▌আব্দুল কাদের জীলনী رحمه الله বলেন —
❝কাজেই যদি কেউ এই ধারণা পোষণ করে যে, এই কুরআন কোন সৃষ্ট বস্তু, অথবা কুরআনের ভাষাগত রূপ, অথবা এর তিলাওয়াত বা পাঠ সালাতে পাঠ্য নয় অথবা কুরআনের শব্দগুলো মাখলূক বা সৃষ্ট, তাহলে সে মহান আল্লাহকে অস্বীকারকারী কাফির। তার সাথে অন্যান্য মুসলিমগণ আর মেলামেশা করবে না, একসাথে খাওয়া দাওয়া করবে না। বৈবাহিক সম্পর্ক করবে না, তার সাথে পড়শী সম্পর্ক গড়বে না; বরং তাকে বর্জন ও হেয় জ্ঞান করতে হবে। এর পেছনে নামায পড়বে না। এর সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য হবে না। বিবাহ-শাদীতে তার অলী হওয়া বা অভিভাবকত্ব পরিশুদ্ধ হবে না। এ ধরনের ব্যক্তি মারা গেলে তার জানাযাহ পড়া হবে না। যদি তাকে পাকড়াও করা সম্ভব হয়, তাহলে তাকে মুরতাদের মত তিনবার তাওবার আহ্বান জানানো হবে, যদি তাওবা করে তো ভাল, অন্যথায় হত্যা করা হবে।❞
গুনইয়াতুত ত্বালেবীন [ইসলামিক ফাউন্ডেশন, প্রথম খন্ড, পৃষ্ঠা: ১৩২]
❝কাজেই যদি কেউ এই ধারণা পোষণ করে যে, এই কুরআন কোন সৃষ্ট বস্তু, অথবা কুরআনের ভাষাগত রূপ, অথবা এর তিলাওয়াত বা পাঠ সালাতে পাঠ্য নয় অথবা কুরআনের শব্দগুলো মাখলূক বা সৃষ্ট, তাহলে সে মহান আল্লাহকে অস্বীকারকারী কাফির। তার সাথে অন্যান্য মুসলিমগণ আর মেলামেশা করবে না, একসাথে খাওয়া দাওয়া করবে না। বৈবাহিক সম্পর্ক করবে না, তার সাথে পড়শী সম্পর্ক গড়বে না; বরং তাকে বর্জন ও হেয় জ্ঞান করতে হবে। এর পেছনে নামায পড়বে না। এর সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য হবে না। বিবাহ-শাদীতে তার অলী হওয়া বা অভিভাবকত্ব পরিশুদ্ধ হবে না। এ ধরনের ব্যক্তি মারা গেলে তার জানাযাহ পড়া হবে না। যদি তাকে পাকড়াও করা সম্ভব হয়, তাহলে তাকে মুরতাদের মত তিনবার তাওবার আহ্বান জানানো হবে, যদি তাওবা করে তো ভাল, অন্যথায় হত্যা করা হবে।❞