আবূ দাঊদ, হা/৪২৫২; মিশকাত, হা/৫৪০৬; বঙ্গানুবাদ মিশকাত, হা/৫১৭৩, ১০ তম খণ্ড, পৃ. ১৬-১৭)।
তাদের মধ্যে মির্যা গোলাম আহমাদ কাদিয়ানী (১৮৩৫-১৯০৮ খ্রি.) একজন। তার জন্ম বর্তমান ভারতের পূর্ব পাঞ্জাবের গুরুদাসপুর যেলার ‘কাদিয়ান’ নামক উপশহরে। ১৮৯১ সালের ২২শে জানুয়ারী নিজেকে মসীহ ঈসা ও ১৮৯৪ সালের ১৭ই মার্চ ইমাম মাহদী এবং ১৯০৮ সালের ৫ই মার্চ নিজেকে নবী হিসাবে ঘোষণা করে। এই ভণ্ডের প্রতি বিশ্বাসী হওয়ার কারণে কাদিয়ানীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের মুসলিম হওয়ার প্রশ্নই উঠে না।
আব্দুল্লাহ ইবনু ওমর (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) খারেজীদের সম্পর্কে বর্ণনা করেন, নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
يَمْرُقُوْنَ مِنَ الْإِسْلَامِ مُرُوْقَ السَّهْمِ مِنَ الرَّمِيَّةِ
‘তারা ইসলাম থেকে এমনভাবে বেরিয়ে যাবে যেমন তীর শিকার থেকে বের হয়ে যায়’ (সহীহ বুখারী, হা/৬৯৩২)।
খারেজীরা উছমান, আলীসহ অনেক সাহাবীকে হত্যা করেছে। শী‘আরা পাঁচটি প্রধান দল ও বহু সংখ্যক উপদলে বিভক্ত। ইমামিয়া শী‘আদের অন্যতম উপদল। তারা বারো ইমামে বিশ্বাসী। তাদের দৃষ্টিতে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পরে আবুবকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর হাতে বায়‘আত করে সাহাবীগণ মুরতাদ হয়ে গেছেন। এজন্য উম্মতের সর্বনিকৃষ্ট ব্যক্তি হলেন আবুবকর, ওমর ও ওছমান (রাযিয়াল্লাহু আনহুম) (নাঊযুবিল্লাহ) (আল-আদইয়ান, পৃ. ১৮১)।
এছাড়া তাদের আক্বীদা মতে, আলী (রাযিয়াল্লাহু আনহু) ছিলেন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ‘অছি’। অতএব আলী এবং তাঁর পরিবারের মধ্যেই নেতৃত্ব সীমাবদ্ধ থাকবে। সেকারণে আবুবকর, ওমর ও ওছমান (রাযিয়াল্লাহু আনহুম) ছিলেন তাদের দৃষ্টিতে অবৈধ খলীফা (কিতাবুল ফিছাল, ২য় খণ্ড, পৃ. ১১৫)। এ কারণে শী‘আরাও ইসলাম বহির্ভূত। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী তাঁর মৃত্যুর পর ৩০ জন ভণ্ড নবীর আবির্ভাব ঘটবে। হাদীসে এসেছে,
وَإِنَّهُ سَيَكُوْنُ فِيْ أُمَّتِيْ كَذَّابُوْنَ ثَلَاثُوْنَ كُلُّهُمْ يَزْعُمُ أَنَّهُ نَبِيُّ اللهِ وَأَنَا خَاتَمُ النَّبِيِّيْنَ لَا نَبِيَّ بَعْدِيْ وَلَا تَزَالُ طَائِفَةٌ مِنْ أُمَّتِيْ عَلَى الْحَقِّ ظَاهِرِيْنَ لَا يَضُرُّهُمْ مَنْ خَالَفَهُمْ حَتَّى يَأْتِيَ أَمْرُ اللهِ
‘অদূর ভবিষ্যতে আমার উম্মতের মাঝে ত্রিশজন মিথ্যাবাদীর আবির্ভাব ঘটবে এবং তারা প্রত্যেকেই আল্লাহ্র নবী হওয়ার দাবী করবে। অথচ প্রকৃত কথা হল, আমিই শেষ নবী। আমার পরে আর কোন নবী নেই। তিনি আরও বলেছেন, আমার উম্মতের একটি দল সত্যের উপর অবিচল থাকবে, যারা তাদের বিরোধিতা করবে, ক্বিয়ামত আসা পর্যন্ত তারা এদের কোনই ক্ষতিসাধন করতে পারবে না’ (আবূ দাঊদ, হা/৪২৫২; মিশকাত, হা/৫৪০৬; বঙ্গানুবাদ মিশকাত, হা/৫১৭৩, ১০ তম খণ্ড, পৃ. ১৬-১৭)।
তাদের মধ্যে মির্যা গোলাম আহমাদ কাদিয়ানী (১৮৩৫-১৯০৮ খ্রি.) একজন। তার জন্ম বর্তমান ভারতের পূর্ব পাঞ্জাবের গুরুদাসপুর যেলার ‘কাদিয়ান’ নামক উপশহরে। ১৮৯১ সালের ২২শে জানুয়ারী নিজেকে মসীহ ঈসা ও ১৮৯৪ সালের ১৭ই মার্চ ইমাম মাহদী এবং ১৯০৮ সালের ৫ই মার্চ নিজেকে নবী হিসাবে ঘোষণা করে। এই ভণ্ডের প্রতি বিশ্বাসী হওয়ার কারণে কাদিয়ানীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের মুসলিম হওয়ার প্রশ্নই উঠে না।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: